কারণ ছাড়াই বাড়ছে ইনটেকের শেয়ারদর
Published: 26th, November 2025 GMT
পুঁজিবাজারে আইটি খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইনটেক লিমিটেডের শেয়ারের দাম কোনো ধরনের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা কারণ ছাড়াই অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এমন তথ্য আবারো জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি ইনটেক লিমিটেডের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ওই কোম্পানির কাছে চিঠি পাঠায় ডিএসই। এর জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ডিএসইকে জানিয়েছে, কোনো প্রকার অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারের দাম বাড়ছে।
ইনটেকের গত ১৩ নভেম্বর শেয়ার দর ছিল ১৮.
ইনটেক লিমিটেডের শেয়ারের দাম এভাবে বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা/এনটি/ইভা
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইনট ক ড এসই
এছাড়াও পড়ুন:
রস ছাড়াই গুড় তৈরি, রাজশাহীতে ৫ কারখানায় জরিমানা
রাজশাহীর বাঘায় খেজুরের রস ছাড়াই চিনি, রং, ফিটকিরি, হাইড্রোজসহ বিভিন্ন ক্ষতিকর উপাদান মিশিয়ে ভেজাল গুড় উৎপাদনের প্রমাণ পেয়েছে র্যাব-৫ ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টায় উপজেলার আড়ানি পৌরসভার শাহাপুর এলাকায় যৌথ এ অভিযান শুরু হয়ে বেলা পৌনে ১২টায় শেষ হয়।
অভিযানে পাঁচটি ভেজাল গুড় তৈরির কারখানা শনাক্ত করা হয়। ভোক্তা অধিকারের ভ্রাম্যমাণ আদালত সাল্টু, লাল্টু ও মুক্তার আলীকে ৫০ হাজার টাকা করে মোট দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেন। ইনারুলকে ২০ হাজার টাকা এবং মো. এনারুলকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। সব মিলিয়ে পাঁচটি কারখানাকে মোট ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
অভিযান শেষে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক ইব্রাহীম হোসেন বলেন, “কারখানাগুলোতে চিনি, রং, হাইড্রোজসহ বিভিন্ন ক্ষতিকর উপাদান মিশিয়ে খেজুরের গুড় তৈরি করা হচ্ছিল। এখানে খেজুর বা আখের রসের ছিটেফোঁটাও পাওয়া যায়নি। এসব ভেজাল গুড় মানুষের স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। পাঁচটি কারখানা মালিককে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ভেজাল নির্মূলে ভবিষ্যতেও আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
র্যাব-৫ রাজশাহীর উপ-অধিনায়ক মেজর মো. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, “এরা আসলে মাদকের চেয়েও খারাপ কাজ করছে। মানুষের খাবারের মধ্যে এমন বিপজ্জনক জিনিস মিশিয়ে দেওয়া ভয়াবহ অপরাধ। চিনি, রং, ফিটকিরি ও হাইড্রোজ মিশিয়ে তারা গুড় তৈরি করত এবং সেগুলো সারাদেশে পাঠানো হতো। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। আলামত জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে। অভিযানে জরিমানাও করা হয়েছে। আমাদের এ অভিযান চলমান থাকবে।”
ঢাকা/কেয়া/এস