বন্দরে শ্যালকদের সন্ত্রাসী হামলায় দুলাভাই জখম
Published: 5th, October 2025 GMT
বন্দরে স্ত্রী পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের ধরে পাষান্ড শ্যালকদের সন্ত্রাসী হামলায় দুলাভাই ইসমাঈল হোসেন (৫৫) রক্তাক্ত জখম হয়েছে। আহত ইসমাঈল হোসেন বন্দর থানার ১৯ নং ওয়ার্ডের মদনগঞ্জ লক্ষারচর এলাকার মৃত আবুল হোসেন মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়রা আহতকে উদ্ধার করে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করে। এ ঘটনায় আহত জামাতা প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহন করে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার ওই দিন সন্ধ্যায় হামলাকারি শ্যালক ফারুক, আরিফসহ ৪ জনের নাম উল্লেখ্য করে বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এর আগে রোববার (৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় বন্দর থানার মদনগঞ্জ লক্ষারচর এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।
অভিযোগের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বিবাদী ফারুক ও আরিফ বাদী শ্যালক এবং উর্মি ফারুকের স্ত্রী ও নাহিদা বেগম আরিফের স্ত্রী। উল্লেখিত দীর্ঘদিন যাবত বাদী স্ত্রী শারমিন (৪৫) এর বাবা মৃত আমির উদ্দিন মিয়া পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিকভাবে ১নং হতে ৪নং বিবাদীদের সাথে আমাদের দীর্ঘদিন যাবত ঝগড়া চলছে।
উল্লেখিত ১নং হতে ৪নং বিবাদীরা দীর্ঘদিন যাবত আমার স্ত্রী এবং তার বোনদের জায়গা জোরপূর্বক ভোগ দখল করে আসছে। এর জের ধরে রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় বন্দর থানার মদনগঞ্জ লক্ষার চর সাকিনস্থ বাদীর স্ত্রী শারমিন (৪৫) এর বাবা মৃত আমির উদ্দিন মিয়া পৈতৃক সম্পত্তি তার দুই বোন রানী (৪২) ও ইরানী (২৮) তাদের ভাইদের কাছে জায়গার ভাগ চাইতে গেলে ১নং হতে ৪নং বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হয়ে বাদী ও তার স্ত্রী এবয় ছেলেকে এবং আমাদের বাসায় বেড়াতে আসা আমার বায়রাকে এলোপাথড়ি মারপিট ও কিলঘুষি মেরে রক্ত জমাট নীলাফুলা জখম করে এবং ১নং বিবাদী তার ঘর থেকে ধারালো রামধা নিয়ে এসে আমার প্রাণ নাশ করার উদ্দেশ্য করে মাথায় কোপ দিয়ে গুরুতর কাটা রক্তাক্ত করে তখন আমি মাটিতে পরে গেলে তখন বিবাদীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
তখন আশেপাশে থাকা লোকজন এগিয়ে এসে বাদীকে উদ্ধার করে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরন। একই দিন বেলা ৩.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ উল ল খ শ য লক
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে শ্যালকদের সন্ত্রাসী হামলায় জামাতা জখম
বন্দরে স্ত্রী পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের ধরে পাষান্ড শ্যালকদের সন্ত্রাসী হামলায় জামাতা ইসমাঈল হোসেন (৫৫) রক্তাক্ত জখম হয়েছে। আহত ইসমাঈল হোসেন বন্দর থানার ১৯ নং ওয়ার্ডের মদনগঞ্জ লক্ষারচর এলাকার মৃত আবুল হোসেন মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়রা আহতকে উদ্ধার করে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করে। এ ঘটনায় আহত জামাতা প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহন করে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার ওই দিন সন্ধ্যায় হামলাকারি শ্যালক ফারুক, আরিফসহ ৪ জনের নাম উল্লেখ্য করে বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এর আগে রোববার (৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় বন্দর থানার মদনগঞ্জ লক্ষারচর এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।
অভিযোগের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বিবাদী ফারুক ও আরিফ বাদী শ্যালক এবং উর্মি ফারুকের স্ত্রী ও নাহিদা বেগম আরিফের স্ত্রী। উল্লেখিত দীর্ঘদিন যাবত বাদী স্ত্রী শারমিন (৪৫) এর বাবা মৃত আমির উদ্দিন মিয়া পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিকভাবে ১নং হতে ৪নং বিবাদীদের সাথে আমাদের দীর্ঘদিন যাবত ঝগড়া চলছে।
উল্লেখিত ১নং হতে ৪নং বিবাদীরা দীর্ঘদিন যাবত আমার স্ত্রী এবং তার বোনদের জায়গা জোরপূর্বক ভোগ দখল করে আসছে। এর জের ধরে রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় বন্দর থানার মদনগঞ্জ লক্ষার চর সাকিনস্থ বাদীর স্ত্রী শারমিন (৪৫) এর বাবা মৃত আমির উদ্দিন মিয়া পৈতৃক সম্পত্তি তার দুই বোন রানী (৪২) ও ইরানী (২৮) তাদের ভাইদের কাছে জায়গার ভাগ চাইতে গেলে ১নং হতে ৪নং বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হয়ে বাদী ও তার স্ত্রী এবয় ছেলেকে এবং আমাদের বাসায় বেড়াতে আসা আমার বায়রাকে এলোপাথড়ি মারপিট ও কিলঘুষি মেরে রক্ত জমাট নীলাফুলা জখম করে এবং ১নং বিবাদী তার ঘর থেকে ধারালো রামধা নিয়ে এসে আমার প্রাণ নাশ করার উদ্দেশ্য করে মাথায় কোপ দিয়ে গুরুতর কাটা রক্তাক্ত করে তখন আমি মাটিতে পরে গেলে তখন বিবাদীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
তখন আশেপাশে থাকা লোকজন এগিয়ে এসে বাদীকে উদ্ধার করে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরন। একই দিন বেলা ৩.০০ ঘটিকার সময় ১নং হতে ৪নং বিবাদীসহ অজ্ঞাত ৫/৬ জন আমরা থানায় অভিযোগ দিতে আসলে ওই সময় উল্লেখিতরা বাদি ছেলেকে মারধর করে ঘর বাড়ি ভাংচুর করে ক্ষতিসাধন করে পালিয়ে যায়।