আর ঈদের নামাজে যাওয়া হবে না বাবা-ছেলের
Published: 7th, June 2025 GMT
বগুড়ার শাজাহানপুরে মহাসড়ক পার হওয়ার সময় গাড়ির চাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৭ জুন) সকালে উপজেলার নয়মাইল এলাকার ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে ঘটনাটি ঘটে। তারা ঈদুল আজহার নামাজ পড়তে যাচ্ছিলেন।
বগুড়ার শেরপুর হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ আজিজুল ইসলাম এতথ্য জানান।
নিহতরা হলেন- শাজাহানপুর উপজেলার বামুনিয়া মন্ডলপাড়া এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে চাঁন মিয়া এবং তার ছেলে আব্দুল্লাহ (৪)।
আরো পড়ুন:
মোটরসাইকেলে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, নিহত ২
মুন্সীগঞ্জে নসিমন-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
শেরপুর হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ আজিজুল ইসলাম বলেন, “ঈদের নামাজ পড়ার জন্য চাঁন মিয়া ও তার ছেলে আব্দুল্লাহ বাড়ি থেকে বের হন। তারা নয়মাইল এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের ডিভাইডার লাফিয়ে পার হচ্ছিলেন। এসময় অজ্ঞাত একটি গাড়ি বাবা-ছেলেকে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়।”
তিনি বলেন, মরদেহ দুইটি উদ্ধার করা হয়েছে। আইনী প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।”
ঢাকা/এনাম/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন ন হত
এছাড়াও পড়ুন:
বিয়ে বাড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বরের বাবার মৃত্যু
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় বিয়ে বাড়ির আলোকসজ্জায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ হারালেন বরের বাবা বিষু পাল (৬৫)। বুধবার (৩০ জুলাই) উপজেলার গুনই মদনমুরত গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
স্থানীয়রা জানান, বিষু পালের বড় ছেলে বিজয় পালের বিয়ে ঠিক হয় ৩১ জুলাই (বৃহস্পতিবার)। সেই উপলক্ষে বাড়িতে আলোকসজ্জার আয়োজন করা হয়। বাড়ির একটি গ্রিলে অস্থায়ী বিদ্যুৎ লাইনের তার ঝুলছিল। যেখানে লিকেজ ছিল। সকালে অসাবধানতাবশত সেই গ্রিলে হাত দিলে বিষু পাল বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। পরিবারের লোকজন তাকে উদ্দার করে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরো পড়ুন:
কুড়িগ্রামে সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ কৃষকের মৃত্যু
বানিয়াচং থানার এসআই সজিব ঘোষ জানান, ঘটনাটি মর্মান্তিক। বিয়ের আনন্দময় পরিবেশ হঠাৎ করে বিষাদে পরিণত হয়েছে। বিকেলে বিষু পালের পরিবারের সদস্যরা বিনা ময়নাতদন্তে লাশ নিয়ে যাওয়ার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদরে গিয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর আবেদন করেছেন। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
ঢাকা/মামুন/বকুল