দেশের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর নতুন তিন ফাইভ-জি স্মার্টফোন এনেছে রিয়েলমি। রিয়েলমি ১৫ সিরিজের আওতায় বাজারে আসা ‘রিয়েলমি ১৫ ফাইভ–জি’, ‘রিয়েলমি ১৫ প্রো ফাইভ–জি’ ও ‘রিয়েলমি ১৫টি ফাইভ–জি’ মডেলের ফোনগুলোতে সাত হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি থাকায় একবার চার্জে দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা যায়। শুধু তা–ই নয়, ফোনগুলোতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর ক্যামেরা থাকায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভালো মানের ছবি তোলা যায়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে রিয়েলমি বাংলাদেশ।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৬ দশমিক ৭৭ ইঞ্চি থেকে ৬ দশমিক ৮ ইঞ্চি পর্দার ফোনগুলোর রিফ্রেশ রেট ১৪৪ হার্টজ। ফলে বড় পর্দায় উন্নত রেজল্যুশনের ছবি ও ভিডিও দেখার পাশাপাশি স্বাচ্ছন্দ্যে গেম খেলা যায়। প্রতিটি মডেলেই শক্তিশালী প্রসেসরের পাশাপাশি দ্রুতগতির র‍্যাম থাকায় একসঙ্গে একাধিক কাজ দ্রুত করা যায়।

আরও পড়ুনস্মার্টফোন শতভাগ চার্জ করা ভালো না খারাপ১৪ মার্চ ২০২৫

শক্তিশালী ব্যাটারির পাশাপাশি মডেলভেদে ৬০ থেকে ৮০ ওয়াটের সুপার ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তি থাকায় দ্রুত চার্জ করা যায় ফোনগুলো। ফলে ব্যাটারির চার্জ নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। ২৫৬ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার ফোনগুলোতে মডেলভেদে ৮ ও ১২ গিগাবাইট র‍্যাম রয়েছে। ফোনগুলোতে আইপি৬৯ ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেজিস্ট্যান্স সুবিধা থাকায় বৃষ্টির পানিতে নষ্ট হয় না। এমনকি ধুলাও জমে না।

আরও পড়ুনস্মার্টফোন ধীরগতির? অনুসরণ করুন এই পাঁচ উপায়১৯ জুলাই ২০২৫

শক্তিশালী কুলিং প্রযুক্তি থাকায় দীর্ঘ সময় গেম বা ভিডিও চালু থাকলেও ব্যাটারি বেশি গরম হয় না ফোনগুলোর। ফলে দীর্ঘদিন স্বচ্ছন্দে ব্যবহার করা যাবে। রিয়েলমি ১৫টি ফাইভ–জি, রিয়েলমি ১৫ ফাইভ–জি ও রিয়েলমি ১৫ প্রো ফাইভ–জি মডেলের ফোনগুলোর দাম ধরা হয়েছে যথাক্রমে ৩২ হাজার ৯৯৯ টাকা, ৪৪ হাজার ৯৯৯ টাকা ও ৫৯ হাজার ৯৯৯ টাকা।

আরও পড়ুনস্মার্টফোনের তথ্য নিরাপদ রাখতে এই পাঁচ পদ্ধতি ব্যবহার করছেন তো১০ মে ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ জারি

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে খসড়া অনুমোদনের পর আজ রোববার সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ ২০২৫ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি। এখন সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠা হলে অধস্তন আদালত ও প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ–সংক্রান্ত সব প্রশাসনিক ও সাচিবিক দায়িত্ব পালন করবে এই সচিবালয়।

অধ্যাদেশ অনুযায়ী, বিচারকাজে নিয়োজিত বিচারকদের পদায়ন, পদোন্নতি, বদলি, শৃঙ্খলা ও ছুটিবিষয়ক সব সিদ্ধান্ত ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয় এই সচিবালয়ের হাতে থাকবে। সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের সার্বিক নিয়ন্ত্রণ প্রধান বিচারপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সচিবালয়ের সচিব প্রশাসনিক প্রধান হবেন।

এর আগে ২০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশের খসড়াটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।

ওই দিন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছিলেন, শুধু বিচারকাজে নিয়োজিত যাঁরা আছেন, সেই বিচারকদের বিষয়গুলো সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের হাতে চলে যাবে। কিন্তু বিচার বিভাগের যাঁরা অন্য কোনো জায়গায় প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেন, যেমন নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, আইন কমিশনের মতো সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করবেন, তাঁদের নিয়ন্ত্রণ, শৃঙ্খলা ইত্যাদি বিষয় আইন মন্ত্রণালয়ের হাতেই থাকবে।

আরও পড়ুনঅধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি-পদোন্নতির ক্ষমতা পাচ্ছে সুপ্রিম কোর্ট২০ নভেম্বর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা: আরও ৩ ইউনিটের প্রবেশপত্র প্রকাশ
  • গোল্ডেন সন কোম্পানির লোকসান বেড়েছে
  • বিএনসিসিতে বিভিন্ন গ্রেডে নিয়োগ, পদসংখ্যা ৩৭
  • সিলকো ফার্মার প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ৫.৮৮ শতাংশ
  • টেকনো ড্রাগসে ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (০১ ডিসেম্বর ২০২৫)
  • সুপ্রিম কোর্টের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা হচ্ছে, অধ্যাদেশ জারি
  • তরুণ নেতৃত্বসহ নানা বিষয় নিয়ে হয়ে গেল অদম্য ইয়ুথ সামিট
  • বন্দরে বিনিয়োগ ছাড়া কি ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি হওয়া সম্ভব
  • সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ জারি