বিটিআরসির অর্থ আত্মসাতের মামলায় ১২ জনের জামিন
Published: 27th, October 2025 GMT
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) দায়ের করা প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের মামলায় ১২ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) মোস্তাফিজুর রহমান আজ সোমবার এ আদেশ দেন।
প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী।
জামিন পাওয়া ১২ জন হলেন আইজিডব্লিউ (ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে) অপারেটরস ফোরাম (আইওএফ) নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ মঈনুল হক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.
পিপি ওমর ফারুক ফারুকী প্রথম আলোকে বলেন, বিটিআরসির ৫৬৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা অর্থ আত্মসাতের মামলায় ১২ জন আসামি আজ সোমবার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে আদালত তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন।
পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে বিটিআরসির ৫৬৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে গত ১৮ সেপ্টেম্বর মামলা করে বিটিআরসি।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা আইজিডব্লিউ অপারেটরস ফোরাম (আইওএফ) গঠনের পর প্রতিষ্ঠানগুলো লাইসেন্স এবং চুক্তির শর্ত ও বিশ্বাস ভঙ্গ করাসহ প্রতারণামূলকভাবে অর্থ আত্মসাৎ করে। নেটওয়ার্ক উন্নয়নে আদায়কৃত মার্কেট ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের টাকা আত্মসাতে জড়িত ছিল আইওএফ কার্যনির্বাহী কমিটির এসব সদস্য। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আন্তর্জাতিক কল পরিচালনায় নিয়োজিত আন্তর্জাতিক গেটওয়ে খাত কুক্ষিগত করেন সালমান। তাঁর প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে গড়ে ওঠে আইওএফ নামের একটি সিন্ডিকেট।
মামলায় আরও অভিযোগ আনা হয়, সালমান এফ রহমানের নির্দেশনায় প্রতি মাসে আইজিডব্লিউ অপারেটরদের বিপুল অঙ্কের অর্থ জমা দিতে হতো তাঁর মালিকানাধীন বেক্সিমকো কম্পিউটারস লিমিটেডে। অথচ এ প্রতিষ্ঠানের নামে আইজিডব্লিউ পরিচালনার কোনো লাইসেন্স নেই।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব ট আরস রহম ন ১২ জন
এছাড়াও পড়ুন:
বিটিআরসির অর্থ আত্মসাতের মামলায় ১২ জনের জামিন
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) দায়ের করা প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের মামলায় ১২ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) মোস্তাফিজুর রহমান আজ সোমবার এ আদেশ দেন।
প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী।
জামিন পাওয়া ১২ জন হলেন আইজিডব্লিউ (ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে) অপারেটরস ফোরাম (আইওএফ) নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ মঈনুল হক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আব্দুল হান্নান, আশিক আহমেদ, গাজী মো. সালাহউদ্দিন, হাফিজুর রহমান, খালিদ ইসলাম, মো. মাহতাবুল আমিন, সোহেল শরীফ, তাজিন আলম, নাদির শাহ কোরেশী, মীর নাসির হোসেন ও সিসিও মুসফিক মনজুর।
পিপি ওমর ফারুক ফারুকী প্রথম আলোকে বলেন, বিটিআরসির ৫৬৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা অর্থ আত্মসাতের মামলায় ১২ জন আসামি আজ সোমবার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে আদালত তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন।
পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে বিটিআরসির ৫৬৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে গত ১৮ সেপ্টেম্বর মামলা করে বিটিআরসি।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা আইজিডব্লিউ অপারেটরস ফোরাম (আইওএফ) গঠনের পর প্রতিষ্ঠানগুলো লাইসেন্স এবং চুক্তির শর্ত ও বিশ্বাস ভঙ্গ করাসহ প্রতারণামূলকভাবে অর্থ আত্মসাৎ করে। নেটওয়ার্ক উন্নয়নে আদায়কৃত মার্কেট ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের টাকা আত্মসাতে জড়িত ছিল আইওএফ কার্যনির্বাহী কমিটির এসব সদস্য। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আন্তর্জাতিক কল পরিচালনায় নিয়োজিত আন্তর্জাতিক গেটওয়ে খাত কুক্ষিগত করেন সালমান। তাঁর প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে গড়ে ওঠে আইওএফ নামের একটি সিন্ডিকেট।
মামলায় আরও অভিযোগ আনা হয়, সালমান এফ রহমানের নির্দেশনায় প্রতি মাসে আইজিডব্লিউ অপারেটরদের বিপুল অঙ্কের অর্থ জমা দিতে হতো তাঁর মালিকানাধীন বেক্সিমকো কম্পিউটারস লিমিটেডে। অথচ এ প্রতিষ্ঠানের নামে আইজিডব্লিউ পরিচালনার কোনো লাইসেন্স নেই।