কেরানীগঞ্জে বালু ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা
Published: 22nd, March 2025 GMT
ঢাকার কেরানীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবায়ের হোসেন (৩২) নামে এক বালু ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এই ঘটনায় কমপক্ষে ১০-১২ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় গোলামবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে যুবায়ের হোসেনের লাশ উদ্ধার করে মিটফোর্ড মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, গোলামবাজার মোল্লা গ্রুপের সাথে বালু ব্যবসায়ী যুবায়ের হোসেনের দ্বন্দ্ব চলছিল দীর্ঘদিন ধরে। শনিবার সকালে মোল্লা গ্রুপ যুবায়ের হোসেনের ওপর হামলা চালায়। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। মোল্লা গ্রুপের লোকজন গুলি, বোমা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে পুরো গোলামবাজার জিম্মি করে। এ সময় যুবায়ের হোসেনকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা।
এ ব্যাপারে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি মো.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: গ ল মব জ র
এছাড়াও পড়ুন:
রামগড়ে ভ্যাকসিন দেয়ার পর অর্ধশত গরু-ছাগলের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার লামকুপাড়া এলাকায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ভ্যাকসিন দেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রোগাক্রান্ত গরু ও ছাগল মারা গেছে। গত ১৫ দিনে চারটি গরু ও প্রায় অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে এলাকা পরিদর্শন করে মৃত পশুর ময়নাতদন্ত ও রোগাক্রান্ত পশুর নমুনা সংগ্রহ করেছেন প্রাণিসম্পদ বিভাগের চট্টগ্রাম থেকে আসা মেডিকেল টিমের সদস্যরা। তারা এলাকায় এসে খামারিদের সঙ্গে কথা বলেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালকের পক্ষে ৬ সদস্যের তদন্ত টিমের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা ভেটেনারি কর্মকর্তা ডা. সাহব উদ্দিন।
আরো পড়ুন:
গোপালগঞ্জে মহাজনী সুদের চাপে শ্রমিকের মৃত্যু, দাবি পরিবারের
নোয়াখালীর মাদরাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
স্থানীয়রা খামারিরা জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের পশু চিকিৎসকের পরামর্শে সরকারি ভ্যাকসিন দেয়ার পর এ ঘটনা ঘটেছে। খামারিরা মনে করছেন, এ সব ভ্যাকসিনে সমস্যা ছিল অথবা একই সিরিঞ্জে সবগুলো পশুকে ভ্যাকসিন দেয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ভ্যাকসিন দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পশুর অতিরিক্ত জ্বর, চামড়ায় গুটি ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ২৪ ঘণ্টা যেতে না যেতে গরু ও ছাগল মারা যায়। কোনো চিকিৎসায় আর বাঁচানো যাচ্ছে না।
প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত পশু মাটিচাপা দেয়া এবং আক্রান্ত পশুকে অন্য পশু থেকে আলাদা রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।
ঢাকা/রূপায়ন/বকুল