মুক্তির পাঁচ দশক পার করছে স্টিভেন স্পিলবার্গ নির্মিত ‘জস’ সিনেমাটি। ১৯৭৫ সালের আজকের দিনে (২০ জুন) সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল। সিনেমাটিকে হলিউডের ব্লকবাস্টার যুগের পথপ্রদর্শক হিসেবে মনে করা হয়। কারণ, এর আগে কোনো সিনেমা এত ব্যাপক আকারে মুক্তি পায়নি। ব্যবসায়িক সফলতার সঙ্গে সিনেমাটি তিন বিভাগে অস্কার জয় করে। তবে এই আইকনিক সিনেমার পেছনের গল্প ছিল রীতিমতো এক যুদ্ধ। শার্কের যান্ত্রিক গোলযোগ, বাজেটের লাগামছাড়া বৃদ্ধি, শুটিংয়ের বিপত্তি—একের পর এক চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে তৈরি হয়েছিল ইতিহাসের অন্যতম রোমাঞ্চকর চলচ্চিত্র। চলুন, জেনে নিই সিনেমাটিকে ঘিরে কিছু চমকপ্রদ অজানা তথ্য।

‘জস’ সিনেমার ৫০ দিনের শুটিং শেষ হয় ১৫৫ দিনে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বেসামরিক পরমাণু স্থাপনায় হামলা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন: সৌদি 

বেসামরিক পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছে সৌদি আরবের পারমাণবিক ও বিকিরণ নিয়ন্ত্রক কমিশন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ইরানের একাধিক পরমাণু স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় এই মন্তব্য করেছে মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী দেশটি।

আল জাজিরার লাইভ আপডেটে বলা হয়েছে, এক সপ্তাহ আগে হামলা শুরুর পর থেকে ইরানের একাধিক পারমাণবিক স্থাপনাকে টার্গেট করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার ইরানের খোন্দাব হেভি ওয়াটার রিসার্চ রিঅ্যাক্টরের ওপরও হামলা হয়েছে।

বেসামরিক পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের এমন হামলার পর সৌদি আরবের পারমাণবিক ও বিকিরণ নিয়ন্ত্রক কমিশন বলেছে, বেসামরিক পরমাণু স্থাপনায় সামরিক হামলা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।

আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) বলেছে, ইসরায়েলের হামলায় ইরানের খোন্দাব হেভি ওয়াটার রিসার্চ রিঅ্যাক্টর স্থাপনার মূল ভবনগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে, স্থাপনাটি নির্মাণাধীন হওয়ায় সেখানে কোনও ধরনের পারমাণবিক উপাদান ছিল না। যে কারণে সেখানে বিকিরণের কোনো ঝুঁকি নেই বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

এর আগে, ইরানের প্রধান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র নাতাঞ্জ এবং ভূগর্ভে অবস্থিত ফোরদো প্ল্যান্টেও হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী।

সম্পর্কিত নিবন্ধ