খুলনায় মুরগির ঘরের ভেতর থেকে নানি ও নাতি-নাতনির লাশ উদ্ধার
Published: 16th, November 2025 GMT
খুলনা নগরের লবণচরা থানা এলাকায় বসতবাড়ি থেকে নানিসহ দুই নাতি–নাতনির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার রাত আটটার দিকে স্থানীয় মুক্তা কমিশনার কালভার্টের দরবেশ গলি এলাকা থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন মহিদুন্নেছা (৫৫), তাঁর নাতি মোস্তাকিম (৮) ও নাতনি ফাতিহা (৬)। শিশু দুটি শেফার আহমেদ ও রুবি আক্তার দম্পতির সন্তান। ঘটনাটি রহস্যজনক বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের ধারণা, হত্যাকাণ্ডটি দুপুরে ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে রাতে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
লবণচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সানওয়ার হুসাইন মাসুম প্রথম আলোকে বলেন, শিশু দুটির মা–বাবার মধ্যে একজন রামপালে আরেকজন চেম্বার অব কমার্সে চাকরি করেন। সকালে তাঁরা সন্তান দুটিকে নানির কাছে রেখে কাজে বের হন। সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে কাউকে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে মুরগির খামারের ভেতর তিনজনের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
ওসি আরও বলেন, তিনজনের শরীরেই আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মরদেহ শক্ত হয়ে গেছে, যা দেখে ধারণা করা হচ্ছে, কয়েক ঘণ্টা আগেই তাঁদের হত্যা করা হয়েছে। কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তা এখনো জানা যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে। সুরতহাল শেষে তিনটি মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: মরদ হ
এছাড়াও পড়ুন:
খুলনায় মুরগির ঘরের ভেতর থেকে নানি ও নাতি-নাতনির লাশ উদ্ধার
খুলনা নগরের লবণচরা থানা এলাকায় বসতবাড়ি থেকে নানিসহ দুই নাতি–নাতনির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার রাত আটটার দিকে স্থানীয় মুক্তা কমিশনার কালভার্টের দরবেশ গলি এলাকা থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন মহিদুন্নেছা (৫৫), তাঁর নাতি মোস্তাকিম (৮) ও নাতনি ফাতিহা (৬)। শিশু দুটি শেফার আহমেদ ও রুবি আক্তার দম্পতির সন্তান। ঘটনাটি রহস্যজনক বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের ধারণা, হত্যাকাণ্ডটি দুপুরে ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে রাতে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
লবণচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সানওয়ার হুসাইন মাসুম প্রথম আলোকে বলেন, শিশু দুটির মা–বাবার মধ্যে একজন রামপালে আরেকজন চেম্বার অব কমার্সে চাকরি করেন। সকালে তাঁরা সন্তান দুটিকে নানির কাছে রেখে কাজে বের হন। সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে কাউকে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে মুরগির খামারের ভেতর তিনজনের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
ওসি আরও বলেন, তিনজনের শরীরেই আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মরদেহ শক্ত হয়ে গেছে, যা দেখে ধারণা করা হচ্ছে, কয়েক ঘণ্টা আগেই তাঁদের হত্যা করা হয়েছে। কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তা এখনো জানা যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে। সুরতহাল শেষে তিনটি মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।