নাসির আলী মামুনের এস এম সুলতান
Published: 22nd, September 2025 GMT
শিল্পী সুলতান, পুরো নাম শেখ মোহাম্মদ সুলতান, ডাক নাম লালমিয়া। জন্ম ১৯২৩ সালের ১০ আগস্ট নড়াইলের মাছিমদিয়া গ্রামে। পিতামাতার একমাত্র সন্তান। বাবা শেখ মেসের আলী। তাঁর পেশা ছিল রাজমিস্ত্রী, ওস্তাগার। কৃষিকাজও করতেন। অভাব অনটনের জীবন ছিল তাদের। সংসারে রোজগারের জন্য সুলতানও বাবাকে সাহায্য করতেন। স্কুলে পড়াশোনা করলেও বেশি দূর অগ্রসর হতে পারেননি। শৈশবকাল থেকেই সুলতানের মধ্যে আঁকাআঁকির দিকে ঝোঁক দেখা গিয়েছিল। গত বছরের জুলাইতে ছিল সুলতানের জন্ম–শতবার্ষিকী। সেটা যথাযথভাবে পালিত হয়নি। এ বছর যে কিছু হচ্ছে এর পেছনে নাসির আলী মামুনের ভূমিকাই সর্বাগ্রে।
নাসির আলী মামুনের ক্যামেরায় এস এম সুলতান.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স র আল
এছাড়াও পড়ুন:
পাকিস্তান থেকে পাখির খাদ্যের আড়ালে এল আমদানি–নিষিদ্ধ পণ্য
পাকিস্তান থেকে দুই কনটেইনারে আসার কথা ছিল পাখির খাদ্য। তবে কনটেইনার দুটি খুলে আমদানি–নিষিদ্ধ পপি বীজ পেয়েছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম কাস্টমস এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে কাস্টমস জানায়, চট্টগ্রামের কোরবানিগঞ্জের মেসার্স আদিব ট্রেডিং এই চালানটি আমদানি করে। আমদানি নথিতে ৩২ টন পাখির খাদ্য আমদানির তথ্য ছিল। গত ৯ অক্টোবর দুই কনটেইনারের চালানটি চট্টগ্রাম বন্দরে নামানো হয়। এরপর খালাসের জন্য বেসরকারি ডিপো ছাবের আহম্মেদ টিম্বার কোম্পানি লিমিটেডে নেওয়া হয়।
তবে এরই মধ্যে গোপন সংবাদে খবর পেয়ে কাস্টমস কর্মকর্তারা চালানটির খালাস স্থগিত করে পরীক্ষা করার উদ্যোগ নেন। সে অনুযায়ী ২২ অক্টোবর কনটেইনার দুটি খোলা হয়। উদ্ধার পণ্যের নমুনা তিনটি পরীক্ষাগারে পাঠিয়ে কাস্টমস কর্মকর্তারা পপি বীজ সম্পর্কে নিশ্চিত হন। এতে সাত টন পাখির খাবার ও ২৫ টন পপি বীজ পাওয়া যায়। বিষয়টি গোপন রাখতে পাকিস্তানে পণ্য বোঝাই করার সময় কনটেইনার দরজার মুখে পাখির খাদ্যের বস্তা রাখা হয়। ভেতরের দিকে রাখা হয় পপি বীজ।
অঙ্কুরোদগম উপযোগী পপি বীজ ‘ক’ শ্রেণির মাদক হিসেবে বিবেচিত। পাখির খাদ্য হিসেবে পাকিস্তান থেকে আনা হচ্ছিল এই পণ্য