সিদ্ধিরগঞ্জে ৭শ’ পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
Published: 5th, May 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জে ৭শ’ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ফয়সাল আহমেদ ও হামিদুর রহমান নামে দুই মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (৫ মে) ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল মোড় সড়ক ও জনপথ (সওজ) কার্যালয়ের সামনে থেকে তাদেরকে আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলো, খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা থানার কাঠালবাগান এলাকার আলী আশরাফের ছেলে ফয়সাল আহম্মেদ সবুজ ও নারায়নগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানার ডাক্তারখালী উত্তর পাড়ার মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে হামিদুর রহমান।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় ৫ আগস্টের আনন্দমিছিলে গিয়ে বিএনপি নেতার মৃত্যু
গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপি আয়োজিত আনন্দমিছিলে গিয়ে আল আমিন (৪০) নামের বিএনপির এক নেতার মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলা সদর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া আল আমিন উপজেলা বিএনপির সদস্য ছিলেন। তিনি উপজেলার বুরুদিয়া ইউনিয়নের রুকন উদ্দিনের ছেলে। অতিরিক্ত গরমে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে তিনি মারা গেছেন বলে ধারণা করছেন চিকিৎসকেরা।
পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. জালাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকারের পতন ও পলায়ন দিবস উপলক্ষে উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে আনন্দমিছিলের আয়োজন করা হয়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বুরুদিয়া ইউনিয়ন থেকে দলীয় নেতা-কর্মীরা একটি মিছিল নিয়ে পাটমহলে উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে আসেন। এ সময় অতিরিক্ত গরমে আল আমিনসহ পাঁচজন অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁদের দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসক আল আমিনকে মৃত ঘোষণা করেন। অন্যরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তিনি বলেন, এ ঘটনার পর পাকুন্দিয়ার সব অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। নেতা-কর্মীসহ তাঁরা সবাই ওই বিএনপি নেতার বাড়িতে অবস্থান করছেন।
পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. নূর-এ-আলম খান বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই ওই নেতার মৃত্যু হয়। অতিরিক্ত গরমে তিনি ‘স্ট্রোক’ করে মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
মৃত আল আমিনের বাবা রুকন উদ্দিন বলেন, ‘সুস্থ ছেলে আমার আনন্দের সহিত মিছিলে গেল। কিন্তু কী থেকে কী হয়ে গেল। যা–ই হোক, হায়াত-মউত আল্লাহর কাছে। আমি আমার ছেলের রুহের আত্মার মাগফিরাত কামনার জন্য সকলের কাছে দোয়া চাই।’