মিসাইল একটি নির্দিষ্ট গতিপথ অনুসরণ করে চলে। একইভাবে রাষ্ট্রগুলোর নির্দিষ্ট গতিপথ আছে। গত কয়েক দিনের ইসরায়েলের হামলা ইরানের সেই গতিপথকে নাটকীয়ভাবে পাল্টে দিয়েছে।

কিছু মানুষ মনে করেন, ইরান এরই মধ্যে পতনের বৃত্তে ঢুকে পড়েছিল এবং ইসরায়েলের এই হামলা শুধু সেই পতনকে আরও দ্রুততর করবে। গত সোমবার ইরানের নাগরিক সমাজের কয়েকজন বিশিষ্ট নেতা, যাঁদের মধ্যে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী নার্গেস মোহাম্মদিও রয়েছেন, একটি মতামত কলামে লিখেছেন, ‘ইরান এবং এর জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হচ্ছে দেশটির বর্তমান শাসকদের পদত্যাগ।’

এই দৃষ্টিভঙ্গিতে যুদ্ধকে যেন মুক্তি হিসেবেই দেখা হচ্ছে। ইসরায়েলি কর্মকর্তারাও খোলাখুলিভাবে বলছেন যে তাদের অভিযান ইরানে ‘শাসক পরিবর্তনে’ ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু ইরানের পতন যদি এমনিতেই অনিবার্য হতো, তাহলে সাধারণ ইরানিরা কেন যুদ্ধ নিয়ে এত আতঙ্কিত কেন? কেন তাঁরা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ‘ত্রাণকর্তা’ (এভাবেই তিনি নিজেকে কল্পনা করছেন) হিসেবে স্বাগত জানাচ্ছে না?

এর উত্তর হলো ইসরায়েল আক্রমণ করে ইরানের সমাজের যে স্বাভাবিক গতিপথ, সেটি ক্ষতি করছে। ইরানের জনগণের নিরবচ্ছিন্ন প্রচেষ্টায় এই গতিপথটি সম্প্রতি ওপরের দিকে মোড় নিচ্ছিল।

একটি নিশ্চল ও নিপীড়নমূলক সরকারব্যবস্থার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ইরান নিজের সম্ভাবনার চেয়ে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। ইরানের সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো করতে ব্যর্থ হয়েছে। বহু প্রতিকূলতা সত্ত্বেও কয়েক বছর ধরে ইরান ধীরে হলেও ধারাবাহিকভাবে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে উন্নতির অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল। ইরানি জনগণ তেহরানের শাসকদের কর্তৃত্ববাদী প্রবণতার বিরুদ্ধে সফলভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। এখন তাঁরা এমন একটি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লেন, যেটি জেরুজালেমের কর্তৃত্ববাদী নেতার কল্পিত সৃষ্টি।

প্রতিটা ধাক্কার পরে, সাধারণ ইরানিরা আবার সংগ্রামের পথে ফিরে আসে। গত সপ্তাহের আগপর্যন্ত ইরানের সমাজে পরিবর্তনের ধারাটি দৃশ্যমান ছিল। ইরানে ইসরায়েলের হামলা শুধু ইরানিদের জীবনকে অবজ্ঞা করল না, ইরানি জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে পদদলিত করল। ইরানি জনগণ এই যুদ্ধে যেতে চায়নি এবং তাদের নেতাদের তারা যুদ্ধ এড়ানোর জন্য চাপ দিয়ে আসছিল। কিন্তু ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের নতুন পারমাণবিক চুক্তির বিরুদ্ধে আক্রমণ করল।

এক বছরের একটু বেশি সময় আগে কট্টরপন্থী প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর তখন ইরানের রাজনৈতিক স্টাবলিশমেন্ট যে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করেন সেটি হলো, রাইসির শাসনামলে যে কর্তৃত্ববাদ যেভাবে কেন্দ্রীভূত করা হয়েছিল, সেটা যথার্থ ছিল কি না।

নির্বাচনী কারচুপি এবং বিক্ষোভ দমনে নিষ্ঠুরতার কারণে ইরানের শাসকগোষ্ঠী জনগণের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছিল, অজনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। ইরানের বর্তমান প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান ইরানের ভেঙে পড়া সামাজিক চুক্তি মেরামত করার লক্ষ্য নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম ভাষণেই তিনি গুরুত্বপূর্ণ এক স্বীকারোক্তি দেন। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিশ্রুতি দিই, কিন্তু তা পূরণ করি না।’ এর মধ্য দিয়ে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের বৈধতা যে ক্ষয় পাচ্ছে, সেটা তিনি স্বীকার করে নেন। তাঁর শাসনের মেয়াদ মেয়াদ এক বছরেরও কম সময় পার করেছে। গত কয়েক দিনের মোড় ঘোরানো ঘটনাগুলোর আগপর্যন্ত, পেজেশকিয়ান জনগণের বিশ্বাস পুনরুদ্ধারে কিছু অগ্রগতি অর্জন করেছিলেন।

ইরানের নেতারা ইরানি নারীদের শক্তি ও অটল ধৈর্যের কথা স্বীকার করেছেন। ইরানি নারীরা ২০২২ সালে ‘নারী, জীবন, স্বাধীনতা’ আন্দোলন সংগঠিত করেছিলেন। এরপর তাঁরা আর সেখান থেকে পিছু হটেননি।

ইরানের পার্লামেন্টে গত বছরের শেষ দিকে যখন নারীদের জন্য কঠোর আইন পাস করে, তখন পেজেশকিয়ান সেটিকে ‘অন্যায় আইন’ হিসেবে অভিহিত করেছিলেন। এটা সেই স্বীকারোক্তি যে নারীদের অধিকার রক্ষা করতে ইসলামিক রিপাবলিক যত দিন ব্যর্থ হবে, তত দিন সেখানে অন্যায্যতা থাকবে।

নারীর অধিকার এখন আর প্রান্তিক বিষয় নয়, বরং ইরানের রাজনৈতিক নবায়নের একেবারে পুরোভাগের সংগ্রাম।

পেজেশকিয়ানের নেতৃত্বে ইরানের মাঝারি গোছের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচিও চলছে। তবে এর কৃতিত্ব তিনি দাবি করতে পারেন না। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার চাপ থাকা সত্ত্বেও ইরানের অর্থনীতি প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরেছিল। দক্ষ ব্যবস্থাপক শ্রেণি ও শ্রমজীবী মানুষের দৃঢ়তার ফলেই সেটা সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক মাসগুলোয় মুদ্রাস্ফীতি আবার বাড়তে শুরু করে। জ্বালানির ভর্তুকির ক্ষেত্রে বিতর্কিত সংস্কারের কারণে দেশজুড়ে বড় ধরনের বিক্ষোভ দেখা দেয়। এ ঘটনা ইরানের অর্থনৈতিক খাতে আরও ভালো ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টিকে স্পষ্ট করে তোলে।

ইরানের পার্লামেন্ট কয়েক দিন আগে তরুণ অর্থনীতিবিদ সাইয়েদ আলী মাদানিজাদকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে অনুমোদন দেয়। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় তিনি পড়াশোনা করেছেন। গত সপ্তাহে এক সাক্ষাৎকারে মাদানিজাদ বলেন, অর্থনৈতিক সংস্কার, এমন কিছু নয়, যা জনগণকে সম্পৃক্ত না করে বা জনসাধারণের সঙ্গে আলোচনা না করে করা সম্ভব।

ইরানে সবচেয়ে নাটকীয় পরিবর্তন ঘটেছে পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে। ছয় বছর ধরে আঞ্চলিক প্রতিবেশী, বিশেষ করে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরবের সঙ্গে নিবিড় আলোচনার পর পুনরায় সম্পর্ক চালু হয়েছে। গত কয়েক মাসে কাতারের আমির, সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের কূটনৈতিক উপদেষ্টা এবং সৌদি আরবের প্রতিরক্ষামন্ত্রী তেহরান সফর করেছেন। ইরানের নতুন এই আঞ্চলিক পররাষ্ট্রনীতিকে সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করা যায় দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগসির মন্তব্য থেকে। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশীরা, আমাদের অগ্রাধিকার।’

এমনকি প্রক্সি গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে ইরানের সম্পর্কেও বদল আসছিল। ২০২৩ সালের মার্চে সৌদি আরবের সঙ্গে একটি চুক্তির অংশ হিসেবে ইরান হুতিদের প্রতি সমর্থন কিছুটা কমিয়ে দেয়। সম্প্রতি সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের পতন এবং হামাস ও হিজবুল্লাহকে ইসরায়েল দুর্বল করে দেওয়া, ইরানের জন্য বড় একটি কৌশলগত ধাক্কা ছিল।

এ ঘটনাগুলো ইরানের জাতীয় নিরাপত্তা প্রণেতাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিতর্কের জায়গা তৈরি করে দেয়। ইরানের ‘ফরোয়ার্ড ডিফেন্স’ বা অগ্রবর্তী প্রতিরক্ষা কৌশল ইরানকে আরও সুরক্ষিত করার চেয়ে পুরো অঞ্চলে ইরানবিরোধী মনোভাব সৃষ্টি করছে কি না, সেই প্রশ্নটি জোরেশোরে ওঠে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ইরান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছিল। এ আলোচনার গুরুত্ব বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ২০১৮ সালে ইরান তার সব প্রতিশ্রুতি পুরোপুরি পালন করা সত্ত্বেও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পারমাণবিক চুক্তি বাতিল করে দিয়েছিল। ট্রাম্প ইরানের ওপর পুনরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন, যার ফলে দেশটির অর্থনীতি আবার গভীর মন্দার দিকে ধাবিত হয়। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে জেনারেল কাশেম সোলাইমানিকে হত্যা করে ট্রাম্প পুরো অঞ্চলকে যুদ্ধের মুখোমুখি নিয়ে গিয়েছিলেন।

ইরানি জনগণ ১০০ বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যের সমাজ ও রাজনীতির গভীরে প্রোথিত স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে আসছে। এই সময়ে বহুবার বিদেশি হস্তক্ষেপ ইরানিদের সেই প্রচেষ্টাকে ভন্ডুল করে দিয়েছে। ১৯১১ সালে রুশ সেনারা হস্তক্ষেপ চালিয়ে একটি সাংবিধানিক বিপ্লব দমন করে দিয়েছিল। ১৯৫৩ সালে সিআইএ ও এমআই ৬ পরিচালিত একটি অভ্যুত্থান ইরানের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করেছিল। ১৯৮০ সালে সাদ্দাম হোসেনের আগ্রাসনের কারণে ইরানে ইসলামি বিপ্লবের গতিপথ পরিবর্তিত হয়। ২০১৮ সালে ট্রাম্প পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরে গেলে ইরানের একসময়ের প্রভাবশালী ও জনপ্রিয় সংস্কারবাদী আন্দোলন ব্যাপকভাবে ধাক্কা খেয়েছিল।

প্রতিটা ধাক্কার পরে, সাধারণ ইরানিরা আবার সংগ্রামের পথে ফিরে আসে। গত সপ্তাহের আগপর্যন্ত ইরানের সমাজে পরিবর্তনের ধারাটি দৃশ্যমান ছিল। ইরানে ইসরায়েলের হামলা শুধু ইরানিদের জীবনকে অবজ্ঞা করল না, ইরানি জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে পদদলিত করল। ইরানি জনগণ এই যুদ্ধে যেতে চায়নি এবং তাদের নেতাদের তারা যুদ্ধ এড়ানোর জন্য চাপ দিয়ে আসছিল। কিন্তু ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের নতুন পারমাণবিক চুক্তির বিরুদ্ধে আক্রমণ করল।

ইরানি জনগণের হাতে এখন আর তাদের ভবিষ্যতের নিয়ন্ত্রণ নেই। তারা অবাক বিস্ময়ে দেখছে, মিসাইল কীভাবে তাদের গতিপথ বদলে দিচ্ছে।

এসফান্দিয়ার বাতমানগেলিজ ইরান ও মধ্যপ্রাচ্যের অর্থনীতি ও কূটনীতি নিয়ে কাজ করা থিংকট্যাঙ্ক বোর্স অ্যান্ড বাজার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা

দ্য গার্ডিয়ান থেকে নেওয়া, ইংরেজি থেকে অনুবাদ মনোজ দে

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: য ক তর ষ ট র র ইসর য় ল র জনগণ র কর ছ ল র জন ত ন র জন র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার পাচ্ছেন নাটোরের ফজলে রাব্বী

বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ‘বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৫’ পাচ্ছেন নাটোরের মো. ফজলে রাব্বী। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এ পুরস্কার দেবে।

বুধবার (১৮ জুন) পরিবেশ,বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বন শাখা-২ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার পূর্ব মাধনগরের মো. ফজলে রাব্বীকে পুরস্কারের জন্য চূড়ান্তভাবে মনোনীত করার কথা জানানো হয়েছে। 

বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে ২০১১ সাল থেকে নিরলসভাবে কাজ করছেন ফজলে রাব্বী। তিনি উপজেলা প্রশাসন, বন বিভাগ ও স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় তার মাধনগরসহ আশপাশের গ্রামগুলোকে পাখি শিকার থেকে মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। মাধনগরসহ আশেপাশের গ্রামগুলোকে জীববৈচিত্র্যে ভরপুর আদর্শ গ্রাম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে এলাকার উদ্যোমী তরুণদেরকে নিয়ে গড়ে তুলেছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সবুজ বাংলা’। এ সংগঠন বিভিন্ন জনসচেতনতামূলক প্রচার (পোস্টারিং, লিফলেট বিতরণ, মাইকিং ইত্যাদি) চালাচ্ছে। বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য এবং পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়ে নিয়মিত আলোচনা ও তাগিদ, বন্যপ্রাণী উদ্ধার অভিযান পরিচালনা, বন্যপ্রাণী শিকারে ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি (জাল, ফাঁদ ইত্যাদি) উদ্ধার, বন্যপ্রাণী অপরাধ নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় সহযোগিতা, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিসহ নানা কার্যক্রম পরিচালনা করছে সবুজ বাংলা। এছাড়াও বন, বন্যপ্রাণী, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন করে সংগঠনটি।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় মনে করে, এই পুরস্কার বাংলাদেশে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ, গবেষণা ও পরিবেশ শিক্ষায় জনগণের সচেতনতা ও সম্পৃক্ততা বাড়াবে। পাশাপাশি, পরিবেশবান্ধব উদ্যোগকে অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এ কাজে উৎসাহিত করবে।

ঢাকা/আরিফুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ইরানে শাসক পরিবর্তনে ইসরায়েলি আক্রমণ বুমেরাং হলো
  • বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতীয় পুরস্কার পাচ্ছেন নাটোরের ফজলে রাব্বী
  • ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন হ্যাক করে ‘জনগণের প্রতি জেগে ওঠার’ আহ্বান
  • ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা ‘অনেকের পছন্দ হয় নাই’: মির্জা ফখরুল
  • লন্ডনের বৈঠক পছন্দ না হওয়ায় আলোচনায় আসেনি একটি দল: মির্জা ফখরুল
  • স্থানীয় স্বশাসন জনগণের ক্ষমতায়নের জন্য অপরিহার্য
  • ‘মিমির মানবিক আচরণে চোখে পানি চলে এসেছিল’
  • নাগরিকেরা কেন সেবাবঞ্চিত থাকবেন
  • ‘ছেলে বলেছিল—মা, আমাকে ছেড়ে যেয়ো না, তখনই ঠিক করেছিলাম জীবনে বিয়ে করব না’