অতি বৃষ্টির কারণে বন্দরের মুছাপুর ইউনিয়নের মিনারবাড়ি থেকে লাঙ্গলবন্দ সড়কের ৬টি গুরুত্বপূর্ণ স্পটে খানা খন্দের সৃষ্টি হওয়ায় দীর্ঘদিন যাবৎ যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে এবং দুর্ঘটনা সহ যানবাহন বিকল হয়ে যাত্রী ও চালকরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছিলেন।

জনদুর্ভোগ লাঘবে এগিয়ে এসেছেন বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেন। তিনি তার ব্যক্তি উদ্যোগে মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মিনারবাড়ি থেকে লাঙ্গলবন্দ সড়কের মিনারবাড়ি, মুছাপুর স্ট্যান্ড, ঋষিবাড়ি, প্রেমতলা, ডিস্টিক বোর্ড ও লাঙ্গলবন্দ স্ট্যান্ডের সন্নিকটে ৬টি স্পটে ইট ও বালু ফেলে সড়কের সংস্কার কাজ করেছেন। এতে দুর্ভোগ কমেছে ওই সড়কে চলাচলকারী যাত্রী সাধারণ ও গাড়ি চালকদের।

অটো চালক কবির হোসেন (২৭) বলেন, অনেক দিন ধরে এই রাস্তার অনেক জায়গায় গর্তের সৃস্টি হয়েছে। গাড়ি চালাতে সমস্যা হচ্ছিল। আবার যাত্রীরা ঝাকুনিতে কস্ট পায়। সাবেক চেয়ারম্যান মাকসুদ সাহেব আজকে (মঙ্গলবার) গর্তগুলো মেরামত করে দিয়েছেন। এইটা একটা ভালো কাজ।

এলাকাবাসী জানায়, একের পর এক ব্যক্তিগত অর্থায়নে রাস্তা সংস্কার ও উন্নয়ণমূলক কাজ করে এলাকায় সুনাম কুড়াচ্ছেন বন্দর উপজেলা পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৫ (সদর ও বন্দর) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ মাকসুদ হোসেন।  যেখানেই সমস্যা ও জনদুর্ভোগ, সেখানেই ছুটে যাচ্ছেন তিনি ও তার তার সহধর্মিনী বিশিষ্ট সমাজসেবিকা নার্গিস মাকসুদ। 

এলাকাবাসী আরও জানায়, জনদুর্ভোগ কমাতে অতি সম্প্রতি বন্দরের নবীগঞ্জ স্ট্যান্ড থেকে মিনারবাড়ি সড়ক ও ধামগড় ইউনিয়নের ইস্পাহানী বাজার থেকে চাঁন মার্কেট পর্যন্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ পৃথক ২টি সড়কের সংস্কার করেন মাকসুদ হোসেন।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: সড়ক ন র য়ণগঞ জ ল ঙ গলবন দ স ম ন রব ড় সড়ক র

এছাড়াও পড়ুন:

শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।

দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।

ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্‌যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।

৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।

ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট

সম্পর্কিত নিবন্ধ