রাঙামাটির কাপ্তাইয়ের চন্দ্রঘোনা ফেরিঘাটে ড্রেজিং কাজের জন্য কর্ণফুলী নদীতে ৫ দিন ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে। বৃহস্পতিবার (৮ মে) সড়ক ও জনপথ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ফেরি পারাপারের সুবিধার্থে চন্দ্রঘোনা ফেরিঘাটে ড্রেজিং কাজের জন্য মঙ্গলবার (১৩ মে) ভোর ৬টা থেকে থেকে রবিবার (১৮ মে) ভোর ৫টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে। ওই দিন সকাল ৬টা থেকে পুনরায় ফেরি চলাচল করবে।

সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করা করে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

রাঙামাটি-বান্দরবান সড়কে যাতায়াতে কাপ্তাইয়ের চন্দ্রঘোনা ফেরিঘাটে কর্ণফুলী নদী পার হয়ে যেতে হয়। নদীর নাব্যতা সংকটে প্রায়ই ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীসহ যানবাহনের চালকরা। স্থানীয়রা দীর্ঘদিন ধরে এখানে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসলেও এখনো তা বাস্তবায়ন হয়নি।

ঢাকা/শংকর/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

‎   সাধূ সাবধান

বিগত কয়েক বছর একটি বিষয়ের উপড় গবেষনা করে  বিষয়টি নিয়ে মোটা মোটি একটি সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছি। বিষয় টি ছিল মানুষ রাজ নৈতিক দল পরিবর্ত্ন অথবা নিজ দলে অন্তরদ্বন্দ্ব সৃস্টি করে কেন?

(রাজনৈতিক কর্মীরা যাদেরকে পল্টি বাজ হিসেবে অবহিত করে থাকেন)  বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন দলের নেতা কর্মীদের সাথে গভীর ভাবে মেলামেশা করে এটাই প্রতিয়মান হয়েছে, ব্যাক্তিস্বার্থের কারনেই এধরনের অনৈতিক কর্ম কান্ডের সাথে জরীয়ে পড়ছেন কতিপয় রাজনৈতিক সামাজীক ও ধর্মীয় সংগঠনের স্বার্থপর লোক গুলি!

তারা আমাগী দিনের চিন্তা না করে বর্তমানে হালুয়া রুটির ভাগ বাটোয়ারী নিয়েই চতুরস্পদ জন্তুর মত হামলে পড়ছেন!!যা তার নিজের জন্য তো নয়ই, দেশ ও জাতির জন্য কল্যান কর নয়। ডান বাম এমনকি কতিপয় ছুফিবাদি নামধারীরা ও একই তালে চলছেন! দূর্নীতি স্বজনপ্রিতি করে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশ ও জাতিকে ধ্বংসের দারপ্রান্তে নিয়ে গেছেন! 

আমলা ও কতিপয় নামধারী শিল্পী সাংবাদিক বুদ্ধীজীবিরাতো বরাবর ই তো ডুবন্ত জাহাজের ইদুরের ভূমিকা পালন করে থাকে! আমাদের মানবীক মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় হওয়ার মাশুল গুনতে হচ্ছে সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ কে!! ওদের দূর্নীতির কারনে পণ্যমূল্য নাগালের বাইরে চলে গেছে!

যুদ্ধের কারনে বিদেশি কিছু পণ্যমূল্য বাড়াটাই স্বাভাবিক!  দেশে উৎপাদিত পণ্য সিন্ডেগিট করে সাধারন মানুষকে জীম্মি করে রাখা হয়েছে!

বিষয়টি দেখার কেউ আছে বলেতো মনে হয় না! একসাগর রক্তের বিনীময়ে অর্জিত দেশের দূরাবস্থার জন্য দায়ী ব্যাক্তিদেরকে চিহৃিত করে কার্য্যকরি ব্যবস্থা না নিতে পারলে শ্রীলঙ্কা লেবানন ও আফগানস্থানের মত হতে বেশি সময় লাগবে বলেতো মনে  হয়না!

পণ্যমূল্য অধীক হওয়ার ফলে সাধারন মানুষের পিট দেয়ালে ঠেকেগেছে!! ইরান যেভাবে যোদ্ধে দামামা বাজাচ্ছে  তাতে পণ্যমূল্য আরো কয়েক ধাপবেরে যাবে! তেলের মূল্যতো ইতিমধ্েয বেরে গেছে!

যদি তৃতীয় বিশ্বযোদ্ধ বেধেযায় তাহলে কি হবে আমাদের অবস্থা? এভাবে চলতে থাকলে সাধারন মানুষ ৭১’র মত গর্জে উঠলে দূর্নীতি বাজরা পালানোর পথও খুজে পাবে না!!

তৃতীয় বিশ্বযোদ্ধ বেধেগেলে ৭১ূ৭২ এর চাইতে চরম দূরাবস্থা হবে তৃতীয় বিশ্বের অধিবাসীদের! নাখেয়ে মরার অবস্থা হবে আমাদেরকে তাতে কোন সন্দেহ নেই!! তাই বলছিলাম সাধূ সাবধান।।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ