৭৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, নাজমুল হাসান পাপনের বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ
Published: 5th, May 2025 GMT
সাবেক যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের সুপারিশ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করা হয়েছে। তাঁর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৭৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
একই অভিযোগে নাজমুল হাসানের স্ত্রী রোকসানা হাসান এবং বিসিবির সাবেক পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিকের বিরুদ্ধে পৃথক মামলা দায়েরের সুপারিশ করা হয়েছে। এ ছাড়া তাঁদের পরিবারের আরও পাঁচ সদস্যের সম্পদের উৎস যাচাই করতে সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার জন্য নোটিশ দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংস্থাটি।
দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, নাজমুল হাসান পাপন ২০ কোটি টাকার বেশি জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এ ছাড়া তাঁর ২০টি ব্যাংক হিসাবে ঘুষ ও দুর্নীতির করে অর্জিত প্রায় ৭৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদক কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, নাজমুল হাসানের স্ত্রী রোকসানা হাসান ১২ কোটি টাকার বেশি জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। তাঁর ১১টি ব্যাংক হিসাবে ৪৯ কোটি টাকার বেশি সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, নাজমুল হাসানের মেয়ে রুশমিলা রহমান, ছেলে রাফসান রহমান, জামাতা রাকিন আল মাহমুদ ও ছোট মেয়ে সুনেহরা রহমানের সম্পদ বিবরণী চেয়ে নোটিশ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
দুদক কর্মকর্তা জানান, বিসিবির সাবেক পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিকের বিরুদ্ধে তিন কোটি ৭০ লাখ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাঁর আটটি ব্যাংক হিসাবে প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। ইসমাইল হায়দারের স্ত্রী সুলতানা নিঝুমের সম্পদ বিবরণী চেয়ে নোটিশ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র স প র শ কর
এছাড়াও পড়ুন:
৭৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, নাজমুল হাসান পাপনের বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ
সাবেক যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের সুপারিশ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করা হয়েছে। তাঁর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৭৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
একই অভিযোগে নাজমুল হাসানের স্ত্রী রোকসানা হাসান এবং বিসিবির সাবেক পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিকের বিরুদ্ধে পৃথক মামলা দায়েরের সুপারিশ করা হয়েছে। এ ছাড়া তাঁদের পরিবারের আরও পাঁচ সদস্যের সম্পদের উৎস যাচাই করতে সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার জন্য নোটিশ দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংস্থাটি।
দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, নাজমুল হাসান পাপন ২০ কোটি টাকার বেশি জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এ ছাড়া তাঁর ২০টি ব্যাংক হিসাবে ঘুষ ও দুর্নীতির করে অর্জিত প্রায় ৭৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদক কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, নাজমুল হাসানের স্ত্রী রোকসানা হাসান ১২ কোটি টাকার বেশি জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। তাঁর ১১টি ব্যাংক হিসাবে ৪৯ কোটি টাকার বেশি সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, নাজমুল হাসানের মেয়ে রুশমিলা রহমান, ছেলে রাফসান রহমান, জামাতা রাকিন আল মাহমুদ ও ছোট মেয়ে সুনেহরা রহমানের সম্পদ বিবরণী চেয়ে নোটিশ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
দুদক কর্মকর্তা জানান, বিসিবির সাবেক পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিকের বিরুদ্ধে তিন কোটি ৭০ লাখ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাঁর আটটি ব্যাংক হিসাবে প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। ইসমাইল হায়দারের স্ত্রী সুলতানা নিঝুমের সম্পদ বিবরণী চেয়ে নোটিশ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।