সিলেট থেকে ছেড়ে যাওয়া বিশেষ ট্রেনে যাত্রী ছিলেন ‘৫০-৬০ জন’
Published: 5th, August 2025 GMT
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠান উপলক্ষে সিলেট স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা বিশেষ ট্রেনে যাত্রী ছিলেন ৫০ থেকে ৬০ জন। রেলওয়ের কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
৫৪৮ আসনসংখ্যার ওই ট্রেন আজ মঙ্গলবার সকাল পৌনে ছয়টার দিকে সিলেট স্টেশন ছেড়ে যায়।
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে ছাত্র-জনতা আনতে আট জোড়া ট্রেন ভাড়া করেছে সরকার। এর মধ্যে সিলেট স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে একটি বিশেষ ট্রেন।
সিলেট রেলস্টেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সিলেট স্টেশন ছাড়ার সময় ট্রেনটির বিভিন্ন বগিতে ৫০ থেকে ৬০ জন যাত্রী ছিলেন। এর বাইরে কয়েকজন পুলিশ সদস্যও ছিলেন। সিলেট থেকে ছেড়ে যাওয়ার পর ট্রেনটির মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ তিনটি স্টেশনে যাত্রী উঠানোর কথা। ওই ট্রেনটি যাত্রীদের নিয়ে বেলা ১টা ৫ মিনিটে ঢাকার কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছেছে। পরে রাত ৯টার দিকে আবার বিশেষ ট্রেনটি কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে রাত সাড়ে চারটার দিকে সিলেট স্টেশনে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
সিলেট রেলস্টেশনের ব্যবস্থাপক মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ট র নট
এছাড়াও পড়ুন:
নেত্রকোনার ধলাই নদে বালুবাহী বাল্কহেড ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার ধলাই নদে বালুবাহী একটি বাল্কহেড ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন। দুর্ঘটনার সময় সঙ্গে থাকা অন্য এক শ্রমিককে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার আদর্শনগর বাজারের পাশে ধলাই নদে ওই বাল্কহেড ডুবে যায়। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত নিখোঁজ শ্রমিকদের সন্ধান মেলেনি।
নিখোঁজ দুই শ্রমিক হলেন জেলার পূর্বধলা উপজেলার দেবকান্দা গ্রামের মো. জিয়াউর রহমান (২০) ও মো. মারুফ তালুকদার (২৪)।
এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাতে পূর্বধলার জারিয়া এলাকায় কংস নদ থেকে বালুবাহী বাল্কহেডটি মোহনগঞ্জের আদর্শনগর এলাকায় যাচ্ছিল। আদর্শনগর বাজারের কাছাকাছি পৌঁছালে ধলাই নদের প্রবল স্রোতে সেটি তলিয়ে যায়। এ সময় নৌযানে থাকা জিয়াউর রহমান, মারুফ তালুকদার ও হক মিয়া পানিতে তলিয়ে যেতে থাকেন। হক মিয়া সাঁতরে তীরে উঠলে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। বাকি দুজন নিখোঁজ রয়েছেন। আজ সকাল থেকে ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। তবে ভারী বৃষ্টি ও প্রবল স্রোতের কারণে উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে বলে জানান মোহনগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা কামরুজ্জামান সুমন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, নিখোঁজ দুজন শ্রমিকের এখনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।