সম্প্রতি চীনে গিয়েছিলেন গায়ক তাসরিফ খান। সেখানে নিজের মতো করে ঘুরে দেখেছেন দেশটি। এর ফাঁকে ভিডিও করে সেগুলো ভক্তদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। উন্নত চীনের সেসব ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রশংসিত হয়েছে। তাসরিফ এতে যেমন তুলে ধরেছেন চীনের উন্নয়নের পেছনের গল্প, তেমনি তুলনা করেছেন বাংলাদেশের সঙ্গে। চীন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এক সময় তাসরিফ খান বলেন, ‘এ জন্য সভ্য হওয়া বা শত বছর লাগবে না।’ প্রশ্ন হতে পারে কেন, কী প্রসঙ্গে এ কথা বলেন এই গায়ক।

১০ নভেম্বর চীনে যান তাসরিফ। এটাই ছিল তাঁর প্রথম চীনযাত্রা। মূলত একটি মুঠোফোন প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণে গিয়েছিলেন এই গায়ক। প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন শেষে নিজের মতো ঘুরেছেন তিনি; সঙ্গে ছিলেন তাঁর ব্যান্ডের সদস্য ও ছোট ভাই তানজীব খান। তাসরিফ জানান, চীন সম্পর্কে শুনে বা ভিডিও দেখে অনেক অভিজ্ঞতাই হয়েছিল। তবে এবার সরাসরি ভিন্ন অভিজ্ঞতা হয়েছে।

তাসরিফ খান। ছবি: শিল্পীর সৌজন্যে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে গৃহবধূকে হত্যার পর লাশ ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ 

বন্দরে জুলেখা বেগম ওরফে  হেনা আক্তার (৩১) নামে এক গৃহবধূকে হত্যার পর স্বামী সজিব মাহমুদ (৩৩) ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে লাশ ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে।  

রোববার (১৬ নভেম্বর)  রাতে বন্দর উপজেলার  পিচকামতাল এলাকায় এ  ঘটনা ঘটে।  এ ব্যাপারে  নিহতের মা আয়েশা খাতুন বাদী হয়ে স্বামীসহ ৫ জনকে আসামী করে থানায় এ মামলা দায়ের করেছেন। লাশের  সুরতহাল প্রতিবেদন পুলিশ আসামীদের পক্ষপাতের অভিযোগ তুলেছেন  নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী।

নিহতের মা আয়েশা খাতুন জানান, গত ১৪ বছর পূর্বে আমার মেয়ে জুলেখা বেগম হেনা আক্তারের সাথে একই এলাকার আব্দুল আউয়ালের ছেলে  সজিব মাহমুদের পারিবারিক ভাবে বিবাহ হয়। তাদের দাম্পত্য জীবনে  আবু বক্কর (৭) ও সানজিদা (১২) দুই সন্তান রয়েছে।

জামাতা আয়েশা (২৮) নামের এক নারীকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। তার  পর থেকে আমার মেয়ের সংসারে চলে অশান্তি ও পারিবারিক  কলহ। এর ধারাবাহিকতায় গত রোববার রাতে যে কোনো সময় আমার মেয়েকে মারধরের পর  হত্যা করে।  

পরে ঘরের আড়াঁর সঙ্গে  লাশ ঝুলিয়ে রেখে পালিয়ে যায়। পরদিন সোমবার সকালে এক  পা মাঠিতে ঠেকানো অবস্থায় ঝুলন্ত লাশ দেখে আশপাশের লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে  চলে গেছে।   তবে পুলিশ আসামীদের পক্ষপাত করছেন তিনি অভিযোগ করেন।

বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি লিয়াকত আলী জানান,  আত্নহত্যার প্ররোচনায় মামলা নেওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।  
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ