বিশ্ব সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসবাদের প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’ দেখাতে হবে: জয়শঙ্কর
Published: 18th, November 2025 GMT
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, বিশ্ব সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসবাদের সব ধরন ও রূপের বিরুদ্ধে ‘শূন্য সহনশীলতা’ দেখাতে হবে। মঙ্গলবার কাজাখস্তানের রাজধানী আস্তানায় সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) সরকারপ্রধানদের বৈঠকে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। এ বিষয়ে কোনো অজুহাত বা উপেক্ষার সুযোগ নেই এবং সন্ত্রাসবাদকে ‘হালকা করে দেখানোর’ কোনো অবকাশ থাকতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এসসিওর বৈঠকে জয়শঙ্কর বলেছেন, এসসিওকে পরিবর্তিত বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে মানিয়ে নিতে হবে বলে ভারত বিশ্বাস করে। তিনি আরও বলেন, এসসিওকে কর্মসূচি আরও বিস্তৃত করতে হবে এবং কাজের পদ্ধতিতে সংস্কার আনতে হবে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমরা এসব লক্ষ্য অর্জনে ইতিবাচক ও পূর্ণাঙ্গ অবদান রাখব।’
২০০১ সালে রাশিয়া, চীন, কিরগিজস্তান, কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তানের প্রেসিডেন্টরা সাংহাইয়ে এক শীর্ষ সম্মেলনে এসসিও প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান সংস্থাটির স্থায়ী সদস্য হয়।
২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভারতের আয়োজনে অনুষ্ঠিত একটি ভার্চ্যুয়াল শীর্ষ সম্মেলনে ইরান এসসিওর নতুন স্থায়ী সদস্যের মর্যাদা অর্জন করে।
জয়শঙ্কর বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও চরমপন্থা—এই তিনটি অভিশাপের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এসসিও গঠিত হয়েছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব হুমকি আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে।’
জয়শঙ্কর বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রভাবশালী এই ব্লকে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা মূল্যায়ন করে দেখেছি, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অত্যন্ত অনিশ্চিত ও অস্থির। চাহিদাসংক্রান্ত জটিলতায় সরবরাহের ঝুঁকি আরও বেড়েছে। তাই এখনই ঝুঁকি কমানো ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৈচিত্র্যপূর্ণ করা জরুরি।’
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: এসস ও
এছাড়াও পড়ুন:
বিশ্ব সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসবাদের প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’ দেখাতে হবে: জয়শঙ্কর
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, বিশ্ব সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসবাদের সব ধরন ও রূপের বিরুদ্ধে ‘শূন্য সহনশীলতা’ দেখাতে হবে। মঙ্গলবার কাজাখস্তানের রাজধানী আস্তানায় সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) সরকারপ্রধানদের বৈঠকে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। এ বিষয়ে কোনো অজুহাত বা উপেক্ষার সুযোগ নেই এবং সন্ত্রাসবাদকে ‘হালকা করে দেখানোর’ কোনো অবকাশ থাকতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এসসিওর বৈঠকে জয়শঙ্কর বলেছেন, এসসিওকে পরিবর্তিত বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে মানিয়ে নিতে হবে বলে ভারত বিশ্বাস করে। তিনি আরও বলেন, এসসিওকে কর্মসূচি আরও বিস্তৃত করতে হবে এবং কাজের পদ্ধতিতে সংস্কার আনতে হবে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমরা এসব লক্ষ্য অর্জনে ইতিবাচক ও পূর্ণাঙ্গ অবদান রাখব।’
২০০১ সালে রাশিয়া, চীন, কিরগিজস্তান, কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তানের প্রেসিডেন্টরা সাংহাইয়ে এক শীর্ষ সম্মেলনে এসসিও প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান সংস্থাটির স্থায়ী সদস্য হয়।
২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভারতের আয়োজনে অনুষ্ঠিত একটি ভার্চ্যুয়াল শীর্ষ সম্মেলনে ইরান এসসিওর নতুন স্থায়ী সদস্যের মর্যাদা অর্জন করে।
জয়শঙ্কর বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও চরমপন্থা—এই তিনটি অভিশাপের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এসসিও গঠিত হয়েছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব হুমকি আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে।’
জয়শঙ্কর বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রভাবশালী এই ব্লকে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা মূল্যায়ন করে দেখেছি, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অত্যন্ত অনিশ্চিত ও অস্থির। চাহিদাসংক্রান্ত জটিলতায় সরবরাহের ঝুঁকি আরও বেড়েছে। তাই এখনই ঝুঁকি কমানো ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৈচিত্র্যপূর্ণ করা জরুরি।’