৩ দাবিতে কাঁথা-বালিশ নিয়ে জবি শিক্ষার্থীর অবস্থান
Published: 20th, April 2025 GMT
তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রশাসনিক ভবনের সামনে কাঁথা বালিশ নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছেন এক শিক্ষার্থী।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের আধুনিক ভাষা শিক্ষা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী শের আলী।
রবিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করছেন তিনি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ওই শিক্ষার্থী বাসা থেকে কাঁথা বালিশ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন। তার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে অবস্থান কর্মসূচিতে অবস্থান নিয়েছেন।
তিন দফা দাবিগুলো হলো- ১.
তিন দফা দাবির বিষয়ে শের আলী বলেন, “হল নাই, খাবার নাই, পানি নাই, বিদ্যুৎ নাই, গ্যাস নাই। এত কিছু নাই এর মধ্যে কোথায় যাবো আমি। এজন্য আমি কাঁথা বালিশ নিয়ে এখানে অবস্থান কর্মসূচিতে বসেছি। আজ রাতে আমি এখানেই থাকব।”
তিনি বলেন, “আমার সঙ্গে কেউ থাকুক বা না থাকুক, আমি একাই তিন দফা দাবি আদায়ে অনড় অবস্থানে আছি। আমার তিন দফা দাবির কোনো দৃশ্যমান কিছু না হলে আমি এখানে এভাবেই অবস্থান করব।”
ঢাকা/হাসান/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।