চ্যাম্পিয়নস লিগ মানেই চমক। কখনো নির্দিষ্ট কোনো ম্যাচে, কখনো আবার ম্যাচগুলোর মধ্যে অদ্ভুত সব কাকতালীয় ঘটনার ভেতর দিয়ে হাজির হয় সেই চমক।

গতকাল মঙ্গলবারও ছিল তেমনই এক রাত—গোলের বন্যায় ভাসল ইউরোপ। এক রাতেই ৯ ম্যাচে গোল হলো ৪৩টি। কিন্তু গল্প এখানেই শেষ নয়। ইতিহাসের পাতায় পাওয়া গেল এক দারুণ কাকতালীয় মিলও।

চ্যাম্পিয়নস লিগে এখন পর্যন্ত তিনবার একই দিনে তিনটি ম্যাচে সাত বা তার বেশি গোল হয়েছে। মজার ব্যাপার হলো, তিনবারই তারিখটা ছিল ২১ অক্টোবর।

ফলই বলে দিচ্ছে, লেভারকুসেনের কী নাজেহাল অবস্থা করে ছেড়েছে পিএসজি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আপিলে জকসুর প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ৬ শিক্ষার্থী

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাতিলের পর আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ছয় প্রার্থী। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. শেখ গিয়াসউদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জকসু ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা মোতাবেক পদপ্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করে ১৭ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করে নির্বাচন কমিশন। তাঁদের মধ্যে ১৫ জন জকসু নির্বাচন বিধি ১৫ (৬) মোতাবেক প্রার্থিতা বহালের জন্য আপিল করেন। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে ছয়জনের আপিল মঞ্জুর করা হয়।

আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন স্বতন্ত্র প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মিঠুন চন্দ্র রায়, বাম জোট সমর্থিত ‘মওলানা ভাসানী বিগ্রেড’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক প্রার্থী মুগ্ধ আনন, ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক প্রার্থী মোহাম্মদ জর্জিস আনোয়ার নাঈম এবং স্বতন্ত্র প্যানেল থেকে কার্যনির্বাহী সদস্য প্রার্থী হাসনান আল সাবিত, মো. জাহিদুল ইসলাম রিফাত ও মো. শিহাব উদ্দীন হিফজু।

জকসু নির্বাচনে লড়তে ফরম সংগ্রহ করেন ২৬৭ জন। পরে ২১টি পদের বিপরীতে ২১১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা থেকে ১৭ জন বাদ পড়েন। এরপর ১৯৪ জনের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মোস্তফা হাসান বলেন, ‘বাদ পড়ে যাওয়া প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট আবেদন করেন। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে প্রার্থিতার অনুমোদন দেওয়া হয়।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ