ঝিনাইদহের শৈলকুপায় এক কিশোরীকে (১৭) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে গতকাল রোববার শৈলকুপা থানায় চারজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। রাতেই অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মাসুদ বিশ্বাস (৩০), হাবিবুর রহমান (৩৫) ও রইচ বিশ্বাস (৩২)। মামলার প্রধান আসামি এনামুল বিশ্বাসকে (৩২) এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
কিশোরীর মায়ের ভাষ্য, তাঁর মেয়ের সঙ্গে মুঠোফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন এনামুল বিশ্বাস। দুই দিন আগে মেয়েকে মুঠোফোনে কল দিয়ে ডেকে নেন। এরপর বিলের মধ্যে বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ করেন এনামুল। মেয়েটি কোনোরকমে প্রাণে বেঁচে গেছেন। আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান মেয়েটির মা।

শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুম খান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রধান আসামি এনামুল বিশ্বাসকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে। আজ সোমবার সকালে আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এন ম ল

এছাড়াও পড়ুন:

ঝিনাইদহে কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার

ঝিনাইদহের শৈলকুপায় এক কিশোরীকে (১৭) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে গতকাল রোববার শৈলকুপা থানায় চারজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। রাতেই অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মাসুদ বিশ্বাস (৩০), হাবিবুর রহমান (৩৫) ও রইচ বিশ্বাস (৩২)। মামলার প্রধান আসামি এনামুল বিশ্বাসকে (৩২) এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
কিশোরীর মায়ের ভাষ্য, তাঁর মেয়ের সঙ্গে মুঠোফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন এনামুল বিশ্বাস। দুই দিন আগে মেয়েকে মুঠোফোনে কল দিয়ে ডেকে নেন। এরপর বিলের মধ্যে বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ করেন এনামুল। মেয়েটি কোনোরকমে প্রাণে বেঁচে গেছেন। আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান মেয়েটির মা।

শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুম খান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রধান আসামি এনামুল বিশ্বাসকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে। আজ সোমবার সকালে আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ