প্রথম আলোর প্রতিবেদনে উঠে আসে প্রকৃত সত্য
Published: 18th, November 2025 GMT
প্রথম আলোর প্রতিবেদনে উঠে আসে প্রকৃত সত্য। তাদের প্রতিবেদন পড়ে জানা যায় অনেক কিছু। আজ মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটায় কক্সবাজার জেলা পরিষদের সম্মেলনকক্ষে প্রথম আলো আয়োজিত সুধী সমাবেশে বক্তারা এ কথা বলেন। তাঁরা প্রথম আলোর কাছে প্রত্যাশার কথাও জানান।
এ ছাড়া বক্তারা কক্সবাজার রক্ষায় বিশেষ উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের চাপ, পাহাড় কাটা, পানির স্তর কমে যাওয়া, ১৪ লাখ রোহিঙ্গার আশ্রয়শিবির—সব মিলিয়ে কক্সবাজারের পরিবেশ এখন চরম ঝুঁকিতে। একই সঙ্গে সমুদ্রপথে মানব পাচার, মিয়ানমার থেকে ইয়াবা অনুপ্রবেশ, বন-পাহাড়-প্যারাবনের ওপর আগ্রাসন—এসব মোকাবিলায় জরুরি বিশেষ উদ্যোগের প্রয়োজন।
সুধী সমাবেশে বক্তব্যে সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফর রহমান কাজল বলেন, ‘কক্সবাজার-চট্টগ্রাম সড়ক চার লেন নয়, আমি ১০ লেনের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সরকার উদ্যোগ নিয়েছে, কিন্তু পরিবেশ মন্ত্রণালয় আপত্তি জানিয়েছে—পাহাড় কাটার কারণে। পরিবেশদূষণের প্রশ্নে সিদ্ধান্ত সব সময়ই তাঁরা নেন।’
মাতারবাড়ীর গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ কক্সবাজারের অর্থনীতিকে বহুগুণ বড় করবে উল্লেখ করে লুৎফর রহমান বলেন, পাহাড় থেকে পলি পড়ে সমুদ্রে নতুন ভূমি তৈরি হচ্ছে। প্রযুক্তি ব্যবহার করলে বিদেশের মতো কক্সবাজারেও সাতটি জায়গা উদ্ধার সম্ভব।
সুধী সমাবেশে বক্তব্য দেন প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আনিসুল হক.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রথম আল র
এছাড়াও পড়ুন:
সোনারগাঁয়ে তরুণ দলের সভাপতি বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ
সোনারগাঁ উপজেলার তরুণ দলের সভাপতি মোঃ আরিফ মিয়ার বিরুদ্ধে এক নারীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। সোমবার উপজেলার জামপুর ইউনিয়নের বাগবাড়িয়া এলাকার মৃত মারফত আলীর স্ত্রী মোসা:মুক্তা আক্তার তালতলা তদন্ত কেন্দ্রে এই অভিযোগ করেন।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, জামপুর ইউনিয়নের বাগ বাড়িয়া এলাকার মোঃ ইমন আলীর ছেলে, সোনারগাঁ উপজেলার তরুণ দলের সভাপতি ১/ মোঃ আরিফ মিয়া(২৮), আরিফ মিয়ার স্ত্রী ২/মোসা: শাহীনুর বেগম(২৬), এবং মোঃ ইমান আলীর স্ত্রী ৩/মোসা: আনোয়ারা বেগম (৬৫)এর সাথে দীর্ঘ ২বছর যাবত জমি সংক্রান্ত জেরে বিরোধ চলে আসছিল। বাঁদীর স্বামী ৫ বছর পূর্বে মারা যায়।
মৃত্যুর কয়েক মাস পর থেকে ১/নং বিবাদী বিভিন্ন ভাবে কুপ্রস্তাব সহ রাস্তা ঘাট উত্তপ্ত করে আসছিল। এতে বাদী রাজি না হওয়ায়,জমি সংক্রান্ত জের ধরে গত ১৬ই নভেম্বর ১/নং বিবাদী-বাঁদীর ঘরে অনধিক প্রবেশ করে লাঞ্ছিত করে।
বাঁদীর গাঁয়ে কিলঘুষি সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলা ফুলা জখম সহ গাঁয়ের করে কাপর ছিরে শ্লিলতা হানি করে। এবং ২নং ও ৩নং বিবাদী লাঠি দিয়ে আঘাত করে এবং বাঁদীর গলায় থাকা ১.৫ভরি স্বর্নের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। বাঁদীর ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে বিবাদী গন পালিয়ে যায়।
এই বিষয়ে তরুণ দলের সভাপতির কাছে জানতে চাইলে তিনি অভিযোগের বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে অভিহিত করেন।
এই বিষয়ে তালতলা তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ আব্দুল হক বলেন, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।