কোন দেশের কে প্রথম ১০০ টেস্ট খেলেছেন
Published: 19th, November 2025 GMT
টেস্ট ক্রিকেটের জন্ম ১৮৭৭ সালে। মেলবোর্নে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের ওই ম্যাচেই প্রথম সেঞ্চুরিয়ানকে পেয়ে যায় টেস্ট ক্রিকেট। ৩১ বছর পর ১৯০৮ সালে সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া–ইংল্যান্ড ম্যাচ দিয়েই ১০০ ম্যাচের মাইলফলক ছোঁয় টেস্ট ক্রিকেট। এক বছর পর প্রথম দল হিসেবে ১০০তম টেস্ট খেলে ইংল্যান্ড। তবে প্রথম কোনো খেলোয়াড়কে ১০০তম ম্যাচ খেলতে দেখতে টেস্ট ক্রিকেটকে অপেক্ষা করতে হয় ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত।
এজবাস্টনে ইতিহাসের ৬৩৯তম টেস্টে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে শততম টেস্ট খেলেন মাইকেল কলিন কাউড্রে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরিও পেয়ে যান ইংল্যান্ড অধিনায়ক।
এরপর আরও ৮২ জন ক্রিকেটার খেলেছেন ১০০ বা এর বেশি টেস্ট। মিরপুরে আজ ৮৪তম খেলোয়াড় হিসেবে সেই মাইলফলক ছুঁতে যাচ্ছেন মুশফিকুর রহিম। এই মাইলফলকে মুশফিকই বাংলাদেশের প্রথম হতে যাচ্ছেন।
১০০ টেস্ট খেলা প্রথম ক্রিকেটার কলিন কাউড্রে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রথম
এছাড়াও পড়ুন:
রায়ে ন্যায়বিচার হয়েছে, স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে: ইসলামী আন্দোলন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিফলিত হয়েছে, দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমদ।
সোমবার (১৭ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আরো পড়ুন:
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
পাইলটের ভুলে মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনা: তদন্ত প্রতিবেদন
মাওলানা ইউনুস আহমদ বলেন, “এ রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিফলিত হয়েছে, মজলুম জনতার প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। এই রায় আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের মাইলফলক হয়ে থাকবে। রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে জনতার ওপরে দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে এ রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।”
তিনি বলেন, “পতিত ফ্যাসিবাদ অনেক বিস্তৃত অপরাধচক্র গড়ে তুলেছিল। সেই চক্রের প্রধান সম্পর্কে একটি মামলার রায় হলো। পর্যায়ক্রমে সব অপরাধীকেই শাস্তির আওতায় আনতে হবে। এ বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত ছিলেন, তাদের সবাইকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। শহীদ পরিবার ও আহতদের প্রতি আমাদের সন্মান ও বেদনা আবারো ব্যক্ত করছি।”
তিনি আরো বলেন, “আইন তার নিজস্ব গতিতে কাজ করবে বলেই আমরা প্রত্যাশা করি। আইনের নিজস্ব গতি ও ধারাতেই সব অপরাধের বিচার হবে ইনশাআল্লাহ। আমরা সরকারের কাছে আহ্বান করবো, রায় ঘোষিত হওয়ার পরে এখন আবশ্যকীয় সব আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দ্রুততার সঙ্গে রায় বাস্তবায়ন করার ব্যবস্থা নিতে হবে।”
মহাসচিব বলেন, “আজকের দিন আমাদের জন্য আনন্দের। এই দিনে আমরা আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করব। দেশবাসী কাউকে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করতেও দেবে না এবং আইন হাতে তুলে নেওয়ার মতো কোনো কাজ কেউ করবেন না।”
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/মেহেদী