ঢাকায় অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গতকাল বুধবার পৃথক অভিযানে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করার তথ্য আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

গ্রেপ্তার দুজন হলেন শেখ মো. আমির ও মো. ফয়সাল আহমেদ ওরফে রনি।

শেখ মো. আমির ঢাকা দক্ষিণ সিটির ২৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। আর ফয়সাল আহমেদ একই সিটির ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।

ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল রাত ১০টার দিকে পুরান ঢাকার লালবাগ এলাকা থেকে মো.

আমিরকে গ্রেপ্তার করে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম উত্তর বিভাগের একটি আভিযানিক দল। একই দিন সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে যাত্রাবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ফয়সাল আহমেদকে গ্রেপ্তার করে ডিবি ওয়ারী বিভাগের একটি দল।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে। তাঁরা সংঘবদ্ধ হয়ে আইনশৃঙ্খলা বিনষ্টের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করাসহ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিল করার মাধ্যমে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিলেন।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর

এছাড়াও পড়ুন:

যুদ্ধাবস্থায় নিরাপত্তা শঙ্কায় আইপিএলের ম্যাচ স্থানান্তর

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনার ছায়া এবার আইপিএলেও। অপারেশন ‘সিঁদুর’-এর কারণে সীমান্তবর্তী অঞ্চলে বাড়তি সতর্কতা জারি করেছে ভারত। এরই মধ্যে হিমাচলের ধর্মশালায় আয়োজিত হতে যাওয়া আইপিএলের একটি ম্যাচ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে গুজরাটের আহমেদাবাদে।

ধর্মশালায় সেদিন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স ও পাঞ্জাব কিংসের ম্যাচটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওই অঞ্চলের বিমানবন্দর সাম্প্রতিক সহিংসতার পর বন্ধ হয়ে গেছে, এতে সেখানে পৌঁছানো সম্ভব নয় মুম্বাই দলের। ফলে ১০ মে রোববারের ম্যাচটি এখন আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে, গুজরাট রাজ্যের রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক অনিল প্যাটেল।

তবে শুধু মুম্বাই-পাঞ্জাব ম্যাচ নয়, বড় ঝামেলায় পড়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস দলও। আজ রাতেই ধর্মশালায় তাদের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে। কিন্তু ম্যাচের পরই তাদের ১১ মের আরেকটি ম্যাচের জন্য দ্রুত ভ্রমণ করতে হবে, যেখানে ধর্মশালা থেকে কোনো ফ্লাইট-সংযোগই এখন আর কার্যকর নেই।

একজন ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্মকর্তার ভাষায়, ‘খেলোয়াড়দের ফিটনেস এবং বিশ্রামের বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সময়ও কম, তাই ট্রেন, ছোট বাসে ভেঙে ভেঙে যাত্রা কিংবা কাছাকাছি রেলস্টেশন ব্যবহার করে যাওয়ার চিন্তা করছি আমরা। এখনও কিছুই নিশ্চিত নয়।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ