কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন ভোকেশনাল শাখা ও শাখাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোতে রাজস্ব খাতভুক্ত ১৩ থেকে ২০তম গ্রেডের ১৭ ক্যাটাগরির ৭২৯টি শূন্য পদে লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা

সাঁটলিপিকার-কাম-কম্পিউটার অপারেটর: ০১ জন

লাইব্রেরিয়ান: ৫১ জন

সাঁট মুদ্রাক্ষরিক-কাম-কম্পিউটার অপারেটর: ০২ জন

হিসাবরক্ষক: ২৮ জন

ইউডিএ কাম অ্যাকাউন্ট্যান্ট: ০৪ জন

এলডিএ কাম স্টোর কিপার: ১৭ জন

সহকারী কাম স্টোর কিপার: ১১ জন

অফিস সহকারী কাম স্টোর কিপার: ৪৬ জন

আরও পড়ুন৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী ১ নভেম্বরে৩ ঘণ্টা আগে

এলডিএ কাম-টাইপিস্ট: ০২ জন

সহকারী কাম টাইপিস্ট: ০২ জন

অফিস সহকারী কাম ডাটা এন্ট্রি/কন্টোল অপারেটর: ২৭ জন

কেয়ারটেকার: ৭৪ জন

ড্রাইভার কাম মেকানিক: ০২ জন

এলডিএ কাম ক্যাশিয়ার: ৭৯ জন

অফিস সহায়ক/নিরাপত্তা প্রহরী: ৪৭ জন

অফিস সহায়ক: ৩১৭ জন

অফিস সহায়ক/গার্ডেনার: ০৫ জন

আরও পড়ুন৪৯তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি, পদ ৬৮৩ ২১ জুলাই ২০২৫

এ–সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চূড়ান্তভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের অনুকূলে বিদ্যমান সব বিধি-বিধান অনুসরণ করে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাদের স্থায়ী ঠিকানায় ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি ও যোগদান–সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে এবং আবেদনকারীদের প্রদত্ত মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে।

ফলাফল দেখুন এখানে

আরও পড়ুনবিদ্যুৎ কোম্পানিতে চাকরি, বেতন ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা ৫৯ মিনিট আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সহক র

এছাড়াও পড়ুন:

নরসিংদীতে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা মামলায় প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার আরও ৩

নরসিংদীর রায়পুরায় ১ শতাংশ জমি নিয়ে বিরোধে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা মামলায় চাচাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে রায়পুরা উপজেলার সাপমারা এলাকার একটি বাড়ি থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার তিন আসামি হলেন নিহত দুজনের আপন চাচা মো. আবদুল আওয়াল (৬০), তাঁর মেয়ে শাহনাজ বেগম (২৮) ও তাঁর স্বামী শিপন শিকদার (৩২)। পরে আজ তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়।

এর আগে গত শনিবার বেলা পৌনে একটার দিকে রায়পুরার পশ্চিম পাড়ায় দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটে। নিহত দুজন হলেন ওই এলাকার মৃত আবু তাহের মিয়ার ছেলে হুরুন আলী ওরফে হুরা (৩০) ও শাকিল মিয়া (২২)। তাঁরা দুজনই এলাকায় রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন।

পুলিশ বলছে, জোড়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহত দুই ভাইয়ের মা জোসনা বেগম ১১ জনকে আসামি করে রোববার রায়পুরা থানায় মামলা করেন। ঘটনাস্থল থেকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আওয়ালের স্ত্রী শরীফা বেগম (৫২) এবং দুই মেয়ে আরজিনা আক্তার (২২) ও আসমা আক্তারকে (১৮) থানায় নেওয়া হয়েছিল। এ মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

এ ছাড়া মঙ্গলবার দুপুরে মামলার অন্যতম আসামি আওয়ালের ছেলে শিপন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই চারজন বর্তমানে আদালতের নির্দেশে কারাগারে আছেন।

রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আদিল মাহমুদ জানান, জোড়া হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনায় ১১ জন এজাহারভুক্ত আসামির মধ্যে ৭ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের অভিযান চলছে। শিগগিরই তাঁদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ