ঢাকায় দুই-একটা ইভেন্ট করবেন তাহসান, তারপর সংগীতজীবনের ইতি টানবেন
Published: 23rd, September 2025 GMT
সংগীতশিল্পী ও অভিনেতা তাহসান খান নিজের শেষ কনসার্টের ঘোষণা দিয়েছেন। রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অনুষ্ঠিত এক কনসার্ট শেষে এই ঘোষণা দেন তাহসান। অস্ট্রেলিয়ায় সফরে আছেন তিনি। জানা গেছে, ২৭ সেপ্টেম্বর শেষবারের মতো পার্থে মঞ্চে উঠবেন তিনি।
তাহসান মনে করছেন, এবার থামা দরকার। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘‘মেলবোর্নে এটাই শেষ কনসার্ট ট্যুর। তবে ঢাকায় দু-একটা ইভেন্ট আগে থেকেই কমিটমেন্ট করা আছে। সেগুলো শেষ করেই সংগীতজীবনের ইতি টানবো। অনেক দিন থেকেই মনে হচ্ছিল, বিদায় নেওয়া প্রয়োজন। এবার সময়টা ঠিক মনে হচ্ছে।’’
আরো পড়ুন:
সংগীতকে বিদায় জানাচ্ছেন তাহসান, তসলিমা নাসরিনের প্রশ্ন
‘মেয়ে বড় হচ্ছে, এখন কি দাড়ি রেখে লাফালাফি ভালো লাগে?’
মঞ্চে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার মানুষের সঙ্গে একসঙ্গে গান গাওয়ার স্মৃতি সবচেয়ে বেশি মিস করবেন তাহসান। তারপরেও বিদায় নেবেন কারণ, তিনি মনে করছেন সূর্য মধ্যগগনে থাকা অবস্থায় প্রস্থান শ্রেয়।
উল্লেখ্য, এরই মধ্যে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ডিঅ্যাকটিভেটেড করেছেন তাহসান।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দিদারুলের পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বন্দুকধারীর হামলায় নিহত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন পুলিশ কর্মকর্তা দিদারুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা। প্রধান উপদেষ্টা পরিবারটির প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
স্থানীয় সময় সোমবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি হোটেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন দিদারুলের পরিবারের সদস্যরা। এ সময় দিদারুলের প্রতি সম্মাননাস্বরূপ পরিবারের সদস্যদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন প্রধান উপদেষ্টা। প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই তথ্য জানানো হয়।
সাক্ষাতে উপস্থিত ছিলেন দিদারুলের বাবা মোহাম্মদ আবদুর রব, মা মিনারা বেগম, দুই ছেলে আয়হান ইসলাম ও আজহান ইসলাম, ভাই কামরুল হাসান, ভাইয়ের ছেলে আদিয়ান হাসান, বোন নাদিমা বেগম ও চাচা আহমেদ জামাল উদ্দিন। পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারা।
আরও পড়ুননিউইয়র্কে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত পুলিশ কর্মকর্তা দিদারুল বাবা হয়েছেন১৯ আগস্ট ২০২৫প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘পত্রিকায় ঘটনাটি পড়েছি। পড়ে হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। বুঝতে পারছিলাম না, কীভাবে হলো। টিভিতে দেখেছি, নিউইয়র্কে তাঁর (দিদারুল) শেষবিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল নেমেছিল। বহু মানুষের শোক-শ্রদ্ধা-ভালোবাসা পেয়েছেন তিনি। নিউইয়র্কে আসার পরিকল্পনার মধ্যেই আমাদের মনে হয়েছে, অবশ্যই আপনাদের সঙ্গে দেখা করতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি হোটেলে সোমবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন দিদারুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা। এ সময় দিদারুলের পরিবারের এক শিশুসদস্যকে কাছে টেনে নেন মুহাম্মদ ইউনূস