বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়ন যুবদলের উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিকেলে নোয়াগাঁও ইউনিয়নের ধন্দী বাজারে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে নেতাকর্মীরা বাজার এলাকায় সাধারণ মানুষের মাঝে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করেন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন নোয়াগাঁও ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সানাউল্লাহ প্রধান, এবং সঞ্চালনায় ছিলেন যুবদল নেতা ফরহাদ আহমেদ তুহিন।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নোয়াগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ডা.

মিজানুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ সেলিম ভূইয়া, সোনারগাঁও উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক কাউসার আহমেদ, নোয়াগাঁও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মোঃ ইকবাল হোসেন, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ইয়ামিন রহমান শিশির, সোনারগাঁও উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক রাকিব হাসান, যুবদল নেতা মিজানুর রহমান, সোনারগাঁও উপজেলা ওলামা দলের যুগ্ম আহবায়ক মাওলানা মোজাম্মেল হক, এবং নোয়াগাঁও ইউনিয়ন জাসাসের সভাপতি মোঃ ডালিম।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ৬নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি মিলন, সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল, ৭নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি হৃদয় হাসান, ওসমান, ফারুক, বোরহান, সানাউল্লাহ, বিএনপি নেতা নয়ন মিয়াসহ ইউনিয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।

বক্তারা বলেন, বিএনপির ৩১ দফা কর্মসূচি দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের অধিকার ফিরিয়ে আনার রূপরেখা। দলীয় নেতাকর্মীদের এখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনের মাঠে নামতে হবে, যাতে দেশের মানুষের ভোটাধিকার ও মৌলিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠান শেষে নেতৃবৃন্দ ধন্দী বাজারের জনসাধারণের মধ্যে বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ করেন এবং গণসংযোগে অংশ নেন।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ত র ক রহম ন ও উপজ ল ব এনপ র য বদল র স ন রগ রহম ন

এছাড়াও পড়ুন:

হামাস–ইসরায়েলের সংলাপকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংলাপকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে কূটনীতি এবং সংলাপই যেকোনো সংঘাত সমাধানের একমাত্র উপায়। এই মর্মান্তিক সংকটের অবসান ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক উদ্যোগকে সহজতর করার জন্য অংশীদারদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছে ঢাকা।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, বাংলাদেশ আশা করে, এই প্রক্রিয়াটি তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি, মানবিক সহায়তা প্রবেশ পুনরায় শুরু এবং গাজার জনগণের দুর্ভোগের অবসান ঘটাবে। বাংলাদেশ আরও আশা করে, সংলাপের মাধ্যমে গাজায় চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে এই কূটনৈতিক প্রক্রিয়া একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র বাস্তবায়নের পথ প্রশস্ত করবে।

গাজায় শান্তি বজায় রাখতে এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে বাংলাদেশ প্রস্তুত বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী সীমান্তের অনুসরণে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের প্রতি অটল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে ঢাকা। আর পূর্ব জেরুজালেম হবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী।

উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার প্রথম ধাপ বাস্তবায়নে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দিবিনিময়ে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও হামাস। বৃহস্পতিবার রাতে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় পাস হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে বলে সরকারের মুখপাত্র জানিয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ