ওমরার মোয়াল্লেমের পকেটে ৪০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার
Published: 12th, March 2025 GMT
বাংলাদেশ বিমানে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জেদ্দা থেকে আসা ওমরা হজের মোয়াল্লেমের পকেটে ৫০ লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণালংকার পাওয়া গেছে।
বুধবার (১২ মার্চ) সকাল ১০টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কাস্টমস গ্রিন চ্যানেল আন্তর্জাতিক আগমনী ৩ নম্বর গেট দিয়ে বের হওয়ার সময় এনএসআই টিম মোয়াল্লেমকে আটক করে।
মোয়াল্লেমের নাম শাহিন আল মামুন। আটকের পর তার ব্যাগ ও পোশাক তল্লাশি করে পাওয়া যায় ২২ ক্যারেটের ৪০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার।
শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল বলেন, জেদ্দা থেকে আসা বাংলাদেশ বিমানের বিজি-১৩৬ ফ্লাইটের এক যাত্রী অবৈধভাবে স্বর্ণ বহন করছেন বলে বিমানবন্দরের গোয়ান্দাদের কাছে তথ্য ছিল। এর ভিত্তিতে ওমরা হজের মোয়াল্লেম শাহিন আল মামুন কাস্টমস এরিয়া অতিক্রম করার সময় এনএসআই টিম তাকে আটক করে।
শাহিন আল মামুনের ব্যাগ ও পকেট তল্লাশি করে ৪০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার উদ্ধার করেন গোয়েন্দারা, জানান ইব্রাহীম খলিল।
প্রতি গ্রাম ২২ ক্যারেট স্বর্ণালংকারের বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী ৪০০ গ্রামের দাম ৫০ লাখ ৬৯ হাজার ২০০ টাকা। উদ্ধারকৃত স্বর্ণালংকার বিমানবন্দর কাস্টমসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঢাকা/রেজাউল/রাসেল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স বর ণ ল ক র ৪০০ গ র ম
এছাড়াও পড়ুন:
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুরসহ ৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও খিলগাঁওয়ে দুজনকে গুলি করে হত্যা এবং দুজনকে আহত করার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আজ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন। এই ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো.শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
অন্য যে চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে, তাঁরা হলেন ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ আলম মো. আখতারুল ইসলাম, রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল ও পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) চঞ্চল চন্দ্র সরকার।
আসামিদের মধ্যে এএসআই চঞ্চল চন্দ্র গ্রেপ্তার আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ পড়ে শুনিয়ে ট্রাইব্যুনাল জানতে চান, তিনি দোষ স্বীকার করেন কি না। জবাবে চঞ্চল চন্দ্র নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। আগামী ১৬ অক্টোবর এ মামলার সূচনা বক্তব্য ও সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে।
এদিকে ট্রাইব্যুনাল–১–এ গণ–অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ সাক্ষ্য গ্রহণ হওয়ার কথা ছিল। তবে তা হয়নি। আগামী বৃহস্পতিবার এ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে।