চ্যাটজিপিটিসহ অন্য এআই চ্যাটবটকে যে ৭ তথ্য দেওয়া যাবে না
Published: 31st, October 2025 GMT
চ্যাটজিপিটিসহ অন্য প্রতিষ্ঠানের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটের ব্যবহার এখন বিশ্বজুড়ে বেড়েই চলেছে। বিভিন্ন কাজ করার পাশাপাশি পরামর্শ নেওয়ার জন্যও অনেকে এখন এআই চ্যাটবট নিয়মিত ব্যবহার করছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, চ্যাটজিপিটিসহ সব এআই চ্যাটবট আসলে তথ্য বিশ্লেষণকারী অ্যালগরিদমভিত্তিক সফটওয়্যার। ফলে চ্যাটবটগুলোর না আছে অনুভূতি, না আছে মানবিক বিচারক্ষমতা। আর তাই চ্যাটবটের সঙ্গে অতিরিক্ত বা সংবেদনশীল তথ্য শেয়ার করলে গুরুতর ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। এতে ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস, পরিচয় চুরি, এমনকি আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কাও থাকে। এআই চ্যাটবটকে যে সাত তথ্য কখনোই দেওয়া যাবে না, সেগুলো দেখে নেওয়া যাক।
১.                
      
				
                    
    
				 ব্যক্তিগত তথ্য বা পাসওয়ার্ড
এআই চ্যাটবটে ব্যবহারকারীদের দেওয়া তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। এসব তথ্য যেকোনো সময় প্রকাশ হতে পারে। আর তাই এআই চ্যাটবটকে কখনোই পাসওয়ার্ড, লগইন তথ্য বা ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়া যাবে না। এমনকি যে কথা জনসমক্ষে বলতে চান না, সেটিও লেখা থেকে বিরত থাকতে হবে।
২. আর্থিক তথ্য
ব্যাংক হিসাব নম্বর, ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ফাঁস হলে আর্থিক ক্ষতি বা পরিচয় জালিয়াতির ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। আর তাই ব্যক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্য কখনোই এআই চ্যাটবটে দেওয়া যাবে না।
৩. ব্যক্তিগত গোপন তথ্য
চ্যাটবট কোনো মানুষ নয়। এটি আপনার অনুভূতি বোঝে না, গোপনীয়তা রক্ষাও করতে পারে না। তাই ব্যক্তিগত সম্পর্ক, পারিবারিক বিষয় বা সংবেদনশীল তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৪. চিকিৎসা বা ওষুধসংক্রান্ত পরামর্শ
এআই চ্যাটবট সাধারণ স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য দিতে পারে, তবে তা কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ নয়। ফলে রোগনির্ণয়, চিকিৎসা পরিকল্পনা বা ওষুধ সেবনের বিষয়ে তথ্যগত ভুল হতে পারে। শুধু তাই নয়, শারীরিক সমস্যার গোপন তথ্যগুলো অনলাইনে প্রকাশ পেতে পারে। আর তাই রোগের তথ্য লেখা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৫. ব্যক্তিগত সম্পর্কের তথ্য
চ্যাটবটগুলোর মানুষের মতো কোনো অনুভূতি না থাকায় আবেগ বা সম্পর্কের জটিলতা বোঝার ক্ষমতা নেই। আর তাই এআই চ্যাটবটগুলোর সঙ্গে রোমান্টিক আলাপ এড়িয়ে চলাই শোভন ও নিরাপদ।
৬. গোপন তথ্য বা স্বীকারোক্তি
অনেকে মানসিক চাপ কমাতে চ্যাটবটে ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে থাকেন। কিন্তু এসব তথ্য অনলাইনে প্রকাশের সম্ভাবনা থাকায় এআই চ্যাটবটকে ব্যক্তিগত গোপন তথ্য জানানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
৭. যেসব তথ্য প্রকাশ করতে চান না
যেসব তথ্য আপনি প্রকাশ করতে চান না, তা কখনোই চ্যাটবটে লিখবেন না। সাধারণ কথোপকথনের তথ্য অনলাইনে প্রকাশ পেলে অনেক সময় বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: এআই চ য টবট ই চ য টবট প রক শ আর ত ই আর থ ক কখন ই
এছাড়াও পড়ুন:
চ্যাটজিপিটিসহ অন্য এআই চ্যাটবটকে যে ৭ তথ্য দেওয়া যাবে না
চ্যাটজিপিটিসহ অন্য প্রতিষ্ঠানের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটের ব্যবহার এখন বিশ্বজুড়ে বেড়েই চলেছে। বিভিন্ন কাজ করার পাশাপাশি পরামর্শ নেওয়ার জন্যও অনেকে এখন এআই চ্যাটবট নিয়মিত ব্যবহার করছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, চ্যাটজিপিটিসহ সব এআই চ্যাটবট আসলে তথ্য বিশ্লেষণকারী অ্যালগরিদমভিত্তিক সফটওয়্যার। ফলে চ্যাটবটগুলোর না আছে অনুভূতি, না আছে মানবিক বিচারক্ষমতা। আর তাই চ্যাটবটের সঙ্গে অতিরিক্ত বা সংবেদনশীল তথ্য শেয়ার করলে গুরুতর ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। এতে ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস, পরিচয় চুরি, এমনকি আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কাও থাকে। এআই চ্যাটবটকে যে সাত তথ্য কখনোই দেওয়া যাবে না, সেগুলো দেখে নেওয়া যাক।
১. ব্যক্তিগত তথ্য বা পাসওয়ার্ড
এআই চ্যাটবটে ব্যবহারকারীদের দেওয়া তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। এসব তথ্য যেকোনো সময় প্রকাশ হতে পারে। আর তাই এআই চ্যাটবটকে কখনোই পাসওয়ার্ড, লগইন তথ্য বা ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়া যাবে না। এমনকি যে কথা জনসমক্ষে বলতে চান না, সেটিও লেখা থেকে বিরত থাকতে হবে।
২. আর্থিক তথ্য
ব্যাংক হিসাব নম্বর, ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ফাঁস হলে আর্থিক ক্ষতি বা পরিচয় জালিয়াতির ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। আর তাই ব্যক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্য কখনোই এআই চ্যাটবটে দেওয়া যাবে না।
৩. ব্যক্তিগত গোপন তথ্য
চ্যাটবট কোনো মানুষ নয়। এটি আপনার অনুভূতি বোঝে না, গোপনীয়তা রক্ষাও করতে পারে না। তাই ব্যক্তিগত সম্পর্ক, পারিবারিক বিষয় বা সংবেদনশীল তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
৪. চিকিৎসা বা ওষুধসংক্রান্ত পরামর্শ
এআই চ্যাটবট সাধারণ স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য দিতে পারে, তবে তা কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ নয়। ফলে রোগনির্ণয়, চিকিৎসা পরিকল্পনা বা ওষুধ সেবনের বিষয়ে তথ্যগত ভুল হতে পারে। শুধু তাই নয়, শারীরিক সমস্যার গোপন তথ্যগুলো অনলাইনে প্রকাশ পেতে পারে। আর তাই রোগের তথ্য লেখা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৫. ব্যক্তিগত সম্পর্কের তথ্য
চ্যাটবটগুলোর মানুষের মতো কোনো অনুভূতি না থাকায় আবেগ বা সম্পর্কের জটিলতা বোঝার ক্ষমতা নেই। আর তাই এআই চ্যাটবটগুলোর সঙ্গে রোমান্টিক আলাপ এড়িয়ে চলাই শোভন ও নিরাপদ।
৬. গোপন তথ্য বা স্বীকারোক্তি
অনেকে মানসিক চাপ কমাতে চ্যাটবটে ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে থাকেন। কিন্তু এসব তথ্য অনলাইনে প্রকাশের সম্ভাবনা থাকায় এআই চ্যাটবটকে ব্যক্তিগত গোপন তথ্য জানানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
৭. যেসব তথ্য প্রকাশ করতে চান না
যেসব তথ্য আপনি প্রকাশ করতে চান না, তা কখনোই চ্যাটবটে লিখবেন না। সাধারণ কথোপকথনের তথ্য অনলাইনে প্রকাশ পেলে অনেক সময় বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
 কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য, অতিষ্ঠ মাদারীপুরবাসী
কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য, অতিষ্ঠ মাদারীপুরবাসী