বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সর্বোচ্চ ৩৫০০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৩০০ টাকায় মাঠে বসে খেলা দেখতে পারবেন দর্শকরা। ২০, ২২ ও ২৪ জুলাই ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে। 

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং মধুমতি ব্যাংকের সহযোগিতায় এই সিরিজের সবগুলো ম্যাচ হবে মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।

এই সিরিজের সব টিকিট অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিবি। প্রতিটি ম্যাচের জন্য একটি নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট থেকে একজন সর্বোচ্চ চারটি টিকিট কিনতে পারবেন। অনলাইনে বিক্রি না হওয়া টিকিট বিক্রি করা হবে স্টেডিয়ামের বাইরের বুথে।

আরো পড়ুন:

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান দল ঘোষণা, নেই একাধিক তারকা

মিরপুরে বাংলাদেশ-পাকিস্তান তিন টি-টোয়েন্টি

টিকিটের মূল্য তালিকা:
ক্লাব হাউস (সাউথ - শহীদ মুশতাক স্ট্যান্ড, আপার ও লোয়ার টিয়ার): ৮০০ টাকা

ক্লাব হাউস (নর্থ - শহীদ জুয়েল স্ট্যান্ড): ৮০০ টাকা

ইন্টারন্যাশনাল গ্যালারি (নর্থ - মিডিয়া ব্লক): ১৫০০ টাকা

ইন্টারন্যাশনাল গ্যালারি (সাউথ - কর্পোরেট ব্লক): ১৫০০ টাকা

ইন্টারন্যাশনাল লাউঞ্জ (সাউথ - কর্পোরেট ব্লক): ৩৫০০ টাকা

গ্র্যান্ড স্ট্যান্ড (লোয়ার ও আপার টিয়ার): ২৫০০ টাকা

শহীদ আবু সাঈদ স্ট্যান্ড: ৪০০ টাকা

নর্দার্ন গ্যালারি: ৪০০ টাকা

ইস্টার্ন গ্যালারি: ৩০০ টাকা।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে এমপিও শিক্ষকরা

মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া দেওয়াসহ তিন দাবি আদায়ে তৃতীয় দিনের মতো ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা।

মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বেলা ১২টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা শিক্ষকদের বিপুল উপস্থিতি। তাদেরকে ‘২০ পার্সেন্ট বাড়িভাড়া; দিতে হবে, দিয়ে দাও’, ‘অবিলম্বে প্রজ্ঞাপন; দিতে হবে, দিয়ে দাও’, ‘১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা; দিতে হবে; দিয়ে দাও’ ‘শিক্ষকদের ওপর হামলা কেন; বিচার চাই, করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা গেছে।

এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেছেন, আজকে দুপুরের মধ্যে আমাদের দাবি না মানলে সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ করা হবে। আজও শিক্ষকদের কর্মবিরতির ফলে সারা দেশে এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ আছে। প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মবিরতি চলবে।

ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার পশ্চিম কাচিয়া রতনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক বেলায়েত হোসেন বলেছেন, আমাদের ন্যায্য দাবি মেনে নেওয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি। এবার আমরা আর কোনো আশ্বাসে ফিরে যাব না। আলোচনার মাধ্যমে প্রজ্ঞাপন নিয়েই বিজয়ী বেশে শ্রেণিকক্ষে ফিরব, ইনশাআল্লাহ।

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের তিন দাবি হলো—২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা এবং ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা দিতে হবে।

ঢাকা/রায়হান/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুলিশের বাধায় হাইকোর্ট মোড়ে শিক্ষদের অবস্থান
  • তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে এমপিও শিক্ষকরা