2025-05-06@22:18:13 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7
«আমচ ষ»:
দেশের বিভিন্ন জেলার আমচাষি ও ব্যবসায়ীদের নিয়ে আমের রাজধানীখ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে ‘আম সম্মেলন’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার দেশের সবচেয়ে বড় আমের মোকাম শিবগঞ্জের কানসাটে এ সম্মেলনের আয়োজন করে তরুণ আমচাষি ও উদ্যোক্তাদের সংগঠন ম্যাঙ্গো ডেভেলপমেন্ট ফোরাম। এতে সারা দেশের নিবন্ধিত ৩৫০ জন আমচাষি ছাড়াও কৃষিবিদ, উদ্যানতত্ত্ববিদ ও ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা অংশ নেন। কানসাটের রাজবাড়ী মাঠে বেলা ১১টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক আবদুস সামাদ। শিবগঞ্জের ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তৌফিক আজিজের সভাপতিত্বে সম্মেলনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি আবদুল ওয়াহেদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ হর্টিকালচারের উপপরিচালক মঞ্জুরে মাওলা, শিবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নয়ন মিয়া, আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রের (আম গবেষণাকেন্দ্র) বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোর্শেদুল বারী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রীতি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মুঞ্জের আলম, শিবগঞ্জ ম্যাঙ্গো ফাউন্ডেশনের আহ্বায়ক আহসান হাবীব প্রমুখ বক্তব্য দেন।অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন...
রাজশাহীতে টানা দুই দিন ধরে বৃষ্টির ও মেঘাচ্ছন্ন আকাশের পর রোদের দেখা মিলেছে। আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আকাশের মেঘ কেটে গিয়ে সূর্য উঁকি দেয়। দুই দিনের বৃষ্টিে আমচাষিদের জন্য ভালো বার্তা নিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। রোদ থাকায় চাষিদের বাগানে গুটি হয়ে যাওয়া আমে ছত্রাক ও কীটনাশক ছিটানোর পরামর্শ দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা।গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই রাজশাহীর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন ছিল। সেদিন দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ১ মিলিমিটার বৃষ্টিও ঝরে। পরদিন শুক্রবার ভোর থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়। গতকাল শনিবার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় ৭ দশমিক ২ মিলিমিটার। এই দুই দিনের বৃষ্টিতে দিনের তাপমাত্রাও কমে যায়।আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীতে গত বুধবার দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানেই গত বৃহস্পতিবার...
রাজশাহী অঞ্চলে দুইদিনের গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে সতেজ হয়ে উঠেছে গাছের আমের গুটি। বৃষ্টির পানিতে গুটির পাশে লেগে থাকা শুকনো মুকুল, যা চাষিদের কাছে ‘পোড়া মুকুল’ হিসেবে পরিচিত তা ঝরে পড়েছে। ফলে তরতাজা-সতেজ হয়ে উঠেছে মটরদানা কিংবা মার্বেলের আকারের গুটিগুলো। এদিকে, বৃষ্টি ও মেঘলা আবহাওয়া নিয়ে কিছু চাষি দুশ্চিন্তায় থাকলেও কৃষি বিভাগ বলছে, এই বৃষ্টি আমের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। এতে গুটি দ্রুত বড় হবে, গুটি ঝরে পড়া কমবে এবং পোড়া মুকুল ঝরে যাওয়ায় আমের গায়ে দাগ কম পড়বে। ফলে বাজারে ভালো মানের আমের সরবরাহ বাড়বে। রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত বুধবার রাজশাহীতে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা মৃদু তাপপ্রবাহের লক্ষণ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা কমে ২৫.৯ ডিগ্রিতে নেমে আসে। দুপুর ২টার পর রাজশাহীতে গুঁড়ি গুঁড়ি...
লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশের বিভিন্ন স্থানের মত রাজশাহীতেও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। সকাল থেকেই ঝরছে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। এতে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন এ অঞ্চলের আমচাষিরা। আজ শুক্রবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আকাশে মেঘ থাকায় সকাল থেকে সূর্যের দেখা মেলেনি। বিকেল ৩টায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। রাজশাহী আবহাওয়া অফিস জানায়, বুধবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা প্রায় অর্ধেকে নেমে আসায় শীতল পরিবেশ বিরাজ করছে। পড়েছে হালকা শীতের আমেজ। তীব্র গরমের পর স্বস্তি মিলেছে। রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। সারাদিনই আকাশে মেঘ ছিল। দিনের বিভিন্ন সময় থেমে...
ভরা ফাগুন। বাগানে বাগানে গাছ ভরে উঠেছে আমের মুকুলে। মাতাল করা মুকুলের মৌ মৌ গন্ধে মুখরিত চারপাশ। কিছু মুকুল নাক ফুলের মতো আকার ধারণ করেছে। আবার দুই-একটি আকার পেয়েছে মটরদানার মতো। এমন অবস্থায় হঠাৎ বৃষ্টিতে রাজশাহীর আম চাষিদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। তারা গাছভরা আমের মুকুলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। গত শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজশাহী মহানগরের কিছু এলাকা, পুঠিয়া, চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় বৃষ্টি হয়েছে। ছিল ধুলি ঝড়। বাঘায় বৃষ্টির সঙ্গে শিলাও পড়েছে। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ভোরের আগে বৃষ্টি হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে। একইদিন সকালে বৃষ্টি হয়েছে নওগাঁর বিভিন্ন এলাকায়। এই তিন জেলাতেই সবচেয়ে বেশি আম উৎপাদন হয়। হঠাৎ বৃষ্টিতে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন আম চাষিরা। আরো পড়ুন: খুলনায় দিনভর বৃষ্টি, রবিশস্যের ক্ষতির শঙ্কা বাগেরহাটে বৃষ্টি, উপকার হবে ধানের রাজশাহীর...
ফাল্গুনের শুরুর দিকে আজ শনিবার দুপুরে রাজশাহীতে ৪ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের রেকর্ড করা হয়েছে। চাষিরা বলছেন, এই বৃষ্টিতে আমের মুকুলের বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে। বাঘার আমচাষী শফিকুল ইসলাম সানা বলেছেন, বাঘায় বেশ ভালো বৃষ্টি হয়েছে। এই বৃষ্টি আমের মুকুলের সর্বনাশ করেছে। তিনি বলেন, বাঘা উপজেলার অধিকাংশ গাছের মুকুল এসেছে। সেই মুকুলের ফুল ফুটে এখন পরাগায়ন চলছিলো। এমন অবস্থায় বৃষ্টিপাত হওয়ায় অধিকাংশ মুকুল পচে নষ্ট হয়ে যাবে। পুঠিয়া উপজেলার আমচাষী সিরাজুল ইসলাম সমকালকে বলেন, পুঠিয়া উপজেলার মুকুলগুলো কেবল বের হয়েছে। এখনো মুকুলের ফুল ফোটেনি। তাই বৃষ্টিতে মুকুলের ক্ষতি হবে না। তবে বৃষ্টির আগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ায় বেশ কিছু মুকুল ঝরে গেছে। এছাড়া যেসব গাছের মুকুল এখনো ফুটে বের হয়নি- সেগুলোতে এখন আর মুকুল বের হবে না। বৃষ্টির পানি পেয়ে...
দেশের অন্যতম আম উৎপাদকারী জেলা নওগাঁয় গত কয়েক বছরের মধ্যে এবার আমের মুকুল বেশি এসেছে। বাতাসে মুকুলের ম-ম ঘ্রাণ। কয়েক দিনের কুয়াশা ছাড়া আবহাওয়া আমের অনুকূলে। মুকুলের আধিক্য দেখে বাম্পার ফলনের আশা করছেন আমচাষি।বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষিবিদরাও। তাঁরা বলছেন, এখন পর্যন্ত আবহাওয়া আম চাষের অনুকূলে রয়েছে। কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এ বছর আমের বাম্পার ফলন হবে। এবার গত বছরের চেয়ে ২০০ হেক্টর জমিতে আমের বাগান বেড়েছে। আশা করা হচ্ছে, গত বছরের চেয়ে এবার ২৫ হাজার টন ফলন বাড়তে পারে।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নওগাঁ জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সাধারণত ধরা হয় দীর্ঘস্থায়ীভাবে তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকলে আমের মুকুল ধরতে চায় না। তবে এবার জানুয়ারি মাসে দুয়েক দিন করে শৈত্যপ্রবাহ থাকলেও দীর্ঘস্থায়ী শৈত্যপ্রবাহ ছিল না। গড়...