অর্ডিন্যান্স জারি এবং কাউন্সিল গঠন দাবি
Published: 4th, July 2025 GMT
অযৌক্তিক আদেশ বাতিল ও ইউনানী আয়ুর্বেদিক সিস্টেমের বিদ্যমান সব বৈষম্য দূরীকরণ এবং আগের বাংলাদেশ ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শিক্ষা অর্ডিন্যান্স জারি এবং কাউন্সিল গঠন দাবি জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, গত ৩০ জুন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে মেডিকেল অফিসার ইউনানী ও আয়ুর্বেদিকের নিয়োগ যোগ্যতা প্রকাশ করা হয়। এতে ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শিক্ষার স্বতন্ত্রতাকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী ও আয়ুবেদিক সিস্টেম অব মেডিসিনের গ্র্যাজুয়েট ইউনানী আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপন এবং পরিচালনার শর্তাবলী অমান্য করে। এছাড়া ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় ব্যাচেলর ডিগ্রিপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের প্র্যাক্টিসের অনুমতি এবং রেজিস্ট্রেশন প্রদানের নীতিমালা লঙ্ঘন করে।
দাবিগুলো না মানা হলে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইউন ন
এছাড়াও পড়ুন:
জকসু নির্বাচনের সময় এগিয়ে আনার দাবি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের সময় এগিয়ে আনার দাবি জানিয়েছে জাতীয় ছাত্রশক্তি ও ছাত্র অধিকার পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সমন্বয়ে গঠিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ মঞ্চের নেতারা।
বুধবার নির্বাচন কমিশনার জকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাশহীদ রফিক ভবনের নিচে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তাঁরা।
এই তফসিলের নিন্দা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, স্বচ্ছ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে এ তফসিল বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২২ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
দাবির পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান মঞ্চের নেতারা বলেন, পরীক্ষা শেষ হলে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে থাকে না। অন্যদিকে একটি ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা ঈদেও বাড়ি যায় না, তাঁদের ছুটি থাকে না। ছাত্রশিবিরকে সুবিধা দিতেই নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পিছিয়েছে বলে দাবি করেন তাঁরা।
এ সময় ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান মঞ্চ আরও দুটি দাবি জানায়। দাবিগুলো হলো সব ছাত্রসংগঠনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে স্বচ্ছ, অংশগ্রহণমূলক ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন আয়োজন নিশ্চিত করতে হবে। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় কোনো রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপ না থাকার নিশ্চয়তা দিতে হবে।