নোয়াখালীতে ব্যারাক থেকে পুলিশ সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
Published: 5th, October 2025 GMT
নোয়াখালীর সেনবাগ থানার ব্যারাক থেকে মোহাম্মদ মোহন মজুমদার (৩৫) নামে এক পুলিশ সদস্যের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত কনস্টেবল মোহাম্মদ মোহন মজুমদার কুমিল্লা জেলার লালমাই উপজেলার বাগমারা ইউনিয়নের আলী মজুমদারের ছেলে।
সেনবাগ থানা সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতের ডিউটি শেষে শনিবার ভোরে কনস্টেবল মোহন ব্যারাকে ফিরে আসেন। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তিনি থানার ব্যারাকের চতুর্থ তলায় নিজ কক্ষে ঘুমাতে যান। বিকাল সাড়ে তিনটার পর সহকর্মীরা তাকে দুপুরের খাবারের জন্য ডাকাডাকি করলেও সাড়া পাননি।
পরে বিষয়টি তারা থানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানান। দ্রুত তাকে ব্যারাক থেকে সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, “প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। মরদেহের সুরতহাল শেষে আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।”
এদিকে পুলিশ কনস্টেবল মোহাম্মদ মোহন মজুমদারের অকস্মাৎ মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো.
তিনি বলেন, “এ ঘটনায় আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গ ও সহকর্মীদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি। সহকর্মীদের উপস্থিতিতে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং জানাজা শেষে মরদেহ গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হয়।”
ঢাকা/সুজন/এস
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নোয়াখালীতে ব্যারাক থেকে পুলিশ সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
নোয়াখালীর সেনবাগ থানার ব্যারাক থেকে মোহাম্মদ মোহন মজুমদার (৩৫) নামে এক পুলিশ সদস্যের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত কনস্টেবল মোহাম্মদ মোহন মজুমদার কুমিল্লা জেলার লালমাই উপজেলার বাগমারা ইউনিয়নের আলী মজুমদারের ছেলে।
সেনবাগ থানা সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতের ডিউটি শেষে শনিবার ভোরে কনস্টেবল মোহন ব্যারাকে ফিরে আসেন। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তিনি থানার ব্যারাকের চতুর্থ তলায় নিজ কক্ষে ঘুমাতে যান। বিকাল সাড়ে তিনটার পর সহকর্মীরা তাকে দুপুরের খাবারের জন্য ডাকাডাকি করলেও সাড়া পাননি।
পরে বিষয়টি তারা থানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানান। দ্রুত তাকে ব্যারাক থেকে সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, “প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। মরদেহের সুরতহাল শেষে আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।”
এদিকে পুলিশ কনস্টেবল মোহাম্মদ মোহন মজুমদারের অকস্মাৎ মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আবদুল্লাহ্-আল-ফারুক।
তিনি বলেন, “এ ঘটনায় আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গ ও সহকর্মীদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি। সহকর্মীদের উপস্থিতিতে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং জানাজা শেষে মরদেহ গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হয়।”
ঢাকা/সুজন/এস