ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়িকা নুসরাত ফারিয়া। চলচ্চিত্র নিয়ে তার ব্যস্ততা অনেকটা কম। তবে বিদেশের শোগুলোতে তার ব্যস্ততা চোখে পড়ছে। সম্প্রতি বিদেশ সফর শেষে দেশে ফিরেই ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন। বিমানবন্দরের ক্লান্তি কাটার আগেই ইভেন্ট, ফটোশুট, সাংবাদিকদের মুখোমুখি হওয়া—সবকিছু সামলাচ্ছেন এই তারকা। 

রয়্যাল ব্লু শাড়ির একটি ইভেন্টে হাজির হন ফারিয়া। সেখানে কথা বলতে গিয়ে ফারিয়া জানান, ভ্রমণ নিয়ে তার স্বপ্ন আর দেশের বাইরের অভিজ্ঞতা। হেসে নুসরাত ফারিয়া বলেন, “অনেক দেশ তো এখনো ঘোরা হয়নি। সাউথ কোরিয়া বাদ, আমেরিকাও যাওয়া হয়নি এখনো। আশা করি, এবার যাওয়া হবে।” 

আরো পড়ুন:

আইনজীবীর ভূমিকায় নুসরাত ফারিয়া

জায়েদ ভাই দেশের অর্ধেক মেয়েরই ফেভারিট: নুসরাত ফারিয়া

দেশে ফিরেই কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়া প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে নিজের কর্মক্ষমতা নিয়েও মন্তব্য করেন এই নায়িকা। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “সবসময় এমন এনার্জি থাকে না যে ২–৩ দিন ঘুম ছাড়াই কাজ করে যাওয়া যায়।” 

দেশে ফিরেই ব্যাক-টু-ব্যাক শিডিউল সামলালেও নিজের ফিটনেস, স্টাইল আর ফ্যাশন কনফিডেন্সে বরাবরের মতোই দৃঢ় ফারিয়া। নীল শাড়ির সাম্প্রতিক ফটোসেশন সোশ্যাল মিডিয়ায় যেন আলাদা সাড়া ফেলেছে। অনেকেই লিখেছেন, “ফারিয়া মানেই স্টাইল গেম অন।”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশে স্মার্টফোন উৎপাদন শুরু করতে যাচ্ছে অনার

বাংলাদেশে স্থানীয়ভাবে উৎপাদন শুরু করতে কারখানা স্থাপন করবে চীনা স্মার্টফোন নির্মাতা অনার। আর এ জন্য স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেডের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। স্থানীয় সক্ষমতা জোরদার করাসহ দেশের ক্রেতাদের জন্য উন্নত মুঠোফোন প্রযুক্তি সহজলভ্য করতে অত্যাধুনিক এ কারখানা স্থাপন করবে অনার। আজ রোববার অনার বাংলাদেশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

চুক্তিপত্রে সই করেন অনারের সাউথ ইস্ট এশিয়ার প্রেসিডেন্ট জর্জ ঝাও এবং স্মার্ট টেকনোলজিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জহিরুল ইসলাম। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, প্রতিষ্ঠান দুটির অংশীদারত্ব দেশের প্রযুক্তি খাতে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। কারখানাটি কালিয়াকৈরের স্মার্ট হাইটেক পার্কে স্থাপন করা হবে। এর মাধ্যমে উপকৃত হবে দেশের ক্রেতারা। এ কারখানা থেকে উৎপাদিত যন্ত্রগুলোতে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেখা থাকবে।

এ অংশীদারত্ব নিয়ে জর্জ ঝাও বলেন, ‘বাংলাদেশের বাজার অত্যন্ত সম্ভাবনাময় ও দ্রুতবর্ধনশীল। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে স্থানীয় পর্যায়ে যন্ত্র উৎপাদন করে আমরা অনারের বৈশ্বিক এআই উদ্ভাবনকে বাংলাদেশের আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই।’

মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ভবিষ্যৎ নিয়ে অনারের লক্ষ্যপূরণের অংশীদার হতে পেরে গর্বিত। এই উৎপাদন–সুবিধা নতুন সুযোগ সৃষ্টি করবে, স্থানীয় সক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করবে এবং দেশের প্রযুক্তিগত অগ্রযাত্রায় অবদান রাখবে। এ অংশীদারত্বের মাধ্যমে আমরা দেশেই বিশ্ব মানের পণ্য তৈরির অপেক্ষায় রয়েছি।’

২০২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে অনার। এর পর থেকেই অনার দেশের অন্যতম স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হিসেবে ধারাবাহিকভাবে নিজেদের অবস্থান বজায় রেখেছে। অনারের বৈশ্বিক লক্ষ্য—অনার আলফা প্ল্যানের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ, ক্রেতাকেন্দ্রিক উদ্ভাবনের পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে সব ক্রেতাদের জন্য জন্য নতুন সুযোগ তৈরির ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে। বাংলাদেশে নতুন এ কারখানা স্থাপন অনারের সে প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ