দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আরও এক ধাপ অগ্রসর হলো আকিজবশির গ্রুপ। কেব্‌লস উৎপাদনে আসছে আকিজবশির গ্রুপ। এ জন্য এমিনেন্স ইলেকট্রিক ওয়্যার অ্যান্ড কেব্‌লস নামে একটি প্রতিষ্ঠান অধিগ্রহণ করছে। গতকাল বুধবার রাজধানীর শেরাটন হোটেলে আকিজবশির গ্রুপ ও এমিনেন্স ইলেকট্রিক ওয়্যারের মধ্যে চুক্তি হয়েছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আকিজবশির গ্রুপ।

এই চুক্তির আওতায় আকিজবশির গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ‘আকিজবশির এনার্জি লিমিটেড’ কেব্‌লস উৎপাদনে যুক্ত হবে। চলতি বছরের মধ্যেই বাজারে তাদের উৎপাদিত পণ্য সরবরাহ শুরু হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আকিজবশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তসলিম মো.

খান, প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মো. খোরশেদ আলম, সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ ওমর ফারুক, এমিনেন্স ইলেকট্রিকের এমডি মো. মাসিউল হক, ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের এমডি হুমায়রা আজম, রূপালী ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

চুয়াডাঙ্গায় ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

চুয়াডাঙ্গায় এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় খাইরুল ইসলাম (২৪) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন:

শিক্ষকের ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা স্কুলছাত্রী, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

ধুনটে প্রবাসী নারীকে ধর্ষণ, প্রেমিক কারাগারে

দণ্ডপ্রাপ্ত খাইরুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার বুজরুকগড়গড়ি মাদ্রাসাপাড়ার মো. সিরাজুল ইসলামের ছেলে।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর বিকেলে চুয়াডাঙ্গা সরকারি মহিলা কলেজ মোড় হয়ে বাড়ি ফিরছিল সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রী। এ সময় কৌশলে স্কুলছাত্রীকে একটি অটোরিকশায় তুলে নেন খাইরুল। পরে পৌর এলাকার সুমিরদিয়ায় একটি বাঁশবাগানে নিয়ে মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন।

চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু ও নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এম এম শাহজাহান মুকুল বলেন, ‘‘দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্যপ্রমাণ পর্যালোচনার পর আদালত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় খাইরুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন।’’

ঢাকা/মামুন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ