আমার হানিমুন কেটেছে ঢাকায়...
Published: 26th, September 2025 GMT
বলিউডে পরপর ব্যর্থতার পর একসময় অভিনয় ছেড়ে দিয়েছিলেন চাঙ্কি পান্ডে। অথচ নব্বইয়ের দশকে তিনিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে হয়ে ওঠেন সুপারস্টার। আর এখন তাঁর মেয়ে অনন্যা পান্ডে বলিউডের অন্যতম শীর্ষ নায়িকা। আজ এই অভিনেতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে ডিএনএ অবলম্বনে জেনে নেওয়া যাক চাঙ্কি পান্ডে সম্পর্কে কিছু তথ্য।
বলিউড থেকে ঢাকাই ছবি
১৯৬২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর মুম্বাইয়ে জন্ম সুয়াশ পান্ডের, যিনি পরে পরিচিত হন চাঙ্কি পান্ডে নামে। ১৯৮৭ সালে ‘আগ হি আগ’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। ধর্মেন্দ্র, মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়, নীলম, শক্তি কাপুরের মতো তারকার ভিড়েও নজর কাড়েন চাঙ্কি। এরপর টানা কয়েক বছর তাঁকে দেখা যায় সহ-অভিনেতার ভূমিকায়। মাধুরী দীক্ষিত অভিনীত ‘তেজাব’ ছবিতে তাঁর পারফরম্যান্স বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়।
তবে নব্বইয়ের দশকে এসে পরিস্থিতি বদলায়। বারবার একই ধরনের চরিত্র বা নায়কের ভাইয়ের ভূমিকায় অভিনয়ের প্রস্তাব আসতে থাকে তাঁর কাছে। বক্স অফিসে ছবিও মুখ থুবড়ে পড়ছিল। তখনই তিনি সিদ্ধান্ত নেন বলিউড থেকে সরে যাওয়ার।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বিশ্বের যেকোনো আদালতের মানদণ্ডে এই সাক্ষ্যপ্রমাণগুলো উতরে যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের এই মামলায় শেখ হাসিনাসহ আসামিদের যে সাজা দেওয়া হয়েছে, পৃথিবীর যেকোনো আদালতে এই সাক্ষ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করলে একই শাস্তি পাবেন।
আজ সোমবার দুপুরে রায় ঘোষণার পর এক সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ কথা বলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘যে ধরনের সাক্ষ্যপ্রমাণ এই আদালতে উপস্থাপিত হয়েছে, বিশ্বের যেকোনো আদালতের স্ট্যান্ডার্ডে এই সাক্ষ্যপ্রমাণগুলো উতরে যাবে এবং পৃথিবীর যেকোনো আদালতে এই সাক্ষ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করা হলে আজ যেসব আসামিকে শাস্তি প্রদান করা হয়েছে, তাঁরা প্রত্যেকেই একই শাস্তি প্রাপ্ত হবেন।’
মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশ সব আন্তর্জাতিক নর্মস, আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করে ক্রাইমস এগেন্স হিউম্যানিটির মতো কমপ্লেক্স (মানবতাবিরোধী অপরাধের মতো জটিল) অপরাধের বিচার করতে সক্ষম এবং বাংলাদেশ সাফল্যের সঙ্গে সেটা করেছে।’ তিনি বলেন, ‘অপরাধী যতই ক্ষমতাশালী হোক, সে আইনের ঊর্ধ্বে নয়। বাংলাদেশ এমন একটি রাষ্ট্র, যেখানে যত বড় অপরাধীই হোক, তার অপরাধের জন্য তাকে জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হবে এবং তার প্রাপ্য শাস্তি পেতে হবে।’
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, এই রায়ের প্রক্রিয়া সমাপ্ত হওয়ার মাধ্যমে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের সমাপ্তি হয়েছে। যদিও আরও অনেকগুলো মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তিনি বলেন, ‘শহীদ পরিবার, যাদের ক্ষতি কোনো কিছু দিয়ে পূরণ হবে না, তাদের সামনে অন্তত একটা ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পেরেছি। এ জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।’