শুরুতে প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত, বললেন কোহলি
Published: 19th, February 2025 GMT
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বৃহস্পতিবার দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শুরু করবে ভারত। আসরের অন্যতম ফেবারিট তারা। ভারত এর আগে ২০১১ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আসর শুরু করেছিল। ২০২৪ টি-২০ বিশ্বকাপেও ভারতের প্রথম ম্যাচ ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে।
ওই দুই আসরেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। বিষয়টি সম্প্রচার মাধ্যম স্টার স্পোর্টসের পর্দায় নতুন করে মনে করিয়ে দিয়েছেন ভারতের অন্যতম ব্যাটিং কান্ডারি বিরাট কোহলি।
তিনি বলেন, ‘এর আগে দু’বার বাংলাদেশের বিপক্ষে আমরা প্রথম ম্যাচ খেলেছি। ২০১১ ও ২০২৪ বিশ্বকাপ। দু’বারই আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। ওদের বিপক্ষে শুরু হলে টুর্নামেন্ট ভালো যায় আমাদের। এবারও আশা করছি সেটাই হবে।’
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে জায়গা পেতে সারাবছর ভালো খেলতে হয়। লড়াই হয় জমাট। যে কারণে টুর্নামেন্টটি পছন্দের বলে উল্লেখ করেছেন বিরাট। এছাড়া গত বছরের টি-২০ বিশ্বকাপের মতো করে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে চান বলেও উল্লেখ করেছেন ডানহাতি এই ব্যাটিং কিংবদন্তি।
বিরাট বলেন, ‘অনেক বছর পর হচ্ছে এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। এটা আমার বেশ পছন্দের টুর্নামেন্ট। সেরা আট দল এখানে খেলে। সারা বছর ভালো খেলতে হয়। ম্যাচও প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ হয়। আমরা গত টি-২০ বিশ্বকাপের মতো চাপ নিয়ে খেলতে চাই।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব র ট ক হল
এছাড়াও পড়ুন:
অর্থনীতির আকারে এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ দশম
এশিয়ার মধ্যে দশম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ এখন বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) আকারের ভিত্তিতে এশিয়ায় বাংলাদেশের ওপরে রয়েছে ৯টি দেশ। এশিয়ায় শীর্ষস্থানে আছে চীন। দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে ভারত। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। এশিয়ায় জিডিপির আকারে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে আছে চীন, ভারত, কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তাইপে, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইন।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ‘বেসিক স্ট্যাটিসটিকস ২০২৫’ বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। সম্প্রতি এশিয়ার দেশগুলোর এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে এডিবি। এতে মোট ৪৬টি দেশের জিডিপির আকারের হিসাব রয়েছে। অবশ্য এ তালিকায় জাপান নেই। জাপানের তথ্য বিবেচনায় নিলে এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান দাঁড়ায় ১১তম।
এডিবির পরিসংখ্যান অনুসারে, সাময়িক হিসাবে ২০২৪ সালে বাংলাদেশের জিডিপির আকার ৪৫০ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪৫ হাজার ৫০ কোটি ডলার। জিডিপির আকারের ভিত্তিতে এশিয়ায় সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ চীন। চীনের জিডিপির আকার প্রায় ১৮,৯৫৭ বিলিয়ন ডলার। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত। দেশটির জিডিপির আকার ৩,৯১১ বিলিয়ন ডলার। তৃতীয় স্থানে আছে কোরিয়া। গত বছর কোরিয়ার জিডিপি ছিল ১,৮৬৯ বিলিয়ন ডলারের।
চতুর্থ স্থানে থাকা ইন্দোনেশিয়ার জিডিপি ১,৩৯৬ বিলিয়ন ডলারের। পঞ্চম স্থানে থাকা তাইপের জিডিপি প্রায় ৭৯৬ বিলিয়ন ডলারের। ৫৪৭ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি জিডিপির আকার নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে আছে সিঙ্গাপুর। এ ছাড়া বাংলাদেশের ওপরে থাকা অন্য দেশগুলোর জিডিপির আকার থাইল্যান্ড ৫৪০ বিলিয়ন ডলার, ভিয়েতনাম ৪৭৬ বিলিয়ন ডলার ও ফিলিপাইনের ৪৬১ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যমতে, গত বছর সাময়িক হিসাবে জাপানের জিডিপির আকার দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪,০১০ বিলিয়ন ডলার। এ হিসাব বিবেচনায় নিলে জিডিপির আকারের ভিত্তিতে এশিয়ায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে জাপান।