ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রাজধানীর ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ শুক্রবার বিকেল ৫টায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের চিকিৎসার বিষয়ে হাসপাতালে যোগাযোগ রেখে চলা অন্যপ্রকাশের প্রধান নির্বাহী মাজহারুল ইসলাম প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র ল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

হারুন ও বেনজীর পরিবারের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

সাবেক ডিএমপি ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এবং পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীরের স্ত্রী জীশান মির্জা এবং কন্যা তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীরের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৬ নভেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিয়াজ হোসেন গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন।

আরো পড়ুন:

ময়মনসিংহে ক্লিনিকে অভিযানে কারাদণ্ড-জরিমানা 

রাজশাহীতে কোটি টাকার হেরোইনসহ তরুণ গ্রেপ্তার

রিয়াজ হোসেন বলেন, “আজ দুদকের উপ-পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন ৩ জনের আয়কর নথি সরবরাহ চেয়ে আবেদন করেন। হারুনের আবেদনে বলা হয়, হারুন অর রশীদ সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে ১৭ কোটি ৫১ হাজার ১৭ হাজার ৮০৬ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে ভোগ দখলে রেখে দুদক আইনে অপরাধ করেছেন। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার আয়কর নথি জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।”

বেনজীরের স্ত্রী জীশানের আবেদনে বলা হয়, জীশান কর্তৃক মিথ্যা তথ্য প্রদানের মাধ্যমে ১৬ কোটি এক লাখ ৭১ হাজার ৩৩৬ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করে এবং ৩১ কোটি ৬৯ লাখ ৫৫ হাজার ১৪৯ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ অর্জন ভোগ দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারার এবং তার স্বামী বেনজীর আহমেদ বাংলাদেশ পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত থেকে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে তাকে (জীশান) এ অপরাধে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন মর্মে প্রতীয়মান হওয়ায় মামলা করা হয়েছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার সব আয়কর রিটার্নসহ সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।

তাহসীন রাইসার আবেদনে বলা হয়, তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীরের ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৫৫ হাজার ৮৫ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ অর্জনপূর্বক ভোগ দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪-এর ২৭(১) ধারার এবং বেনজীর আহমেদ বাংলাদেশ পুলিশ ও র‍্যাবের গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত থেকে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে তাহসীন রাইসাকে এ অপরাধে প্রত্যক্ষ সহায়তা করে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন মর্মে প্রতীয়মান হওয়ায় মামলা করা হয়। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন। খবর বাসসের।

ঢাকা/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ