মুক্তির পাঁচ দশক পার করছে স্টিভেন স্পিলবার্গ নির্মিত ‘জস’ সিনেমাটি। ১৯৭৫ সালের আজকের দিনে (২০ জুন) সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল। সিনেমাটিকে হলিউডের ব্লকবাস্টার যুগের পথপ্রদর্শক হিসেবে মনে করা হয়। কারণ, এর আগে কোনো সিনেমা এত ব্যাপক আকারে মুক্তি পায়নি। ব্যবসায়িক সফলতার সঙ্গে সিনেমাটি তিন বিভাগে অস্কার জয় করে। তবে এই আইকনিক সিনেমার পেছনের গল্প ছিল রীতিমতো এক যুদ্ধ। শার্কের যান্ত্রিক গোলযোগ, বাজেটের লাগামছাড়া বৃদ্ধি, শুটিংয়ের বিপত্তি—একের পর এক চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে তৈরি হয়েছিল ইতিহাসের অন্যতম রোমাঞ্চকর চলচ্চিত্র। চলুন, জেনে নিই সিনেমাটিকে ঘিরে কিছু চমকপ্রদ অজানা তথ্য।

‘জস’ সিনেমার ৫০ দিনের শুটিং শেষ হয় ১৫৫ দিনে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব থেকে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

কোর কমিটির সভায় বলা হয়, সেনাসদস্যদের বিশ্রাম ও নির্বাচনকালীন প্রশিক্ষণের জন্য অর্ধেক সদস্যকে আপাতত সরিয়ে নেওয়া হবে। বুধবার থেকে তা কার্যকর হবে। তাঁদের বিশ্রাম ও প্রশিক্ষণের পর আবার মাঠে পাঠিয়ে বাকিদের সরিয়ে নেওয়া হবে। বৈঠকে উপস্থিত সরকারের দুজন শীর্ষ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

একটি সূত্র জানিয়েছে, সেনাবাহিনীর সদস্যের সরিয়ে নেওয়ার আরেকটি উদ্দেশ্য হচ্ছে, তাদের তুলে আনার পর মাঠে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা স্বাভাবিক থাকে, সরকার সেটাও দেখতে চায়। দীর্ঘ সময় ধরে সেনাবাহিনীকে মাঠে রাখার কারণে নানাবিধ জটিলতা তৈরি হচ্ছে। যদিও আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় মাঠে সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকবে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উদ্ভূত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে গত বছর ১৭ সেপ্টেম্বর সশস্ত্র বাহিনীকে (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়।

আরও পড়ুনজাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত১ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ