পরিবার আর পেশার সামঞ্জস্য বজায় রাখতে নতুন পথে হাঁটার কথা ভাবছে বলিউড। ৮ ঘণ্টা কাজ, মাসের বিশেষ বিশেষ দিনে বিশ্রামের মতো মৌলিক বেশ কিছু দাবিতে সম্প্রতি বলিউডে সুর চড়ছে।

দিনে ৮ ঘণ্টা কাজ নিয়ে দীর্ঘদিনের সেই চাপা কণ্ঠ প্রকাশ্যে আনার নেপথ্যে কিন্তু বলতেই হয় বলিউডের ‘মস্তানি’ অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের কথা। তিনিই নির্দিষ্ট সময় কাজের দাবিতে প্রথম মুখ খোলেন। তার ‘শাস্তি’ স্বরূপ তাকে বিগ বাজেটের সিনেমা থেকে বাদও পড়তে হয়েছে। তাতে কী?

অভিনয় জগতে এই যে নতুন ভাবনার হাওয়া তিনি এনে দিলেন তা তো কম কিছু নয়। এবার দীপিকার সমর্থনে এগিয়ে এলেন বলিউড পরিচালক সিদ্ধার্থ পি মালহোত্রা। আর এ প্রসঙ্গে তিনি বহু বছর আগে কাজল, রানি মুখোপাধ্যায়ের কাজের কথাও বললেন।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সিদ্ধার্থ পি মালহোত্রা ৮ ঘণ্টা কাজ নিয়ে নিজের মতামত ও অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছেন। একসময়ে কাজল, রানি মুখোপাধ্যায়ের মতো প্রথম সারির নায়িকারাও শুটিংয়ের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ৮ ঘণ্টা সময় দিতেন বলে জানাচ্ছেন পরিচালক।

তার পরিচালনায় ২০১৮ সালের সিনেমা ‘হিচকি’র শুটিংয়ের উদাহরণ দিয়ে সিদ্ধার্থ পি মালহোত্রা জানান, মাত্র ২৮ দিনে তার শুটিং শেষ হয়েছিল। ঠিকমতো প্রি-প্রোডাকশন, নিয়মানুবর্তিতা, সমন্বয় থাকলে কাজের ক্ষেত্রে ঘণ্টার হিসেব দরকার হয় না বলেই মনে করেন তিনি। খুব কম সময় কাজ করেও তা শেষ করা সম্ভব, নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সেদিকেই জোর দিলেন সিদ্ধার্থ পি মালহোত্রা।

তার কথায়, ‘প্রতিটি ছবি তৈরিতে আলাদা সময় থাকে। আমরা ‘হিচকি’ সিনেমার শুটিং করেছিলাম মাত্র ২৮ দিনে। রানি আর বাচ্চারা প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা করেই কাজ করেছিল। শুধু তারাই নন, স্পটবয় থেকে অন্যান্য কলাকুশলী কাউকে বেশি সময় কাজ করতে হয়নি। কাজল তো ২০১০ সালেও ৮ ঘণ্টা কাজ করতেন। কাজেই দীপিকা এখন যা বলছেন, তা নতুন কোনও দাবি নয়।

এই নির্মাতা বলেন, ‘কোনও পরিচালক যদি কাউকে নিয়ে সত্যিই কাজ করতে চান, তাহলে ৬ ঘণ্টাতেও সেই কাজ হওয়া সম্ভব। কাজ হবে অভিজ্ঞতা, দক্ষতার ভিত্তিতে। কে কীভাবে সময়কে ম্যানেজ করবেন তার জন্য অভিজ্ঞতা হওয়া খুব জরুরি।’

এসবেরই সূত্রপাত দীপিকা পাড়ুকোনের একটি দাবি ঘিরে। ‘অ্যানিম্যাল’ খ্যাত পরিচালক সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গার সিনেমায় দক্ষিণী তারকা প্রভাসের বিপরীতে নায়িকা হিসেবে রণবীর-ঘরনির হওয়ার কথা ছিল।

শুটিং শুরুর আগে দীপিকা জানান, তিনি ৮ ঘণ্টার বেশি শুটিং করতে পারবেন না। কারণ হিসেবে জানান, সদ্য মা হয়েছেন, মেয়েকে সময় দেবেন। এছাড়া পারিশ্রমিক নিয়েও বেশ কিছু দাবি ছিল নায়িকার। কিন্তু এসব শর্ত তার পছন্দ হয়নি পরিচালকের। ফলে সিনেমা থেকে বাদ পড়তে হয় দীপিকাকে। তার বদলে সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গার নতুন প্রজেক্টে ‘এন্ট্রি’ হয় তারই আগের সিনেমার অভিনেত্রী তৃপ্তি দিমরির। সূত্র: এনডিটিভি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক জল ক জ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পাল্টা শুল্ক কার্যকর, ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ

বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আজ বৃহস্পতিবার কার্যকর হচ্ছে। পাল্টা শুল্কারোপের আগে বেশির ভাগ দেশের পণ্যে মোটামুটি একই হারে শুল্ক আদায় করত দেশটি। এখন দেশভেদে আলাদা হারে শুল্ক দিতে হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে প্রতিযোগিতার হিসাবও বদলে যাবে।

যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কারোপের পর কোন দেশের পণ্যে শুল্ক কত দাঁড়াতে পারে, তা জানতে একটি সাধারণ সুতির টি-শার্টের শুল্কের তুলনা করা যায়। যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস এত দিন একটি সুতির টি-শার্ট থেকে সাড়ে ১৬ শতাংশ হারে স্বাভাবিক শুল্ক আদায় করেছে। এই শুল্কের সঙ্গে এখন থেকে বাংলাদেশের জন্য যুক্ত হবে ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক।

যুক্তরাষ্ট্রের সময় আজ বৃহস্পতিবার প্রথম প্রহরে (বাংলাদেশ সময় আজ সকাল ১০টা ১ মিনিট) পাল্টা শুল্ক কার্যকর হওয়ার কথা। এ সময়ের পর চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে থাকা জাহাজে যুক্তরাষ্ট্রগামী যেসব পণ্য তোলা হবে, সেগুলোতে বসবে পাল্টা শুল্ক। চট্টগ্রাম থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বন্দরে কনটেইনারবাহী পণ্য পৌঁছাতে ৩০ থেকে ৪৫ দিন সময় লাগে।

যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস এত দিন একটি সুতির টি-শার্ট থেকে সাড়ে ১৬ শতাংশ হারে স্বাভাবিক শুল্ক আদায় করেছে। এই শুল্কের সঙ্গে এখন থেকে বাংলাদেশের জন্য যুক্ত হবে ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক।একটি টি–শার্টে কত শুল্ক

পাল্টা শুল্কের হিসাব তুলনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশন এবং ট্যারিফ শিডিউলের তথ্য–উপাত্ত পর্যালোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের সুতির একটি টি-শার্টের উদাহরণ দিয়ে শুরু করা যাক।

গত বছর বাংলাদেশ প্রতিটি টি-শার্ট যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করেছে ১ ডলার ৬২ সেন্টে (১৯৯ টাকা প্রায়)। এই টি-শার্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আদায় করেছে ২৭ সেন্ট (৩৩ টাকা)। এখন ২০ শতাংশ হারে পাল্টা শুল্ক হিসাবে দিতে হবে আরও বাড়তি ৩২ সেন্ট (৩৯ টাকা)। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ থেকে একটি টি-শার্ট নিতে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকদের গড়ে ৫৯ সেন্ট (৭২ টাকা) শুল্ক পরিশোধ করতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্রে সুতির টি-শার্ট রপ্তানিতে বাংলাদেশের বড় প্রতিযোগী ভারত। যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের টি-শার্টের গড় রপ্তানি মূল্য বাংলাদেশের চেয়ে বেশি। দেশটির পণ্যের ওপর প্রথম দফায় ২৫ শতাংশের পর গতকাল বুধবার আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফলে সব মিলিয়ে ভারত থেকে একটি টি-শার্ট নিতে হলে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের মোট শুল্ক দিতে হবে ১ ডলার ২৫ সেন্ট।

বাংলাদেশের আরেক প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনামকে যুক্তরাষ্ট্রে সুতির টি-শার্ট রপ্তানিতে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি শুল্ক দিতে হবে। ভিয়েতনামের প্রতিটি টি-শার্টে গড়ে শুল্ক (পাল্টা শুল্কসহ) দিতে হবে ৯৮ সেন্ট।

চীন অবশ্য বাংলাদেশের চেয়ে কম দামে যুক্তরাষ্ট্রে টি-শার্ট রপ্তানি করে। এমনিতেই বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে ২০২০ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে সাড়ে ৭ শতাংশ বাড়তি শুল্ক দিয়ে আসছিল চীন। শিগগিরই দেশটির ওপর চূড়ান্ত পাল্টা শুল্কহার ঘোষণা করার কথা যুক্তরাষ্ট্রের। তবে বর্তমানে পাল্টা শুল্ক ৩০ শতাংশ ধরে নিলে চীনের প্রতিটি টি-শার্ট যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিতে শুল্ক দিতে হবে ৮২ সেন্ট।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানিতে ভারত, ভিয়েতনাম ও চীন ছাড়া বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশ আছে আরও তিনটি—ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান ও কম্বোডিয়া। ইন্দোনেশিয়ার প্রতিটি টি-শার্টে গড়ে শুল্ক ৯০ সেন্ট, কম্বোডিয়ার ৮৯ সেন্ট এবং পাকিস্তানের টি-শার্টে ৫২ সেন্ট শুল্ক দিতে হবে।

গত বছর বাংলাদেশ প্রতিটি টি-শার্ট যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করেছে ১ ডলার ৬২ সেন্টে (১৯৯ টাকা প্রায়)। এই টি-শার্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আদায় করেছে ২৭ সেন্ট (৩৩ টাকা)। এখন ২০ শতাংশ হারে পাল্টা শুল্ক হিসাবে দিতে হবে আরও বাড়তি ৩২ সেন্ট (৩৯ টাকা)। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ থেকে একটি টি-শার্ট নিতে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকদের গড়ে ৫৯ সেন্ট (৭২ টাকা) শুল্ক পরিশোধ করতে হবে।ছিটকে গেছে দুই ভবিষ্যৎ ‘হুমকি’

একসময় মিয়ানমারকে বাংলাদেশের পোশাক খাতের জন্য ভবিষ্যৎ হুমকি হিসেবে দেখা হতো। তবে দেশটির পণ্যে ৪০ শতাংশ পাল্টা শুল্কের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রতিটি টি-শার্ট রপ্তানিতে তাদের দিতে হবে ১ ডলার ৮৮ সেন্ট, যা বাংলাদেশের রপ্তানিমূল্যের চেয়েও বেশি। এর ফলে রপ্তানিযুদ্ধে তারা কার্যত বাংলাদেশ থেকে অনেক দূরে চলে গেছে।

আবার আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়াকেও একসময় হুমকি মনে করত রপ্তানিকারকেরা। কারণ, আফ্রিকান গ্রোথ অ্যান্ড অপরচুনিটি অ্যাক্টের আওতায় শুল্কমুক্ত রপ্তানির সুবিধা ছিল তাদের। তবে বাণিজ্যসুবিধার শর্ত ভাঙায় ২০২২ সালের ২ জানুয়ারি এই চুক্তি থেকে ইথিওপিয়াকে বের করে দেয় যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি এখন প্রতিযোগিতার মহাসাগরে পড়েছে।

প্রতিযোগী দেশ আছে আরও তিনটি—ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান ও কম্বোডিয়া। ইন্দোনেশিয়ার প্রতিটি টি-শার্টে গড়ে শুল্ক ৯০ সেন্ট, কম্বোডিয়ার ৮৯ সেন্ট এবং পাকিস্তানের টি-শার্টে ৫২ সেন্ট শুল্ক দিতে হবে।ভালো নেই দুই শীর্ষ প্রতিযোগী

যুক্তরাষ্ট্রে সুতির টি-শার্টে গত বছর শীর্ষ দুই রপ্তানিকারক হলো যথাক্রমে নিকারাগুয়া ও হন্ডুরাস। দেশ দুটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্যচুক্তি কাফটার আওতায় শর্ত সাপেক্ষে শূন্য শুল্কের সুবিধা পেয়ে আসছে। পাল্টা শুল্কে দিন বদলে গেছে তাদেরও। এখন নিকারাগুয়া ১৮ শতাংশ পাল্টা শুল্কের আওতায় পড়েছে। গেল মে মাসে হন্ডুরাসের টি-শার্টে গড়ে ১০ শতাংশ শুল্ক আদায় করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

সব মিলিয়ে তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কে প্রতিটি টি-শার্টে গড়ে বাংলাদেশকে শুধু পাকিস্তানের চেয়ে বেশি শুল্ক দিতে হচ্ছে। তা–ও টি-শার্টপ্রতি ৭ সেন্ট। অন্য সব প্রতিযোগী দেশগুলোকে বাংলাদেশের চেয়ে টি-শার্টপ্রতি বেশি শুল্ক দিতে হচ্ছে। শুল্কহার সমান হলেও গড়মূল্য বেশি হওয়ায় টি-শার্টপ্রতি শুল্কের পরিমাণও বেশি হয়।

নিকারাগুয়া ও হন্ডুরাস আমাদের প্রতিযোগী নয়। আমাদের প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনামের তুলনায় আমরা আগের মতোই আছি। ভারত ও চীনের চেয়ে এগিয়ে আছি। পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়ার চেয়ে ১ শতাংশ শুল্ক বেশি হলেও পিছিয়ে নেই। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যচুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ায় ইথিওপিয়াও এখন আর হুমকি নয়। এক কথায় বলা যায়, ৩৫ শতাংশ নিয়ে আমরা যে শঙ্কায় ছিলাম, তা কেটে গেছে।এশিয়ান-ডাফ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুস সালাম বাংলাদেশের অবস্থান কোথায়

বাংলাদেশের রপ্তানির একক বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) হিসাবে, দেশটিতে গত অর্থবছরে ৮৭৬ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৭৬০ কোটি ডলার। এত দিন বাংলাদেশের পণ্যে কার্যকর গড় শুল্কহার ছিল ১৫ শতাংশ। তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে গড় কার্যকর শুল্কহার ছিল ১৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ। নতুন করে ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক যুক্ত হয়ে গড় কার্যকর শুল্কহার আরও বাড়বে। তবে শুল্কহার বাড়লেও বাংলাদেশের বড় প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনামের সমানই রয়েছে। আবার চীন ও ভারতের চেয়ে বাংলাদেশের শুল্কহার কম। সব মিলিয়ে নতুন পাল্টা শুল্কে বাংলাদেশকে প্রতিযোগিতায় থাকা কিংবা অনেক ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকার কথা বলছেন রপ্তানিকারকেরা।

এমন বিশ্লেষণের কথা তুলে ধরে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকের শীর্ষ পর্যায়ের রপ্তানিকারক এশিয়ান-ডাফ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুস সালাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘নিকারাগুয়া ও হন্ডুরাস আমাদের প্রতিযোগী নয়। আমাদের প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনামের তুলনায় আমরা আগের মতোই আছি। ভারত ও চীনের চেয়ে এগিয়ে আছি। পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়ার চেয়ে ১ শতাংশ শুল্ক বেশি হলেও পিছিয়ে নেই। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যচুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ায় ইথিওপিয়াও এখন আর হুমকি নয়। এক কথায় বলা যায়, ৩৫ শতাংশ নিয়ে আমরা যে শঙ্কায় ছিলাম, তা কেটে গেছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ