বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) সাতটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংলাপ শুরু হয়েছে। সংলাপের শুরুতে সূচনা বক্তব্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেন, সুন্দর, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোও জনগণের কাছে ওয়াদাবদ্ধ।

আজ বুধবার সকাল সাড়ে দশটায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দুই পর্বের এই সংলাপের প্রথম পর্ব শুরু হয়।

সংলাপে অংশ নেওয়া বাকি পাঁচটি দল হলো বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি (বিএমজেপি), ইনসানিয়াত বিপ্লব, গণসংহতি আন্দোলন, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) ও বাংলাদেশ লেবার পার্টি।

সংলাপের শুরুতে সূচনা বক্তব্য দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেন, সংলাপের মূল উদ্দেশ্য দুটি। আচরণবিধি পরিপালন নিয়ে আলোচনা এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে দলগুলোর সহযোগিতা নিশ্চিত করা। নির্বাচন কমিশন একা নয়, সুন্দর–গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোও জনগণের কাছে ওয়াদাবদ্ধ।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আচরণবিধির খসড়া করার সময় নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের দেওয়া অনেকগুলো সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। পাশাপাশি ওয়েবসাইটে দিয়ে জনগণ ও রাজনৈতিক দলের মতামত পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে সুন্দর নির্বাচনের জন্য আচরণবিধি প্রস্তুত নয়, পরিপালনটাই গুরুত্বপূর্ণ।

গত কয়েকটি নির্বাচনের কারণে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রবিমুখ হয়েছে উল্লেখ করেন নাসির উদ্দীন। তিনি বলেন, জনগণের মধ্যে একটা ভাবনা ছিল যে ভোট হয়তো আগেই দেওয়া হয়ে গেছে।

ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আনতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের অঙ্গীকার করার আহ্বান জানান সিইসি।

বেলা আড়াইটায় বিএনপি, গণ অধিকার পরিষদসহ আরও ছয়টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধির সঙ্গে সংলাপের কথা রয়েছে ইসির।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র জন ত ক দল জনগণ র স ন দর

এছাড়াও পড়ুন:

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ পাস করলে কী হবে, ‘না’ পাস করলে কী হবে

জুলাই আন্দোলনের নেতাদের চাপে ঐকমত্য কমিশন করে অধ্যাপক ইউনূসকে জুলাই সনদ প্রণয়ন করতে হয়েছে। আন্দোলনের নেতারা বলেছেন, সনদ না হলে তাঁরা নির্বাচন হতে দেবেন না। সনদ তৈরি হলো। এরপর ছাত্রনেতারা বললেন, সনদ কার্যকর করার ব্যবস্থা করতে হবে অধ্যাপক ইউনূসকে। তিনি তা-ও করলেন। সনদের হ্যাঁ-না ভোটও হবে নির্বাচনের একই দিন।

সনদ নিয়ে যাঁদের আগ্রহ তুঙ্গে, তাঁরা মনে করেন, ভোটাররা সবাই ‘হ্যাঁ’ বলবেন। যাঁদের কোনো আগ্রহ নেই, তাঁরা পথ খুঁজছেন—পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে। তবে যে জিনিসটা পরিষ্কার, তা হলো রাজনীতিবিদেরা কেউই খুশি নন। আমাদের রাজনীতিবিদেরা ঐকমত্য করে ঐক্য গঠন করবেন, সেটি আশা করাও এক অপরিণত চিন্তা। ফলে রাজনীতির দ্বন্দ্ব আরও বেড়ে গেছে।

জনগণের নাম করে ইউনূস সরকার এই সনদ তৈরি করেছে। এই সনদে জনগণের সম্পৃক্ততা কতটুকু? জনগণ কি জানে সনদের এই ‘ব্ল্যাক বক্সে’ কী আছে? আমি আটজন পরিচিত মানুষকে একটা সোজা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘বলুন দেখি, সনদের নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার কেমন করে তৈরি হবে?’ জবাব দেওয়ায় সবাই ফেল মেরেছেন; তাঁদের মধ্যে চিকিৎসক, অধ্যাপক ও সাবেক সচিবও রয়েছেন।

আরও পড়ুনসংবিধান সংস্কারে জগাখিচুড়ির গণভোট৩০ অক্টোবর ২০২৫

ছয়জন বললেন, একজন সাবেক বিচারপতি হবেন সরকারপ্রধান। দুজন জানান, কোথায় এসব তথ্য প্রকাশ পেয়েছে, তা-ও তাঁরা জানেন না। না জানার কারণটা হলো, কমিশন সনদ নিয়ে রাজনীতিবিদদের সঙ্গে দিনরাত বৈঠক করেছে; কিন্তু জনগণকে সম্পৃক্ত করেনি। তাই জনগণের মধ্যে কোনো উৎসাহ তৈরি হয়নি। অনেকেই ধরে নিয়েছেন—এত হইচই করে যখন হচ্ছে, নিশ্চয় ভালো কিছু হবে।

যখন মানুষ ভোট দিতে যাবেন, বেশির ভাগ লোক অজ্ঞতা নিয়ে বা অনিশ্চিত হয়েই ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোট দেবে। কয়জন লোক সনদের এত সব পড়তে পারবেন এবং কয়জনই-বা এসব বুঝতে পারবেন? এ তো গেল জনগণের কথা। রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান কী?

এনসিপির দাবিতেই সনদ শুরু হয়েছিল; কিন্তু সনদে কী লেখা হচ্ছে, তা নিয়ে কখনো তাদের খুব উচ্চবাচ্য করতে শোনা যায়নি; তাদের বেশির ভাগ অসন্তোষ ছিল প্রক্রিয়াজনিত। ইউনূসের ভাষণের পর এনসিপির বক্তব্য ছিল কিছুটা ধোঁয়াশাগ্রস্ত। অন্য দলগুলো যখন স্বাক্ষর করেছিল, এনসিপি স্বাক্ষর করেনি। কারণ হিসেবে তারা বলেছিল, সনদ কীভাবে বাস্তবায়িত হবে তা বলা হয়নি। এখন যখন একটা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া বের হলো, এনসিপি তাদের সেই পুরোনো কথা টেনে এনেছে, ‘এই আদেশের মাধ্যমে মৌলিক সংস্কারের দিকে যাওয়া যাবে না।’

সনদ ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’—যা-ই হোক না কেন, এ নিয়ে সামনে অনেক প্রশ্ন উঠবে। অনেকেই প্রশ্ন করবেন, ইউনূস সরকারের কি ম্যান্ডেট ছিল এত সব পরিবর্তন নিয়ে কাজ করার? এখন রাজনীতিতে যে জগাখিচুড়ি দশা, তাতে তাদের দায়িত্বও কম নয়। অনেক কাঠখড় পোড়ানো হয়েছে, অনেক সময় ও শক্তি ব্যয় হয়েছে এই সনদের পেছনে।

এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ বাস্তবায়নে যে আদেশ জারি করা হয়েছে, সেখানে অনেক বিষয়ই অস্পষ্ট রয়ে গেছে। এনসিপি সনদে স্বাক্ষর না করলেও আশা করা যায়, “না” ভোটের পক্ষ নেবে না।’ জামায়াত সনদের বিষয়বস্তু নিয়ে সন্তুষ্ট। তবে তারা এখনো চাইছে, গণভোট আগে হতে হবে। সনদে তাদের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো পিআর ও উচ্চকক্ষ। আগে সনদের গণভোট হলে, তারা মনে করে পিআর আগেভাগে স্বীকৃতি পাবে এবং সনদের জয় তাদের পক্ষে কাজ করবে। একসঙ্গে ভোট হলে বিএনপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে পিআর ‘ডিসেন্টের’ ফাঁদে ফসকে যেতে পারে।

বিএনপি প্রথম থেকেই সনদ নিয়ে কোনো উৎসাহ দেখায়নি। তাদের উৎসাহ মূলত সংসদ নির্বাচন নিয়ে। তারা একগাদা ভিন্নমত বা ডিসেন্ট জানিয়ে ঐকমত্যে স্বাক্ষর দিয়েছে। যদিও তারা অধ্যাপক ইউনূসকে ভাষণের পর ধন্যবাদ জানিয়েছে, মূলত ধন্যবাদটা ছিল একই দিনে হ্যাঁ-না এবং সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য। এখন তাদের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে?

 আমি বলব, বিএনপি মাঠ পরীক্ষা করছে। অধ্যাপক ইউনূসের ভাষণের পরের দিনই বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক গণভোটে ‘না’ ভোট দিতে ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ফারুক হাইকমান্ডের সম্মতিতেই এই আওয়াজ তুলেছেন কি না জানি না। বিএনপি সম্ভবত প্রতিক্রিয়া লক্ষ করছে এবং ভোটের তারিখ ঘোষণার আগে তারা হ্যাঁ-না নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত নেবে না।

আরও পড়ুনযাঁরা গণভোট দেবেন তাঁরা গণভোট নিয়ে কতটা জানেন১০ অক্টোবর ২০২৫

বিএনপি দলীয়ভাবে যদি ‘না’-এর পক্ষে সিদ্ধান্ত দেয়, তাহলে এ নিয়ে বিরাট আলোড়ন হবে। সনদভক্তরা বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে কাবু করতে চেষ্টা করবে। সনদে জনগণের যেহেতু তেমন উৎসাহ নেই, বিএনপি মনে করছে, যেদিকেই যাক না কেন, তার জন্য তাদের কোনো খেসারত দিতে হবে না।

বিএনপি যদি শেষ পর্যন্ত ‘না’ ভোটের পক্ষে প্রচার করে, সনদ বিপদে পড়বে। যেহেতু এনসিপি এখনো সনদে স্বাক্ষর করেনি, তাদের ‘না’ পক্ষ নেওয়ার সম্ভাবনাও কিছুটা থেকে গেছে। এই দুই দল যদি ‘না’ করে, তাহলে অবধারিতভাবে ‘না’ ভোট জয়ী হবে। শুধু বিএনপি ‘না’ করলেও সেই আশঙ্কা রয়ে যাবে।

সনদ ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’—যা-ই হোক না কেন, এ নিয়ে সামনে অনেক প্রশ্ন উঠবে। অনেকেই প্রশ্ন করবেন, ইউনূস সরকারের কি ম্যান্ডেট ছিল এত সব পরিবর্তন নিয়ে কাজ করার? এখন রাজনীতিতে যে জগাখিচুড়ি দশা, তাতে তাদের দায়িত্বও কম নয়। অনেক কাঠখড় পোড়ানো হয়েছে, অনেক সময় ও শক্তি ব্যয় হয়েছে এই সনদের পেছনে।

এই সনদ গণভোটে গৃহীত হলে অধ্যাপক ইউনূসকে পরের রোডম্যাপ দেবেন বলে জানিয়েছেন। কিন্তু সনদ যদি গৃহীত না হয়, তাহলে কী হবে তা তিনি বলেননি। আমরা একটু দেখব, ‘হ্যাঁ’ পাস করলে নির্বাচনের পরে কী হবে কিংবা ‘না’ পাস করলে কী হতে পারে।

‘হ্যাঁ’ ভোট জিতে গেলে ছয় মাস অনিশ্চয়তা থাকবে

সনদের ‘হ্যাঁ’ ভোট যদি বিজয়ী হয়, নতুন সংসদ ‘নিয়মিত কাজের পাশাপাশি’ গণপরিষদ হয়ে ১৮০ দিন থাকতে হতে পারে। নতুন সরকার কখন গঠিত হবে, তা রোডম্যাপে বলা হয়নি। জামায়াত ও জুলাই আন্দোলনকারীরা দাবি তুলতে পারেন, সনদের ধারাগুলো শাসনতন্ত্রে যত দিন না গৃহীত হবে, তত দিন ড. ইউনূস সরকার ক্ষমতায় থাকবে। এর অর্থ ইউনূস সরকার ফেব্রুয়ারির পর আরও ছয় মাস থেকে যেতে পারে। বিএনপি যদি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়, এ নিয়ে বিএনপির সঙ্গে দ্বন্দ্ব বাড়তে পারে।

আরেকটা দ্বন্দ্বের ব্যাপার হবে, যেসব বিষয়ে বিএনপি অসম্মতি বা ডিসেন্ট জানিয়েছে, সেগুলো কি বিএনপি গণপরিষদে পাস হতে দেবে? নতুন উচ্চকক্ষ গঠিত হবে, আশা করা যায় সেখানে পিআর পদ্ধতিতে ছোট দলগুলোও দু-একটা আসন পাবে। ডেপুটি স্পিকার হবেন বিরোধী দল থেকে। পরবর্তী নির্বাচনকালীন সরকারপ্রধান হবেন সংসদের সরকার ও বিরোধী দলের মনোনীত প্রার্থীদের থেকে।

‘না’ ভোট জিতলে সঙ্গে সঙ্গে নতুন সরকার আসবে

‘না’ ভোট জিতলে, সম্ভবত ইউনূস সরকারকে অচিরেই পদত্যাগ করতে হবে। যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, তারা সঙ্গে সঙ্গে সরকার গঠন করবে। কোনো গণপরিষদ গঠন করা হবে না। জামায়াতে ইসলামী দারুণভাবে হতাশ হবে। কারণ, কোনো পিআর থাকবে না এবং থাকবে না কোনো উচ্চ পরিষদ। শিগগিরই শাসনতন্ত্র সংশোধনের কোনো প্রয়োজন হবে না। তবে বিরোধী দল সনদ মেনে সংস্কারের দাবি জানাতে পারে।

তাহলে সনদ হারলে পরবর্তী নির্বাচনকালীন সরকারপ্রধান কি নিরপেক্ষ কেউ হবেন না? একটা ভালো দিক হলো হাসিনা কর্তৃক বাতিল করা ত্রয়োদশ সংশোধনী আবার সংবিধানে ফিরে আসার উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। এর ফলে ভবিষ্যতের নির্বাচনকালীন সরকারপ্রধান হতে পারেন সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি। ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের বিরুদ্ধে সুজনের সাধারণ সম্পাদক বদরুল আলম মজুমদারের একটা রিভিউ পিটিশন শুনানির অপেক্ষায় আছে, যার সমাধান হলে আশা করা যায় ত্রয়োদশ সংশোধনী আবার সংবিধানে ফিরে আসবে।

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ যা-ই জিতুক না কেন, ভোটের পর সবাইকে শান্ত থাকতে হবে। যে পক্ষই জিতুক না কেন, দেশের স্থিতিশীলতার জন্য গণভোটের ফলাফল মেনে নিয়ে পরবর্তী রোডম্যাপ এগিয়ে নিতে হবে। রাজনীতিবিদদের বাগ্‌বিতণ্ডা ছেড়ে দেশের কিছু কাজ করতে হবে। কেউ যেন না ভাবেন—এই সংস্কার, ভোট এবং জিত দিয়ে চিরস্থায়ী রাজা হতে পারবেন। আমাদের কি উদাহরণ দিয়ে বোঝাতে হবে? শুধু একজন কবির বাণী তুলে ধরব, ‘জগতের যত রাজা মহারাজ, কাল ছিল যারা, কোথা তারা আজ?’

সালেহ উদ্দিন আহমদ লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

[email protected]

মতামত লেখকের নিজস্ব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গণভোটে ‘হ্যাঁ’ পাস করলে কী হবে, ‘না’ পাস করলে কী হবে
  • জকসু: প্যানেল ঘোষণাতেই আচরণবিধি লঙ্ঘন শিবির-ছাত্রশক্তির
  • আচরণবিধি ভাঙায় জরিমানা বাবরের
  • চ্যালেঞ্জের মধ্যেও কমিশন অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে প্রস্তুত: সিইসি
  • প্রার্থীদের লাগবে ডোপ টেস্ট, অনলাইনে ব্যক্তি আক্রমণ ও গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
  • চট্টগ্রাম বন্দরের নিয়ন্ত্রণ কোনোভাবেই বিদেশি সংস্থার হাতে দেওয়া যাবে না
  • দলগুলোর সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: সংলাপে সিইসি
  • আমরা কারও পক্ষে কাজ করতে পারব না: সিইসি
  • ইসির সংলাপে ইসলামী ঐক্যজোটের দুপক্ষে তর্ক, একাংশকে বের হয়ে যেতে বলা হলো