2025-08-13@05:20:06 GMT
إجمالي نتائج البحث: 12
«ঘরগ ল»:
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির বহরপুর ইউনিয়নে গড়ে ওঠা বারুগ্রাম আবাসন প্রকল্পটি ঘরহীন, ভূমিহীনদের নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছিল। সময়ের বিবর্তনে বাসিন্দাদের সেই রঙিন স্বপ্ন বিবর্ণ হয়েছে। দীর্ঘদিনেও সংস্কার না হওয়াসহ নানা সংকটে বসবাসের অযোগ্য হওয়ায় একে একে আবাসন ছেড়ে চলে যাচ্ছেন বাসিন্দারা। বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০১ সালে ভূমিহীন ও অসহায় মানুষের বাসস্থানসহ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে বারুগ্রামে সাড়ে আট একর খাস জমিতে আবাসন নির্মাণের প্রকল্প নেওয়া হয়। প্রকল্পটির কাজ বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ২০০৭ সালের ১২ ডিসেম্বর এ প্রকল্প আলোর মুখ দেখে। আবাসনটিতে ১৮টি ব্যারাক ঘর তৈরি করা হয়। প্রতিটি ব্যারাকে ১০টি করে পরিবার নিয়ে মোট ১৮০টি পরিবার আবাসনে ঠাঁই পায়। প্রকল্পের বাসিন্দাদের কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে সেখানে দেড় একর আয়তনের একটি পুকুর খনন করা হয়। পুকুরের দুই পাশ...
নির্মাণের কয়েক বছর পরই বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ে দেবিদ্বার পৌর এলাকার বারেরারচরের গুচ্ছগ্রামটি। এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ২৮ বছর, অথচ একবারের জন্যও হয়নি ঘরগুলোর সংস্কার। জরাজীর্ণ এসব ঘরে বর্তমানে মানবেতর জীবনযাপন করছে হতদরিদ্র ১০টি পরিবার। চলমান কালবৈশাখী মৌসুমে আকাশে মেঘ দেখলেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বাসিন্দাদের মাঝে। ঝোড়ো হাওয়ায় ঘর ভেঙে প্রাণহানির শঙ্কা তাড়া করে। শীত মৌসুমেও হিমেল হাওয়া আর শিশির ঝরে পড়ার কষ্ট তাদের ঘরে। গুচ্ছগ্রামটিতে গিয়ে দেখা যায়, টিনের ছাউনিগুলো মরিচা পড়ে অনেক জায়গায় বড় বড় ছিদ্র হয়ে গেছে। কাঠের দরজা-জানালা ভেঙে পড়েছে, বেড়ার টিন খুলে গেছে। সিমেন্টের খুঁটিগুলো থেকে আস্তর খসে পড়েছে বহু আগেই। ১০ কামরার বিশাল একটি ঘর দাঁড়িয়ে রয়েছে নড়বড়ে খুঁটিতে ভঙ্গুর অবস্থায়, যা যে কোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। বৃষ্টির পানি...
রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার হাইক্কার (কাটাসুর) খালের জায়গা দখল করে নির্মিত দোতলা একটি ভবনের পুরোটা এবং তিনতলা একটি ভবনের আংশিক গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি টিনের পাঁচটি ঘর ভেঙে দেওয়া হয়। এই ভবন ও ঘরগুলো বাসাবাড়ি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছিল। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খালের জায়গা উদ্ধারে এ অভিযান চালায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। বিকেল সাড়ে চারটার দিকে অভিযান শেষ হয়। ঢাকা উত্তর সিটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দোতলা ভবনের পুরোটাই খালের জায়গা দখল করে বানানো হয়েছিল। আর তিনতলা ভবনটির প্রায় ২০ ফুট অংশ খালের জায়গায় ছিল। ভেঙে ফেলা টিনের ঘরগুলো দোতলা ভবনের দুই পাশে খালের জায়গার মধ্যে ছিল।কর্মকর্তারা আরও জানান, অভিযানে খালের জায়গা দখল করে তৈরি স্থানীয় একটি মসজিদের শৌচাগার ও সীমানাদেয়াল ভাঙা হয়েছে। মসজিদের যেটুকু অংশ খালের মধ্যে পড়েছে সেটিও...
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার আলোচনার মধ্য কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আগুনের কুণ্ডলী ও ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত টেকনাফ পৌরসভার নাইট্যংপাড়া, শাহপরীর দ্বীপসহ তিনটি সীমান্তসংলগ্ন ওপারে আগুনের কুণ্ডলী ও ধোঁয়া উড়তে দেখেন সীমান্তের বাসিন্দারা। রোহিঙ্গা বলছে, রাখাইনে পেলে আসা তাদের পরিত্যক্ত বাড়িঘরগুলো আগুনে পুড়িয়ে দিচ্ছে আরাকান আর্মি। সম্প্রতি সময়ে মিয়ানমারে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত যেতে রাজি হওয়ায় এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে তারা। যাতে রোহিঙ্গা বোঝে, সেখানকার পরিস্থিতি এখনো ভালো হয়নি। তবে সীমান্তে মিয়ানমারে অভ্যন্তরে আগুনের ধোঁয়া দেখা গেছে উল্লেখ করে টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশিকুর রহমান বলেন, ‘সীমান্তে বিজিবি অনুপ্রবেশ ঠোকাতে সর্তক অবস্থানে রয়েছে। নতুন করে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ সীমান্তের বাসিন্দারা বলছেন, মঙ্গলবার সকাল থেকে...
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার আলোচনার মধ্য কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আগুনের কুণ্ডলী ও ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত টেকনাফ পৌরসভার নাইট্যংপাড়া, শাহপরীর দ্বীপসহ তিনটি সীমান্তসংলগ্ন ওপারে আগুনের কুণ্ডলী ও ধোঁয়া উড়তে দেখেন সীমান্তের বাসিন্দারা। রোহিঙ্গা বলছে, রাখাইনে পেলে আসা তাদের পরিত্যক্ত বাড়িঘরগুলো আগুনে পুড়িয়ে দিচ্ছে আরাকান আর্মি। সম্প্রতি সময়ে মিয়ানমারে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত যেতে রাজি হওয়ায় এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে তারা। যাতে রোহিঙ্গা বোঝে, সেখানকার পরিস্থিতি এখনো ভালো হয়নি। তবে সীমান্তে মিয়ানমারে অভ্যন্তরে আগুনের ধোঁয়া দেখা গেছে উল্লেখ করে টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশিকুর রহমান বলেন, ‘সীমান্তে বিজিবি অনুপ্রবেশ ঠোকাতে সর্তক অবস্থানে রয়েছে। নতুন করে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ সীমান্তের বাসিন্দারা বলছেন, মঙ্গলবার সকাল থেকে...
ডিম সেদ্ধ পানি কেন এত কার্যকর ডিম সেদ্ধ করা পানিতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম এবং সামান্য পরিমাণ ফসফরাস ও আয়রন থাকে। যা গাছপালা, চুলের যত্ন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং কম্পোস্ট সারের জন্য উপকারী। এই পানি মাটিতে দিলে মাটির গুণগত মান উন্নত হয়, মাথার চুল মজবুত হতে পারে, আর ঘরগৃহস্থালির বিভিন্ন জিনিস পরিষ্কার করতেও ব্যবহার করা যায়। এর পাশাপাশি কম্পোস্ট সার বানাতেও কাজে লাগে।১. গাছের জন্য প্রাকৃতিক সার ডিম সেদ্ধ পানিতে প্রচুর ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম থাকে, যা গাছের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ডিম সেদ্ধ পানি ঠান্ডা করে গাছের গোড়ায় দিলে মাটির গুণগত মান উন্নত হয় এবং গাছের পুষ্টিগ্রহণের ক্ষমতা বাড়ে। ক্যালসিয়াম গাছের শিকড়ের বিকাশে সাহায্য করে, ম্যাগনেশিয়াম ক্লোরোফিল উৎপাদন বাড়িয়ে গাছকে আরও সবুজ ও সতেজ করে তোলে। তবে গরম পানি গাছে প্রয়োগ করলে গাছ...
বসতভিটার ধসে পড়া মাটিতে কাদার প্রলেপ দিয়ে মেরামতের চেষ্টা করছিলেন রহিমা বেগম। পাশে দুজন শিশু মাটিভর্তি ঝুড়ি এগিয়ে দিচ্ছিল তাঁকে। কাছাকাছি পৌঁছাতেই ঘরের সামনে অচেনা মানুষ দেখে এগিয়ে আসেন রহিমা বেগম। প্রতিবেদককে বললেন, ‘আমাগের গুচ্ছগ্রামের মানুষেরে দেখতি আইছেন ভাই? সাহেবরা আইসে শুধু ঘুইরে যায় আর আশ্বাস দেয়, কাজের কাজ কিচ্ছু হয় না। আমাগের ঘরের চাইতে গ্রামের মানুষের গরুর ঘর অনেক ভালো।’কাদামাখা হাতের আঙুলের ইশারায় রহিমা বেগম ভাঙাচোরা ঘর দেখিয়ে বললেন, ‘জায়গাজমি না থাকায় মানুষির আনাছিকানাছি বাস করতাম। সরকারি ঘর পাইয়ে মনে করিলাম একটু ভালোভাবে থাকতি পারবানে। কিন্তু তা আর হইল না। যাবার কোনো জায়গা না থাকায় কষ্ট করি এখনো গুচ্ছগ্রামে পড়ি আছি। কষ্ট সহ্যি করতি না পারি অনেক লোক চলি গেছে। আমরা যারা আছি তাগের দিকি কেউ খেয়াল করে না।’৯...
আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েন্স আয়ারসের ইএসএমএ জাদুঘরের কক্ষ সংখ্যা ১৭; সব কক্ষ ঘুরে দেখতে মোটামুটি ৯০ মিনিট লাগে। কক্ষগুলোতে রয়েছে সত্তরের দশকে আর্জেন্টিনার সামরিক জান্তার গুমের শিকার ব্যক্তিদের সাক্ষ্য, দেয়াল লিখন, নির্যাতনের হাতিয়ার, জাতীয় গুম কমিশনের ঐতিহাসিক দলিলপত্র, সামরিক জান্তার বিচারবিষয়ক নথি, গুম বিষয়ে রাষ্ট্রীয় গোপন দলিল ইত্যাদি। জাদুঘরটি একসময় ছিল আর্জেন্টিনার নেভি স্কুল অব মেকানিক্সের (ইএসএমএ) অফিসার্স কোয়ার্টার, যা জান্তার গোপন বন্দিশালা হিসেবে ব্যবহৃত হতো। ১৯৭৬ থেকে ১৯৮৩ সালের সামরিক স্বৈরশাসনকালে বিরোধীদের অপহরণের পর এই ভবনে বন্দি করে নির্যাতন চালানো হতো; অনেককে হত্যাও করা হতো। সে সময় গুমের শিকার ৩০ হাজারের মধ্যে অন্তত ৫ হাজার মানুষকে গুমের কাজে ভবনটি ব্যবহৃত হয়। এটিই ছিল আর্জেন্টিনার বড় গোপন বন্দিশালা। সামরিক জান্তার পতনের পর বেশ কয়েক বছরের অনিশ্চয়তা ও সিদ্ধান্তহীনতার পর বন্দিশালাটি জাদুঘরে...
প্রশাসন ও বিভিন্ন বাহিনীতে আয়নাঘরের কুশীলবেরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছেন। তাঁদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি সারা দেশে থাকা আয়নাঘরগুলো খুঁজে বের করে তা প্রদর্শন করতে হবে। গতকাল বুধবার খেলাফত মজলিশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে দলটির নেতারা এসব কথা বলেন। আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে দলটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে বৈঠকের সারসংক্ষেপ জানায়।নির্বাহী পরিষদের সভার বরাত দিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অভ্যুত্থানের ছয় মাস পার হলেও অবশেষে আয়নাঘরে নির্যাতনের কিছু বীভৎস-রোমহর্ষ চিত্র জাতি দেখতে পেয়েছে। এর জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে সাধুবাদ জানায় দলটি। পাশাপাশি পতিত খুনি শেখ হাসিনা ও তাঁর দোসরেরা মানুষকে গুম করে কীভাবে নির্মম নির্যাতন চালাত, তা পৃথিবীর মানুষকে জানাতে দেশের অবশিষ্ট আয়নাঘরগুলো খুঁজে গণমাধ্যমে প্রদর্শনের আহ্বান জানায় দলটি। এমন ফ্যাসিস্ট শাসক বাংলাদেশে যাতে আর কোনো দিন...
‘বৃষ্টি নামলে পোলাপাইন নিয়ে ঘরের এক কোনায় ঘাপটি মেরে বসে থাকি, কখন বৃষ্টি থামবে। বৃষ্টি না থামলে কখনও কখনও সারারাত না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিতে হয়। খাওয়া-গোসলের পানি নেই। বাথরুম করতে হয় খোলা মাঠে।’ কথাগুলো বলেন পলাশ উপজেলার ডাঙ্গা ইউনিয়নের শিমুলেরটেক আশ্রয়ণ প্রকল্পের এক বাসিন্দা। ২০০৪ সালে সান্তানপাড়া গ্রামে আশ্রয়ণ প্রকল্পটি নির্মাণ করে ভূমি ও গৃহহীন ১৩০টি পরিবারকে বরাদ্দ দেওয়া হয়। ১৩টি ব্যারাকের প্রতিটিতে ১০টি পরিবার বসবাস করে। কয়েক বছর আগে ৭টি ব্যারাকের কিছু টিনের চাল মেরামত করা হয়। তবে এখন পর্যন্ত ৬টি ব্যারাকের ৬০টি পরিবারের ঘর মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। দীর্ঘদিন মেরামত না হওয়ায় ঘরগুলো বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বর্তমানে ওই আশ্রয়ণ প্রকল্পে প্রায় ১২০০ মানুষ বাস করছে। বিশুদ্ধ পানি সংকট, স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশনসহ নানা সমস্যায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন তারা।...
হাসান আজিজুল হক (১৯৩৯-২০২১) ষাটের দশকের বাংলা ছোটগল্পের একজন ব্যতিক্রমী রূপকার। পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার কাটোয়া মহকুমার মঙ্গলকোট থানাধীন যবগ্রামে তাঁর জন্ম। মূলত কথাশিল্পী হলেও বাংলা ছোটগল্পধারায় তিনি দেখিয়েছেন অবিসংবাদী কৃতিত্ব। ১৯৬০ সালে সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত সমকাল পত্রিকায় প্রকাশিত ‘শকুন’ গল্পের মধ্য দিয়েই তিনি সাহিত্যজগতে স্থায়ী আসন লাভ করেন। তারপর সুদীর্ঘ পঞ্চাশ বছর মূলত ছোটগল্পের মধ্যেই ডুবে থাকেন। ছোটগল্পের ক্ষেত্রে হাসান আজিজুল হক তাঁর বিষয়বৈচিত্র্য ও বিস্তার, পর্যবেক্ষণ ও পরিনির্মাণ, শিল্পবোধ ও আঙ্গিক– এসব নিয়ে যে ফসল ফলিয়েছেন, তার তুল্য মান খুঁজে পাওয়া যায় না। প্রকৃত অর্থে এটিই বাংলা ছোটগল্পের স্পর্ধা ও শক্তি। ‘ছোটগল্প ও তার বিচার’ শীর্ষক প্রবন্ধে সৈয়দ শামসুল হক বাংলা ছোটগল্প সম্পর্কে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের কথাসাহিত্যে, রবীন্দ্রনাথ থেকে এখন পর্যন্ত, সামগ্রিক বিচারে আমার মনে হয়, উপন্যাস...
মুন্সীগঞ্জে টিন ও কাঠ দিয়ে তৈরি হচ্ছে নান্দনিক নকশার ঘর। এমন বাহারি ঘর ও কটেজের দৃশ্য ইউটিউব ও ফেসবুক লাইভের বদৌলেত সারাদেশ ছড়িয়ে পড়েছে। যা দেখে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ আসছেন ঘর কিনতে। প্রায় ৫০ বছর ধরে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং, টঙ্গিবাড়ী, সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গড়ে ওঠেছে ঘর তৈরির কারখানা। এসব স্থানে আগে থেকেই টিন ও কাঠ দিয়ে তৈরি করে রাখা হয় ঘর। ঘরগুলো সাধারণত এক থেকে তিন তলা পর্যন্ত হয়। এসব ঘরের পাশাপাশি এখন নির্মাণ করা হচ্ছে কটেজ জাতীয় ঘর। এসব ঘরকে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে টালি টিন। বিশেষ ধরনের রঙিন টিনের কারণে ঘরের সৌন্দর্য আরও বেড়েছে। জানা গেছে, কটেজগুলোতে এসি বসিয়ে পাকা ভবনের মতোই ঠান্ডা করা যাচ্ছে। এ ছাড়া পর্যাপ্ত আলো-বাতাস অনায়াসে প্রবেশ করারও ব্যবস্থা রয়েছে। একটি পুরো ঘর অনায়াসে ভেঙে...