বলিউডের তারকা জুটি জাহ্নবী কাপুর ও বরুণ ধাওয়ান। ‘সানি সংস্কারি কি তুলসি কুমারী’ সিনেমায় জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন তারা। শশাঙ্ক খৈতান নির্মিত এ সিনেমা ২ অক্টোবর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে। এ সিনেমার মুক্তি উপলক্ষে প্রচারের কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন জাহ্নবী-বরুণ।

পিঙ্কভিলাকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন জাহ্নবী-বরুণ। এ আলাপচারিতায় তারা জানান, ‘বাওয়াল’ সিনেমার শুটিং করতে গিয়ে মেঝেতে ঘুমিয়েছেন তারা।

আরো পড়ুন:

ভারতের সবচেয়ে সফল অভিনেতা শাহরুখ

ফের মা হতে যাচ্ছেন সোনম কাপুর

স্মৃতিচারণ করে বরুণ বলেন, “আমরা প্যারিসে যাচ্ছিলাম। কারণ ‘বাওয়াল’ সিনেমার শুটিং দেশটির নরম্যান্ডিতে হচ্ছিল। আমরা একটি লাউঞ্জে ছিলাম; যেখানে সোফায় ঘুমানোর মতো জায়গা ছিল না। তাই বাধ্য হয়ে আমরা মেঝেতেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। যারা সোফায় ঘুমাচ্ছিলেন, কিছুক্ষণ পর তারা উঠে যান, আর তখন আমি মেঝে থেকে উঠে সোফায় গিয়ে শুয়ে পড়ি। কিন্তু জাহ্নবী তখনো মেঝেতে ঘুমাচ্ছিল।”

জাহ্নবীকে না ডাকার কারণ ব্যাখ্যা করে বরুণ ধাওয়ান জানান, জাহ্নবী জেগে উঠে দেখেন বরুণ সোফায় ঘুমাচ্ছে, তখন তিনি বেশ অবাক হয়েছিলেন। এ বিষয়ে বরুণ বলেন, “আমি যদি জাহ্নবীকে জাগাতাম, তাহলে সে বলত, ‘আমার ঘুম কেন ভাঙালে?”

আরেকটি গোপন তথ্য ফাঁস করে বরুণ বলেন, “বিমানে জাহ্নবী আমাকে ওষুধ খাইয়েছিল।” এ কথা শুনে জাহ্নবী বলেন, “এটা ঠিক না।” তখন ‘বাদলাপুর’ অভিনেতা বরুণ বলেন, “আমি অসুস্থ ছিলাম। আর জাহ্নবী আমাকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দিয়েছিল।”

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জ হ নব ক প র জ হ নব

এছাড়াও পড়ুন:

নেত্রকোণায় চালককে হত্যা করে মোটরসাইকেল ছিনতাই

নেত্রকোণার আটপাড়ায় সোহাগ চৌধুরী (৪৫) নামে এক চালককে হত্যা করে তার মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার সুখাইর ইউনিয়নের বাউসা হাওরে হত্যাকাণ্ডটি ঘটে। সোহাগ মোটরসাইকেলে ভাড়ায় যাত্রী পরিবহন করতেন। 

বুধবার (১৯ নভেম্বর) আটপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আশরাফুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

আরো পড়ুন:

পিঁড়ির আঘাতে স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী আটক

‘আউট’ লিখে ভিডিও দেওয়া ছাত্রদল কর্মীকে আসামি করে মামলা 

নিহত সোহাগ জেলার খালিয়াজুরী উপজেলার মেন্দীপুর গ্রামের মৃত মতিউর রহমান চৌধুরীর ছেলে। তার এক ছেলে ও তিন মেয়ে রয়েছে। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ ছয় সদস্যের সংসার চালাতেন সোহাগ। মঙ্গলবার সকালে বাড়ি থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বের হন। রাতে মদন থেকে যাত্রী নিয়ে মোহনগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হন তিনি। আটপাড়া উপজেলার বাউসা হাওরে তাকে হত্যা করে মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠায়।

আটপাড়া থানার ওসি মো. আশরাফুজ্জামান বলেন, “লাশ উদ্ধার করে আজ বুধবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তের পাশাপাশি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা করা হচ্ছে।”

 

ঢাকা/ইবাদ/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ