ফাইনালের আগে পান্ডিয়া–অভিষেকের চোট নিয়ে যা বললেন ভারতের কোচ
Published: 27th, September 2025 GMT
এশিয়া কাপ ফাইনালের আগে দুশ্চিন্তায় ভারত। চোটে পড়েছেন ভারতের দুই তারকা অভিষেক শর্মা ও হার্দিক পান্ডিয়া। কাল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সুপার ফোরের ম্যাচে চোট পান দুজন। শ্রীলঙ্কার ইনিংসে বোলিংয়ে প্রথম ওভার করেন হার্দিক পান্ডিয়া।
আউট করেন কুশল মেন্ডিসকে। সেই ওভার শেষেই পান্ডিয়া মাঠ ছাড়েন। এরপর শ্রীলঙ্কার ইনিংসে দশম ওভারে ‘ক্র্যাম্প’–এ (পেশির খিঁচুনি) ভুগে মাঠ ছাড়েন অভিষেক। দুজনের কেউই আর মাঠে ফেরেননি।
আসলেই কি ফাইনালের আগে গুরুতর চোটে পড়েছেন পান্ডিয়া ও অভিষেক? কাল সুপার ওভারে জয়ের পর ভারতের বোলিং কোচ মরনে মরকেল কথা বলেন এ নিয়ে, ‘দুজনেই ক্র্যাম্পে ভুগছিলেন। হার্দিককে আমরা আজ রাতেই পরীক্ষা করব, তারপর সকালে সিদ্ধান্ত নেব। দুজনের সমস্যা শুধু ক্র্যাম্প ছিল। অভিষেক এখন ঠিক আছে।’ কোচের কথায়ই স্পষ্ট, অভিষেকের খেলা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে পান্ডিয়ার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি ভারতের টিম ম্যানেজমেন্ট।
দারুণ ছন্দে আছেন অভিষেক।.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ