বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজে স্কুল শাখায় ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন শ্রেণিতে বাংলা মাধ্যম ও ইংলিশ ভার্সনে ভর্তি করা হবে। আবেদনের শেষ সময়: ৫ ডিসেম্বর ২০২৫ বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

কোন শ্রেণিতে আবেদন করা যাবে—

# বাংলা মাধ্যম:

১. তৃতীয় শ্রেণি (ছাত্রছাত্রী): প্রভাতি শাখায়।

২. ষষ্ঠ শ্রেণি (ছাত্রছাত্রী): প্রভাতি শাখায় ছাত্রী, দিবা শাখায় ছাত্র।

৩.

নবম শ্রেণি (ছাত্রছাত্রী): বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক: প্রভাতি শাখায় ছাত্রী, দিবা শাখায় ছাত্র।

আরও পড়ুনবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ফ্রি অনলাইন কোর্স: ২০টির বেশি ভাষা শেখার সুযোগ৬ ঘণ্টা আগে

# ইংলিশ ভার্সন:

১. তৃতীয় শ্রেণি (ছাত্রছাত্রী): প্রভাতি শাখায় ছাত্রছাত্রী।

২. ষষ্ঠ শ্রেণি (ছাত্রছাত্রী): প্রভাতি শাখায় ছাত্রী, দিবা শাখায় ছাত্র।

৩. সপ্তম শ্রেণি (ছাত্রছাত্রী): প্রভাতি শাখায় ছাত্রী, দিবা শাখায় ছাত্র।

৪. নবম শ্রেণি (ছাত্রছাত্রী): বিজ্ঞান,ব্যবসায় শিক্ষা: প্রভাতি শাখায় ছাত্রী, দিবা শাখায় ছাত্র।

আরও পড়ুনমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তিতে আবেদন শুরু, পছন্দক্রম–সংরক্ষিত আসন-আবেদন ফিসহ সব তথ্য২১ নভেম্বর ২০২৫আবেদন পাওয়া যাবে—

১. সরকারি (মাউশি) ব্যবস্থাপনায় লটারির মাধ্যমে ছাত্রছাত্রী নির্বাচন করা হবে।

২. ভর্তির আবেদন শুধু অনলাইনে এই ঠিকানায় পাওয়া যাবে। অনলাইনে ভর্তির আবেদন গ্রহণের সময় মাউশির তারিখ অনুযায়ী হবে।

৩. থানা হিসেবে ‘লালবাগ’ নির্বাচন করতে হবে।

দরকারি তথ্য—

# বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওয়েবসাইট

আরও পড়ুনভিকারুননিসা স্কুলে ১ম থেকে ৯ম শ্রেণিতে ভর্তি, আসন ২০২০টি২২ ঘণ্টা আগে

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশ স্কুল মাসকাট বাংলাদেশিদের প্রত্যাশা পূরণ করুক

বাংলাদেশ স্কুল মাসকাটের পরিচালনা পরিষদের নির্বাচন গত ৩১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয়েছে। অভিভাবকদের ভোটাভুটিতে জয়লাভ করেছেন পাঁচজন। নতুন কমিটির কাছে অভিভাবকদের প্রত্যাশা অনেক।

বাংলাদেশি কমিউনিটির শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশ দূতাবাসের সাবেক রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আমিন আহমেদ চৌধুরীর (বীর বিক্রম) পৃষ্ঠপোষকতা ও বাংলাদেশ সোশ্যাল ক্লাবের সহযোগিতা ও রেমিট্যান্স–যোদ্ধাদের আর্থিক অনুদানে ও ওমান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা ও অনুমোদনে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ স্কুল মাসকাট। ১৯৯৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ওই বছরের ৯ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছিল। ব্রিটিশ নাগরিক রবার্ট কুসওয়ার্থকে প্রথম অধ্যক্ষ নিযুক্ত করা হয়েছিল। ওমান সালতানাতের কমিউনিটি স্কুলগুলোর নীতিমালা ও নির্দেশনা অনুযায়ী বিদ্যালয়টি পরিচালিত হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির নতুন ভবন তৈরি করতে প্রবাসী রেমিট্যান্স–যোদ্ধারা ১০ বছর অনুদান দেন বাংলাদেশ দূতাবাসকে। প্রতিটি পাসপোর্ট সেবা থেকে ৫ রিয়াল করে প্রবাসীরা দুবার ১০ রিয়াল অনুদান করেন। ১০ বছর দূতাবাসের বিভিন্ন সেবা থেকে শতাংশ অনুযায়ী রেমিট্যান্স–যোদ্ধাদের কাছ থেকে এ অর্থ নেওয়া হয়। ১৯৯৫ সালে ওমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব নেন মরহুম আমিন আহমেদ চৌধুরী। এরপর বাংলাদেশ সোশ্যাল ক্লাব ও বাংলাদেশ কমিউনিটির ও বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে আমিন আহমেদ চৌধুরীর নেতৃত্বে গড়ে উঠে স্কুলটি।

প্রথম অধ্যক্ষ রবার্ট কুসওয়ার্থ। এরপর গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) হাজী মহিউদ্দিন আলমগীর, চিকিৎসক এস এ এস বেগম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) কায়সার আহমেদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. নুরুজ্জামান, লে. কর্নেল (অব.) মাহমুদ উল আলম, মেজর (অব.) নাসির উদ্দিন আহমেদ (ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ), ফারজানা করিম, জেমস এডওয়ার্ড হানিবল, সামন্তি আথালগে (ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ) ও রিয়ার এডমিরাল (অব.) প্রদীপ রত্ননায়েক অধ্যক্ষ হন। তিনি ২০২৫ সালের আগষ্ট মাসে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৯ সালের পর থেকে বাংলাদেশি অধ্যক্ষ নিয়োগ বন্ধ।

বাংলাদেশ স্কুল মাসকাট ওমানপ্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে পরিচিত নাম

সম্পর্কিত নিবন্ধ