থাইল্যান্ড সরকারের আয়োজনে ১৯ থেকে ২১ নভেম্বর ব্যাংককের ইমপ্যাক্ট এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত ‘ডিজিটেক আসিয়ান থাইল্যান্ড’ প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ থেকে ১২টি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম এই প্রযুক্তি প্রদর্শনীতে বিভিন্ন দেশের ৩৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠান এবং ৮ হাজারের বেশি দর্শনার্থী অংশ নেয়। প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন আইহোস্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমরান হোসেন।

প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা থাইল্যান্ডের বিভিন্ন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক ব্যবসায়িক বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ক্লাউড কম্পিউটিং, সাইবার নিরাপত্তা, ডিজিটাল সলিউশন প্রযুক্তির পাশাপাশি থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের আইসিটিনির্ভর পণ্য ও সেবা রপ্তানি বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়।

ইমরান হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘ডিজিটেক আসিয়ান বাংলাদেশের জন্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে প্রবেশের একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। এ বছর বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক আলোচনা করেছেন, যা ভবিষ্যতে দুই দেশের প্রযুক্তি–বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।’

সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদলের সদস্যরা জানান, প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি বাজারের চাহিদা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেছে। এর ফলে ভবিষ্যতে থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত অংশীদারত্ব আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ডিজিটেক আসিয়ান থাইল্যান্ড প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

থাইল্যান্ড সরকারের আয়োজনে ১৯ থেকে ২১ নভেম্বর ব্যাংককের ইমপ্যাক্ট এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত ‘ডিজিটেক আসিয়ান থাইল্যান্ড’ প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ থেকে ১২টি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম এই প্রযুক্তি প্রদর্শনীতে বিভিন্ন দেশের ৩৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠান এবং ৮ হাজারের বেশি দর্শনার্থী অংশ নেয়। প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন আইহোস্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমরান হোসেন।

প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা থাইল্যান্ডের বিভিন্ন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক ব্যবসায়িক বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ক্লাউড কম্পিউটিং, সাইবার নিরাপত্তা, ডিজিটাল সলিউশন প্রযুক্তির পাশাপাশি থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের আইসিটিনির্ভর পণ্য ও সেবা রপ্তানি বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়।

ইমরান হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘ডিজিটেক আসিয়ান বাংলাদেশের জন্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে প্রবেশের একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। এ বছর বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক আলোচনা করেছেন, যা ভবিষ্যতে দুই দেশের প্রযুক্তি–বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।’

সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদলের সদস্যরা জানান, প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি বাজারের চাহিদা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেছে। এর ফলে ভবিষ্যতে থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত অংশীদারত্ব আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ