ডিজিটাল না অ্যানালগ, কোন মেশিনে সঠিক ওজন আসে?
Published: 31st, October 2025 GMT
ডিজিটাল মেশিনে ওজন মাপা
ডিজিটাল মেশিনে ওজন মাপা খুব সহজ। সাধারণত অ্যানালগ মেশিনের চেয়ে এর ধারণক্ষমতাও বেশি হয়ে থাকে। নিখুঁতভাবে ওজন মাপতে সাহায্য করে ডিজিটাল মেশিন। এতে দশমিক ভগ্নাংশও দেখতে পাওয়া যায়। তবে নির্দিষ্ট সময় পর এই মেশিনের ব্যাটারির কার্যক্ষমতা কমতে থাকে।
অ্যানালগ মেশিনে ওজন মাপাঅ্যানালগ মেশিনে ওজন মাপা একটু ঝক্কির। ওজন কত হলো দেখতে একটু নড়াচড়া করলেই নড়ে উঠবে কাঁটা। ঝুঁকে ওজনটা দেখতে গেলেই আপনি আর সঠিক ওজন দেখতে পারবেন না, তা ছাড়া কোনাকুনিভাবে দেখতে গেলে দেখার ভুলও হতে পারে। তবে একটা অ্যানালগ মেশিন টিকে থাকে বহু বছর। কেবল নির্দিষ্ট সময় অন্তর ক্যালিব্রেশন (একটি যন্ত্রের নির্ভুল যাচাই ও বজায় রাখার প্রক্রিয়া) করিয়ে নিলেই তাতে মোটামুটিভাবে সঠিক ওজন দেখতে পাওয়া যায়। অবশ্য অ্যানালগ মেশিনের ধারণক্ষমতা তুলনামূলক কম হয়ে থাকে। আকারে ছোট বলে সহজে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়েও যাওয়া যায়।
কোনটা সেরা?ওজনের তারতম্য যে কেবল মেশিনের ধরনের কারণেই হয়, তা নয়.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ওজন ম প
এছাড়াও পড়ুন:
নাগেশ্বরীতে আগুনে পুড়ল ৮ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার কচাকাটা বাজারে শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) ভোরে লাগা আগুনে আটটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। খবর পেয়ে নাগেশ্বরী ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ব্যবসায়ীদের দাবি, আগুনে ৪২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, সার-তেল, বীজ ও কীটনাশক ব্যাবসায়ী অধির চন্দ্র সাহার ১৭ লাখ, একই পণ্যের ব্যাবসায়ী আমিনুল ইসলামের ১০ লাখ, কাকলী ট্রেডর্সের মালিক হাছেন আলীর ১০ লাখ, মুদি দোকান মালিক মমিনুল ইসলাম, সুপারি ব্যবসায়ী আতাউর ও ইব্রাহিমের ৩ লাখ, সেলুন মালিক ফনি চন্দ্র শীলের দেড় লাখ এবং মসলা ব্যবসায়ী মোজাফ্ফর আলীর ৫০ হাজার টাকার মালমাল আগুনে পুড়ে গেছে।
আরো পড়ুন:
পাঁচ কোটি টাকা সংগ্রহে ব্রেইন স্টেশনের কিউআইও’র আবেদন
ই-জেনারেশনের ২.২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
স্থানীয় বাসিন্দা আশিকুর রহমান বলেন, “আজ ভোর পৌনে ৫টার দিকে ঘুম থেকে উঠে দেখি, বাজারের উত্তর পাশের একটি দোকানে আগুন জ্বলছে। মানুষজনকে ডাকাডাকি করে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি।”
খাইরুল ইসলাম নামে অপর এক ব্যক্তি বলেন, “মূহূর্তেই আগুন অন্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।”
ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ী আমিনুর রহমানের ছোট ভাই মমিনুল ইসলাম জানান, তাদের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে আনুমানিক ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
অধির চন্দ্র সাহার ছেলে প্রাণ চন্দ্র সাহা বলেন, “রাতে বাবা দোকন বন্ধ করে বাসায় ফেরেন। ভোরে মানুষের হৈচৈ শুনে বাজারে এসে দেখি, দোকানে আগুন জ্বলছে। আগুনে আমাদের ১৭ লাখ টাকা মালামাল পুড়ে গেছে।”
কেদার ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়াম্যান আ.খ.ম ওয়াজিদুল কবীর রাশেদ বলেন, “ঘটনাস্থলে এসে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেই। তাদরে একটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এর আগে স্থানীয়রা আগুন নেভাতে কাজ শুরু করেন।”
নাগেশ্বরী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের টিম লিডার সাইফুল ইসলাম জানান, বৈদ্যতিক শট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরুপন করা হচ্ছে।
ঢাকা/বাদশাহ/মাসুদ
 বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে তিনি হয়েছিলেন ‘গুরু মা’
বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে তিনি হয়েছিলেন ‘গুরু মা’