টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি কাভার্ডভ্যান দাঁড়িয়ে ট্রাকে ধাক্কা দিলে সুজন খান (৪৮) নামে একজন নিহত হয়েছেন।

রবিবার (২২ জুন) ভোর রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের মির্জাপুর বাইপাসের বাওয়ার কুমারজানী মা সিএনজি পাম্প সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহত সুজন বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার জিরাইল গ্রামের ইউনুছ খানের ছেলে। তিনি কাভার্ডভ্যানটির চালক ছিলেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা একটি কাভার্ডভ্যান রাত তিনটার দিকে মহাসড়কের ওইস্থানে পৌঁছালে টাঙ্গাইলগামী লেনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের পিছনে ধাক্কা দেয়। এতে কাভার্ডভ্যানের সামনে দুমড়ে-মুছড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই চালকের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে।

মির্জাপুরের গোড়াই হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনিছুর রহমান বলেন, “খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।”

ঢাকা/কাওছার/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

এমবিই খেতাবে ভূষিত এমজেএফ নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম

যুক্তরাজ্যের সম্মানসূচক এমবিই (মেম্বার অব দ্য মোস্ট এক্সিলেন্ট অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার) উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম।

আজ বুধবার ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনে একটি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক আনুষ্ঠানিকভাবে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের (এমজেএফ) নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনামের হাতে এমবিই খেতাবের স্মারক তুলে দেন।

বাংলাদেশে সামাজিক ন্যায়বিচার, অন্তর্ভুক্তি ও লিঙ্গ সমতার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাজা তৃতীয় চার্লস শাহীন আনামকে অনারারি এমবিই খেতাবের জন্য মনোনীত করেছিলেন।

বাংলাদেশে মানবাধিকার উন্নয়ন ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে যৌথভাবে কাজ করতে যুক্তরাজ্য দুই দশকের বেশি সময় ধরে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারত্ব বজায় রেখেছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য সরকার ৪৬০টির বেশি তৃণমূল সংগঠনকে সহায়তা দিয়েছে। এর ফলে সবার জন্য মর্যাদা, অন্তর্ভুক্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পরিবর্তনশীল কর্মসূচি বাস্তবায়িত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে সারাহ কুক বলেন, ‘আমি রাজা তৃতীয় চার্লসের পক্ষ থেকে শাহীন আনামকে এই পুরস্কার প্রদান করতে পেরে আনন্দিত। মানবাধিকার, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং লিঙ্গ সমতার প্রতি তাঁর অক্লান্ত নিষ্ঠা ও প্রতিশ্রুতি বাংলাদেশে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলেছে—যা আমাদের দুই দেশের মধ্যকার মূল্যবোধ ও টেকসই অংশীদারত্বের প্রতিফলন।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ