২৬নং ওয়ার্ড বিএনপির কর্মীসভা ও লিফলেট বিতরণ
Published: 22nd, October 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আওতাধীন বন্দর থানা অন্তর্গত ২৪নং ওয়ার্ড বিএনপির কর্মীসভা ও বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকেশ্বরী এলাকায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
পরে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এড.
বন্দর ২৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সফি উদ্দিন সোহেল প্রধানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফারুক প্রধানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপু, বিশেষ অতিথি নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপির সভাপতি মাসুদ রানা, বন্দর থানা বিএনপির সভাপতি শাহেনশাহ আহম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক রানা।
এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, বন্দর থানা বিএনপি সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান বাদল, ইকবা হোসেন, আলী আহমদ, ২৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সিনি সভাপতি, মাসুদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফার মিয়া সাংগঠনিক সম্পাদক ইসলাম নারু, বন্দর থানা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আল আমিনসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ব এনপ র স
এছাড়াও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণের মামলায় পুলিশ সদস্য কারাগারে
নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় এক গৃহকর্মীকে (১২) ধর্ষণের মামলায় গ্রেপ্তার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের কনস্টেবল মো. রুহুল আমিনকে (৪১) কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহীদুল ইসলাম চৌধুরী এ আদেশ দেন।
শিশুটিকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় শিশুর চাচা নারায়ণগঞ্জ বন্দর থানায় মামলা করেছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ কাইউম খান প্রথম আলোকে বলেন, ধর্ষণের মামলায় ডিএমপির ট্রাফিক পুলিশ কনস্টেবলকে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, শিশুটি ঢাকায় একটি বাসায় গৃহকর্মীর কাজ করে। গতকাল সোমবার দুপুরে কাউকে না জানিয়ে সে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। ট্রাফিক পুলিশ কনস্টেবল রুহুল আমিনের সঙ্গে দেখা হয়। তিনি শিশুটিকে কৌশলে তাঁর নারায়ণগঞ্জের ভাড়া বাসায় নিয়ে ধর্ষণ করেন। পরে রাত আটটার দিকে ঢাকার গাড়িতে তুলে দেওয়ার সময় শিশুটি চিৎকার শুরু করে। এ সময় আশপাশের লোকজন রুহুল আমিনকে মারধরের পর নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। ঘটনাস্থল বন্দর থানা এলাকা হওয়ায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে পরে বন্দর থানা–পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত আলী প্রথম আলোকে বলেন, এ ঘটনায় ওই শিশুর চাচা ট্রাফিক পুলিশ কনস্টেবল রুহুল আমিনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেছেন। আদালত আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।