আমদানির সঙ্গে রপ্তানিও বাড়াতে বললেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার
Published: 4th, October 2025 GMT
রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মো. শহিদুল ইসলাম (এনডিসি) বলেছেন, “দেশের রাজস্ব বৃদ্ধিতে হিলি স্থলবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এ বন্দর দিয়ে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ পণ্য আমদানি হচ্ছে, যা অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখছে। তবে শুধু আমদানির ওপর নির্ভর না করে রপ্তানিও বৃদ্ধি করতে হবে—এটাই এখন সময়ের দাবি।”
শনিবার (৪ অক্টোবর) দুপুরে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর, ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট, জিরো পয়েন্ট এবং উপজেলা প্রশাসন কার্যালয় পরিদর্শনকালে তিনি এ কথা বলেন।
আরো পড়ুন:
৯ দিন বন্ধ থাকবে বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি
‘অর্থনীতিকে ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখিয়ে গত সরকার ব্যবসায়িদের ঝুঁকিতে ফেলেছে’
বিভাগীয় কমিশনার বলেন, “হিলি স্থলবন্দর দেশের রাজস্ব খাতে একটি বড় অবদান রাখছে। দুর্গাপূজা উপলক্ষে ছয়দিনের বন্ধের পর আজ থেকে আবারো আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বন্দরের কার্যক্রম সরেজমিনে দেখে খুব ভালো লাগলো। আমদানির পাশাপাশি রপ্তানিও বাড়াতে পারলে দেশের অর্থনীতিতে আরো ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।”
তিনি বলেন, “রপ্তানি বাড়াতে হলে আমাদের স্থানীয় উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে এবং বিদেশে বাংলাদেশের পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি করতে হবে। সরকার এ লক্ষ্যেই কাজ করছে। বাণিজ্যিক সম্ভাবনাময় হিলি বন্দরকে আরো আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে।”
এ সময় বিভাগীয় কমিশনারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তার স্ত্রী অতিরিক্ত সচিব মোছা.
পরিদর্শনকালে তিনি বন্দর এলাকার সার্বিক কার্যক্রম ঘুরে দেখেন এবং আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে যুক্ত ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এছাড়া তিনি স্থানীয় প্রশাসনকে বন্দর এলাকার শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার নির্দেশ দেন।
ঢাকা/মোসলেম/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আমদ ন আমদ ন উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
আমদানির সঙ্গে রপ্তানিও বাড়াতে বললেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার
রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মো. শহিদুল ইসলাম (এনডিসি) বলেছেন, “দেশের রাজস্ব বৃদ্ধিতে হিলি স্থলবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এ বন্দর দিয়ে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ পণ্য আমদানি হচ্ছে, যা অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখছে। তবে শুধু আমদানির ওপর নির্ভর না করে রপ্তানিও বৃদ্ধি করতে হবে—এটাই এখন সময়ের দাবি।”
শনিবার (৪ অক্টোবর) দুপুরে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর, ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট, জিরো পয়েন্ট এবং উপজেলা প্রশাসন কার্যালয় পরিদর্শনকালে তিনি এ কথা বলেন।
আরো পড়ুন:
৯ দিন বন্ধ থাকবে বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি
‘অর্থনীতিকে ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখিয়ে গত সরকার ব্যবসায়িদের ঝুঁকিতে ফেলেছে’
বিভাগীয় কমিশনার বলেন, “হিলি স্থলবন্দর দেশের রাজস্ব খাতে একটি বড় অবদান রাখছে। দুর্গাপূজা উপলক্ষে ছয়দিনের বন্ধের পর আজ থেকে আবারো আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বন্দরের কার্যক্রম সরেজমিনে দেখে খুব ভালো লাগলো। আমদানির পাশাপাশি রপ্তানিও বাড়াতে পারলে দেশের অর্থনীতিতে আরো ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।”
তিনি বলেন, “রপ্তানি বাড়াতে হলে আমাদের স্থানীয় উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে এবং বিদেশে বাংলাদেশের পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি করতে হবে। সরকার এ লক্ষ্যেই কাজ করছে। বাণিজ্যিক সম্ভাবনাময় হিলি বন্দরকে আরো আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে।”
এ সময় বিভাগীয় কমিশনারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তার স্ত্রী অতিরিক্ত সচিব মোছা. হুমায়েরা বেগম, পিএস মো. রেজাউল করিম, হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী ভুমি কমিশনার (এসি ল্যান্ড) মো. সাব্বির হোসেন, হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হক, হাকিমপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা প্রমুখ।
পরিদর্শনকালে তিনি বন্দর এলাকার সার্বিক কার্যক্রম ঘুরে দেখেন এবং আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে যুক্ত ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এছাড়া তিনি স্থানীয় প্রশাসনকে বন্দর এলাকার শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার নির্দেশ দেন।
ঢাকা/মোসলেম/মেহেদী