জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩ সালের অনার্স চতুর্থ বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় আবার বাড়ানো হয়েছে। নতুন সূচি অনুযায়ী, অনলাইনে ২০ মে পর্যন্ত ফরম পূরণ করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল রোববারের বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, কলেজ কর্তৃক শিক্ষার্থীর ডেটা নিশ্চয়ন ৭ থেকে ২১ মের মধ্যে। কলেজ কর্তৃক সোনালী সেবার মাধ্যমে টাকা জমা দেওয়া যাবে ২১ থেকে ২৬ মের মধ্যে।

আরও পড়ুনজাপানের মেক্সট বৃত্তি, মাসে ১ লাখ ১৭ হাজার ইয়েন, একাদশ উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদেরও সুযোগ৪ ঘণ্টা আগে

এ ছাড়া ২০২২ সালের অনার্স চতুর্থ বর্ষ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী এক বা একাধিক বিষয়ে এফ গ্রেড প্রাপ্ত পরীক্ষার্থী তাঁদের এফ গ্রেড প্রাপ্ত কোড ছাড়াও সি+, সি ও ডি গ্রেড প্রাপ্ত পত্রগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ দুটি পত্রে মানোন্নয়নের জন্য ফরম পূরণের আবেদন করতে পারবেন। ২০১৩-১৪ এবং ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষার্থীদের অনার্স চতুর্থ বর্ষে এক বা একাধিক কোর্সে যাঁরা এফ গ্রেড প্রাপ্ত (অকৃতকার্য) অথবা অনুপস্থিত, তাঁরা বিশেষ বিবেচনায় পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য সব মিলিয়ে পাঁচ হাজার টাকা বিশেষ ফি দিয়ে আবেদনের ফরম পূরণ করতে পারবেন। বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে।

আরও পড়ুনমাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি পেতে আবেদনের সময় বৃদ্ধি১ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পর ক ষ

এছাড়াও পড়ুন:

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যায় দুই কারণ সামনে রেখে তদন্ত করছে পুলিশ

গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামানকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় দুই কারণ সামনে রেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এর একটি হচ্ছে গাজীপুরে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারী দলের ধাওয়া দেওয়ার ভিডিও ধারণ করা এবং আরেকটি হচ্ছে পূর্বশত্রুতার বিষয়। পুলিশের দাবি, ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে হত্যাকারীদের চিহ্নিত করেছে তারা। তাঁদের মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান, তাঁর স্ত্রী গোলাপি, মো. স্বাধীন ও আল আমিন। পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভির ফুটেজ দেখে এই চারজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁরা ছিনতাইকারী দলের সদস্য। এর আগে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ গত বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুর নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করে।

পুলিশ জানায়, আসাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের কিছুক্ষণ পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা হয়। এরপর তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের তিনটি দল ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় অভিযানে নামে। গতকাল রাত আনুমানিক ১০টার দিকে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর থেকে মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান ও তাঁর স্ত্রী গোলাপিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের অপর একটি দল গাজীপুর শহরের পাশ থেকে স্বাধীনকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশ জানায়, আসাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের কিছুক্ষণ পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা হয়।নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ