বাংলাদেশ ব্যাংক ও পূবালী ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
Published: 8th, May 2025 GMT
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের ‘স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রাম (এসআইসিআইপি)’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে পূবালী ব্যাংক।
সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহার এবং পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
মিরসরাইয়ে ডাকাত-আতঙ্ক, রাত জেগে এলাকাবাসীর পাহারা
দিবাগত রাত দেড়টা। হঠাৎ দরজা ভাঙার শব্দে ঘুম ভাঙে সাবেক সেনা সার্জেন্ট আবু সুফিয়ানের। কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুই ডাকাত ধারালো অস্ত্রের মুখে বেঁধে ফেলেন তাঁকে। এরপর বাড়িতে থাকা নারী ও শিশুদেরও জিম্মি করে মারধর করা হয়। একে একে স্বর্ণালংকার, টাকা ও মুঠোফোন লুট করে নেয় ডাকাত দলের সদস্যরা।
১৮ নভেম্বর চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া ইউনিয়নের মাছুমের তালুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এরপর থানায় অভিযোগ করেছিলেন আবু সুফিয়ান। তবে এখন পর্যন্ত কেউ আটক হয়নি। অবশ্য শুধু ওই দিনই নয়; এ উপজেলায় গত চার মাসে এমন অন্তত নয়টি ঘটনা ঘটেছে। প্রতিবারই আগ্নেয়াস্ত্র ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে ডাকাত দল মধ্যরাতে হানা দিয়েছে। বেশির ভাগ ডাকাতিই হয়েছে প্রবাসীদের বাড়িতে। পরপর এমন ঘটনায় আতঙ্কে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গত চার মাসে উপজেলার হিঙ্গুলী, খৈয়াছড়া, মিরসরাই পৌরসভা ও দুর্গাপুর ইউনিয়নের নয়টি বাড়িতে একই কায়দায় ডাকাতি হয়েছে। এর মধ্যে শুধু হিঙ্গুলী ইউনিয়নের আজমনগর গ্রামেই ডাকাতি হয়েছে চারবার। নয়টির আটটি ডাকাতিই হয়েছে প্রবাসীদের বাড়িতে। এসব ঘটনায় ৪২ ভরি স্বর্ণালংকার, ৩ লাখ টাকা ও ২২টি মুঠোফোন লুট হয়েছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
গ্রামে একের পর এক ডাকাতির ঘটনায় এখন নিজ উদ্যোগেই পাহারা দিচ্ছেন উপজেলার হিঙ্গুলী ইউনিয়নের আজমনগর এলাকার বাসিন্দারা। প্রতিদিনই রাত হলেই গ্রামের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে লাঠি হাতে পাহারায় বসেন তরুণেরা। গ্রামটিকে সাত ভাগ করে প্রায় ১৫০ জন মানুষ এতে অংশ নেন। মাঝেমধ্যে পুলিশের টহল দলের সদস্যরাও তরুণদের সঙ্গে অংশ নিচ্ছেন।গ্রামে একের পর এক ডাকাতির ঘটনায় এখন নিজ উদ্যোগেই পাহারা দিচ্ছেন উপজেলার হিঙ্গুলী ইউনিয়নের আজমনগর এলাকার বাসিন্দারা। প্রতিদিনই রাত হলেই গ্রামের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে লাঠি হাতে পাহারায় বসেন তরুণেরা। গ্রামটিকে সাত ভাগ করে প্রায় ১৫০ জন মানুষ এতে অংশ নেন। মাঝেমধ্যে পুলিশের টহল দলের সদস্যরাও তরুণদের সঙ্গে অংশ নিচ্ছেন।
জানতে চাইলে এ উদ্যোগের সংগঠক স্থানীয় ব্যবসায়ী সাজ্জাদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, ‘গত আগস্ট ও অক্টোবর মাসে আমাদের এলাকায় একে একে চার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। তাই আমরা এক হয়ে এলাকা পাহারা দিচ্ছি। পাহারা শুরু করার পর আর ডাকাতির ঘটনা ঘটেনি।’
মিরসরাইয়ের দুর্গাপুর ইউনিয়নের হাজিরসরাই গ্রামে গত শুক্রবার রাতে একটি বিয়ে বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। পরদিন সকালে তোলা